
বিডিজেন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শনিবার (৫ অক্টোবর) বিক্ষোভ হয়েছে।
হামলা বন্ধের দাবিতে শনিবার নিউইয়র্ক, লন্ডন, প্যারিস, রোমসহ বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভে নামেন হাজারো মানুষ।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় নির্বিচার বোমা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। আজ রোববার ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে এ হামলার বছরপূর্তি হবে। দিনটি সামনে রেখে ইউরোপ ও আমেরিকার অনেক শহরে বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিক্ষোভ থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি লেবাননে ইসরায়েলের বিমান ও স্থল হামলা বন্ধের দাবি জানানো হয়।
এপি বলেছে, গাজা যুদ্ধের বছরপূর্তি উপলক্ষে শনিবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় শহরগুলোতে বিক্ষোভ হবে।
শনিবার লন্ডনের রাসেল স্কয়ারে বিক্ষোভে করেন কয়েক হাজার মানুষ। এ সময় সেখানে ছিল পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি। লন্ডন পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাঘাত ঘটানোয় ১৫ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শনিবার ইতালির রাজধানী প্যারিসে বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। বিক্ষোভ থেকে অনেক বিক্ষোভকারীকে ‘ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো, ‘লেবাননকে মুক্ত করো’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
ফিলিস্তিন ও লেবাননের পতাকা হাতে শনিবার জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় হার্মবুর্গ শহরে প্রায় ৯৫০ জনকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। এ সময় মধ্যপ্রাচ্যে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।
প্যারিসের রিপাবলিক প্লাজা এলাকায় শনিবার শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ হয়েছে। ফিলিস্তিন ও লেবাননের মানুষের প্রতি সংহতি জানাতে আয়োজিত এ বিক্ষোভ ছিল শান্তিপূর্ণ। এ সময় অনেক বিক্ষোভকারীকে ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে ‘হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করো’, ‘ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
ফিলিস্তিন ও লেবাননের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে শনিবার বিক্ষোভ হয়েছে স্পেন ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও ফিলিপাইনসহ আরও কয়েকটি দেশে। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সামনে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।
এ ছাড়া, বিক্ষোভ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি ও নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ার ছাড়াও দেশটির আরও বেশ কয়েকটি শহরে।

ফিলিস্তিনের গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শনিবার (৫ অক্টোবর) বিক্ষোভ হয়েছে।
হামলা বন্ধের দাবিতে শনিবার নিউইয়র্ক, লন্ডন, প্যারিস, রোমসহ বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভে নামেন হাজারো মানুষ।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় নির্বিচার বোমা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। আজ রোববার ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে এ হামলার বছরপূর্তি হবে। দিনটি সামনে রেখে ইউরোপ ও আমেরিকার অনেক শহরে বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিক্ষোভ থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি লেবাননে ইসরায়েলের বিমান ও স্থল হামলা বন্ধের দাবি জানানো হয়।
এপি বলেছে, গাজা যুদ্ধের বছরপূর্তি উপলক্ষে শনিবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় শহরগুলোতে বিক্ষোভ হবে।
শনিবার লন্ডনের রাসেল স্কয়ারে বিক্ষোভে করেন কয়েক হাজার মানুষ। এ সময় সেখানে ছিল পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি। লন্ডন পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাঘাত ঘটানোয় ১৫ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শনিবার ইতালির রাজধানী প্যারিসে বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। বিক্ষোভ থেকে অনেক বিক্ষোভকারীকে ‘ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো, ‘লেবাননকে মুক্ত করো’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
ফিলিস্তিন ও লেবাননের পতাকা হাতে শনিবার জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় হার্মবুর্গ শহরে প্রায় ৯৫০ জনকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। এ সময় মধ্যপ্রাচ্যে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।
প্যারিসের রিপাবলিক প্লাজা এলাকায় শনিবার শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ হয়েছে। ফিলিস্তিন ও লেবাননের মানুষের প্রতি সংহতি জানাতে আয়োজিত এ বিক্ষোভ ছিল শান্তিপূর্ণ। এ সময় অনেক বিক্ষোভকারীকে ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে ‘হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করো’, ‘ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
ফিলিস্তিন ও লেবাননের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে শনিবার বিক্ষোভ হয়েছে স্পেন ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও ফিলিপাইনসহ আরও কয়েকটি দেশে। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সামনে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা।
এ ছাড়া, বিক্ষোভ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি ও নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ার ছাড়াও দেশটির আরও বেশ কয়েকটি শহরে।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।