বিডিজেন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের পর্যটনপ্রিয় দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব এতদিন আলোচনায় ছিল না। শুধু হজ করতে যাওয়ার কারণে পর্যটক পেত দেশটি। তবে সম্প্রতি তাদের পর্যটন খাত গোটা মধ্যপ্রাচ্যকেই নাড়া দিয়েছে। ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর ওয়ার্ল্ড বলছে, মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য এখন সৌদি আরব।
মরুভূমির দেশকে নান্দনিক করতে ভিশন–২০৩০ হাতে নিয়েছে সৌদি সরকার। এই উদ্যোগ এরই মধ্যে কার্যকর শুরু হয়েছে। এরপর থেকে দেশটিতে পর্যটক বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। জাতিসংঘের ট্যুরিজম বিভাগ এমন তথ্যই দিয়েছে। তারা বলছে, পর্যটক বাড়ায় দেশটি আরব আমিরাতকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এতদিন মধ্যপ্রাচ্যে ঘুরতে যাওয়ার মানেই ছিল দুবাই যাওয়া। কেনাকাটা, নান্দনিক অবকাঠামো এবং চমৎকার সব স্থাপণা। তবে সৌদি আরব দিচ্ছে ভিন্নতা। দেশটি এখন ধর্মীয় পর্যটনে গুরুত্ব বাড়ানোর পাশাপাশি গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে সাংস্কৃতিক ব্যাপারগুলোতেও। এমনটি খেলাধুলাও এখন এর অন্যতম উৎস হয়ে গেছে।
এ কারণে সৌদি আবর এখন হয়ে উঠেছে বিদেশি পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য। দেশটি আশা করছে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ সেখানে বছরে ১৫ কোটি বিদেশি পর্যটক যাবেন। সরকারি হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ১০ কোটি।
কী করেছে সৌদি আরব?
পর্যটন খাতে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রকল্প নিয়েছে সৌদি। এর মধ্যে রয়েছে আলোচিত নিওম শহর নির্মাণ, ৫ লাখ হোটেল রুম বানানো ও লোহিত সাগর প্রকল্প। লোহিত সাগরে হবে ৫০টি হোটেল। তাতে ৮ হাজার রুমে থাকতে পারবেন পর্যটকদের একটি অংশ।
হজই এতদিন সৌদি আরবের পর্যটন খাতকে টিকিয়ে রেখেছিল। সেই হজকে তারা আরও গুরুত্ব দিচ্ছে। আগামী ২০৩০ সালে হজের জন্য দেশের বাইরে থেকে ৩ কোটি মানুষকে আসার সুযোগ দিতে চায় তারা।
নতুন করে দারুণ সব রিসোর্ট বানিয়েছে সৌদি। এর মধ্যে রয়েছে আমালা, সিন্দালাহ। এর বাইরে রয়েছ আল উলা নামের কালচারাল হেরিটেজ। রিয়াদে কিল সালমান পার্ক প্রকল্পের কাজ চলমান।
বিনোদন এখন সৌদি আরবের পর্যটন খাতের একটি অংশ হয়ে গেছে। ২০১৭ সাল থেকে দেশটিতে সিনেমা হল চলছে। এ ছাড়া আয়োজিত হচ্ছে বিভিন্ন মিউজিক ফেস্টিভাল। এতে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে আকৃষ্ট হয়ে বাড়ছে পর্যটক। জনপ্রিয় খেলোয়াড়দের যুক্ত করা হচ্ছে ফুটবল লীগে। এ তালিকায় রয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও করিম বেনজেমা।
সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রকল্প হতে যাচ্ছে নিওম শহর। সেখানে আপনি চাইলেই উড়ুক্কু ট্যাক্সি দিয়ে ঘুরতে পারবেন। থাকবে আধুনিক সব সুবিধা।
ভিসা ছাড়াই বিশ্বের ৪৯ দেশের নাগরিকদের দেশটিতে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে সৌদি সরকার। এ তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ। এ ছাড়া ইউরোপের যেসব দেশে পর্যটক বেশি সেসব দেশও এই সুবিধা পাবে। যেমন ইতালি, ফ্রান্স কিংবা গ্রিস।
ব্যবসায়ী ও পর্যটকদের আকর্ষণ করতেই এই ভিসা ফ্রি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর বাইরে পবিত্র মসজিদগুলোতে যুক্ত করা হয়েছে আধুনিক সব প্রযুক্তি ও সুযোগ-সুবিধা। সব মিলিয়ে আরব আমিরাত হয়তো সৌদির পেছনই পড়ে যাবে।
