বিডিজেন ডেস্ক
অভিবাসন তথা কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশে পাড়ি জমানোর ক্ষেত্রে রেকর্ড করেছে এশিয়া। ২০২৩ সালে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে রেকর্ড ৬৯ লাখ নাগরিক কাজের খোঁজে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। এই রেকর্ড হওয়ার পেছনে রয়েছে ফিলিপাইন ও বাংলাদেশ থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষের উন্নত জীবন-জীবিকার অন্বেষণের তাগিদ।
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ইনস্টিটিউট (এডিবিআই), অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সংকলিত এই তথ্যগুলো সম্প্রতি (২৭ জুন) ব্যাংককে এক গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়।
অভিবাসী পাঠানোয় সবচেয়ে এগিয়ে ফিলিপাইন। ২০২৩ সালে দেশটির ২৩ লাখ মানুষ অন্য দেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যা ২০২২ সালের চেয়ে ৯৩ শতাংশ বেশি। এশিয়া থেকে মোট অভিবাসীর এক-তৃতীয়াংশই ফিলিপাইনের।
১৩ লাখ অভিবাসী পাঠিয়ে এর পরের অবস্থানেই রয়েছে বাংলাদেশ।
তৃতীয় অবস্থানে পাকিস্তান। দেশটি থেকে অভিবাসীর সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ ৬০ হাজার।
ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শ্রমিকের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই নারী। তাদের বেশির ভাগই গৃহকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নার্স এবং পরিচর্যাকারী হিসেবে কাজ করেন। ফিলিপিনোদের শীর্ষ গন্তব্যের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্য, হংকং ও সিঙ্গাপুর।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের অভিবাসীদের বেশির ভাগই নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত।
অভিবাসীদের প্রায় অর্ধেকই উপসাগরীয় দেশগুলোতে গেছেন। প্রায় ১৬ লাখ কর্মী গ্রহণ করে অভিবাসীদের গন্তব্যের শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। এরপরই আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অভিবাসী কর্মীদের রেমিট্যান্সও ২০২৩ সালে রেকর্ড গড়ে প্রায় ৩৭ হাজার ১৫০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা মোট বৈশ্বিক রেমিট্যান্সের ৪৩ শতাংশ।
অভিবাসন তথা কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশে পাড়ি জমানোর ক্ষেত্রে রেকর্ড করেছে এশিয়া। ২০২৩ সালে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে রেকর্ড ৬৯ লাখ নাগরিক কাজের খোঁজে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। এই রেকর্ড হওয়ার পেছনে রয়েছে ফিলিপাইন ও বাংলাদেশ থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষের উন্নত জীবন-জীবিকার অন্বেষণের তাগিদ।
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ইনস্টিটিউট (এডিবিআই), অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সংকলিত এই তথ্যগুলো সম্প্রতি (২৭ জুন) ব্যাংককে এক গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়।
অভিবাসী পাঠানোয় সবচেয়ে এগিয়ে ফিলিপাইন। ২০২৩ সালে দেশটির ২৩ লাখ মানুষ অন্য দেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যা ২০২২ সালের চেয়ে ৯৩ শতাংশ বেশি। এশিয়া থেকে মোট অভিবাসীর এক-তৃতীয়াংশই ফিলিপাইনের।
১৩ লাখ অভিবাসী পাঠিয়ে এর পরের অবস্থানেই রয়েছে বাংলাদেশ।
তৃতীয় অবস্থানে পাকিস্তান। দেশটি থেকে অভিবাসীর সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ ৬০ হাজার।
ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শ্রমিকের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই নারী। তাদের বেশির ভাগই গৃহকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নার্স এবং পরিচর্যাকারী হিসেবে কাজ করেন। ফিলিপিনোদের শীর্ষ গন্তব্যের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্য, হংকং ও সিঙ্গাপুর।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের অভিবাসীদের বেশির ভাগই নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত।
অভিবাসীদের প্রায় অর্ধেকই উপসাগরীয় দেশগুলোতে গেছেন। প্রায় ১৬ লাখ কর্মী গ্রহণ করে অভিবাসীদের গন্তব্যের শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। এরপরই আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অভিবাসী কর্মীদের রেমিট্যান্সও ২০২৩ সালে রেকর্ড গড়ে প্রায় ৩৭ হাজার ১৫০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা মোট বৈশ্বিক রেমিট্যান্সের ৪৩ শতাংশ।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।