মধ্যপ্রাচ্যের পর্যটনপ্রিয় দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব এতদিন আলোচনায় ছিল না। শুধু হজ করতে যাওয়ার কারণে পর্যটক পেত দেশটি। তবে সম্প্রতি তাদের পর্যটন খাত গোটা মধ্যপ্রাচ্যকেই নাড়া দিয়েছে। ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর ওয়ার্ল্ড বলছে, মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য এখন সৌদি আরব।
মরুভূমির দেশকে নান্দনিক করতে ভিশন–২০৩০ হাতে নিয়েছে সৌদি সরকার। এই উদ্যোগ এরই মধ্যে কার্যকর শুরু হয়েছে। এরপর থেকে দেশটিতে পর্যটক বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। জাতিসংঘের ট্যুরিজম বিভাগ এমন তথ্যই দিয়েছে। তারা বলছে, পর্যটক বাড়ায় দেশটি আরব আমিরাতকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এতদিন মধ্যপ্রাচ্যে ঘুরতে যাওয়ার মানেই ছিল দুবাই যাওয়া। কেনাকাটা, নান্দনিক অবকাঠামো এবং চমৎকার সব স্থাপণা। তবে সৌদি আরব দিচ্ছে ভিন্নতা। দেশটি এখন ধর্মীয় পর্যটনে গুরুত্ব বাড়ানোর পাশাপাশি গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে সাংস্কৃতিক ব্যাপারগুলোতেও। এমনটি খেলাধুলাও এখন এর অন্যতম উৎস হয়ে গেছে।
এ কারণে সৌদি আবর এখন হয়ে উঠেছে বিদেশি পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য। দেশটি আশা করছে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ সেখানে বছরে ১৫ কোটি বিদেশি পর্যটক যাবেন। সরকারি হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ১০ কোটি।
কী করেছে সৌদি আরব?
পর্যটন খাতে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রকল্প নিয়েছে সৌদি। এর মধ্যে রয়েছে আলোচিত নিওম শহর নির্মাণ, ৫ লাখ হোটেল রুম বানানো ও লোহিত সাগর প্রকল্প। লোহিত সাগরে হবে ৫০টি হোটেল। তাতে ৮ হাজার রুমে থাকতে পারবেন পর্যটকদের একটি অংশ।
হজই এতদিন সৌদি আরবের পর্যটন খাতকে টিকিয়ে রেখেছিল। সেই হজকে তারা আরও গুরুত্ব দিচ্ছে। আগামী ২০৩০ সালে হজের জন্য দেশের বাইরে থেকে ৩ কোটি মানুষকে আসার সুযোগ দিতে চায় তারা।
নতুন করে দারুণ সব রিসোর্ট বানিয়েছে সৌদি। এর মধ্যে রয়েছে আমালা, সিন্দালাহ। এর বাইরে রয়েছ আল উলা নামের কালচারাল হেরিটেজ। রিয়াদে কিল সালমান পার্ক প্রকল্পের কাজ চলমান।
বিনোদন এখন সৌদি আরবের পর্যটন খাতের একটি অংশ হয়ে গেছে। ২০১৭ সাল থেকে দেশটিতে সিনেমা হল চলছে। এ ছাড়া আয়োজিত হচ্ছে বিভিন্ন মিউজিক ফেস্টিভাল। এতে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে আকৃষ্ট হয়ে বাড়ছে পর্যটক। জনপ্রিয় খেলোয়াড়দের যুক্ত করা হচ্ছে ফুটবল লীগে। এ তালিকায় রয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও করিম বেনজেমা।
সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রকল্প হতে যাচ্ছে নিওম শহর। সেখানে আপনি চাইলেই উড়ুক্কু ট্যাক্সি দিয়ে ঘুরতে পারবেন। থাকবে আধুনিক সব সুবিধা।
ভিসা ছাড়াই বিশ্বের ৪৯ দেশের নাগরিকদের দেশটিতে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে সৌদি সরকার। এ তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ। এ ছাড়া ইউরোপের যেসব দেশে পর্যটক বেশি সেসব দেশও এই সুবিধা পাবে। যেমন ইতালি, ফ্রান্স কিংবা গ্রিস।
ব্যবসায়ী ও পর্যটকদের আকর্ষণ করতেই এই ভিসা ফ্রি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর বাইরে পবিত্র মসজিদগুলোতে যুক্ত করা হয়েছে আধুনিক সব প্রযুক্তি ও সুযোগ-সুবিধা। সব মিলিয়ে আরব আমিরাত হয়তো সৌদির পেছনই পড়ে যাবে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।