
বিডিজেন ডেস্ক

পাইপ ফিটার পদে চাকরির জন্য একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রিক্রুটিং এজেন্সি সেনা কল্যাণ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড। আগ্রহী প্রার্থীরা এজেন্সির ঢাকা অফিসে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: পাইপ ফিটার
শূন্য পদ: ২০
কাজের সময়সূচি: ফুল-টাইম
বয়সসীমা: ২১ থেকে ৩৬ বছর
অভিজ্ঞতা: ২ বছর
বেতন: ১৬০০ রিয়াল ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫০ হাজার ৯১১ টাকা)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি/ডিপ্লোমা/ ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটরাও আবেদন করতে পারেন
কর্মস্থল: সৌদি আরব
আবেদনের শেষ দিন: ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
বিস্তারিত দেখুন এখানে

পাইপ ফিটার পদে চাকরির জন্য একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রিক্রুটিং এজেন্সি সেনা কল্যাণ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড। আগ্রহী প্রার্থীরা এজেন্সির ঢাকা অফিসে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: পাইপ ফিটার
শূন্য পদ: ২০
কাজের সময়সূচি: ফুল-টাইম
বয়সসীমা: ২১ থেকে ৩৬ বছর
অভিজ্ঞতা: ২ বছর
বেতন: ১৬০০ রিয়াল ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫০ হাজার ৯১১ টাকা)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি/ডিপ্লোমা/ ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটরাও আবেদন করতে পারেন
কর্মস্থল: সৌদি আরব
আবেদনের শেষ দিন: ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
বিস্তারিত দেখুন এখানে
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: চাকরির জন্য কোনো নিয়োগ প্রতিষ্ঠান কারও কাছ থেকে কোনো অর্থ চাইলে অথবা কোনো ধরনের ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিলে সতর্ক থাকার অনুরোধ রইল। চাকরি পাওয়ার জন্য কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে অর্থ প্রদান করা অথবা যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনের দায় bdgen24.com-এর নয়।]
সভায় উপস্থিত থাকা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বিডিজেনকে বলেন, সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত করার সব কিছু তৈরি হয়েছে। আশা করি আমরা দ্রুতই দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী পাঠাতে পারব।
অনুষ্ঠানে এশিয়া কন্টিনেন্টাল গ্রুপ বিডির কর্মকর্তা মো. রাজীব হোসেন বলেন, আমরা দীর্ঘদিন থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বৈধভাবে প্রশিক্ষিত নিয়ে শ্রমিক পাঠাই। সেটির ধারাবাহিকতায় এবার সার্বিয়ায় ১১ জন প্রশিক্ষিত শ্রমিক পাঠানো হচ্ছে। কোম্পানি থেকে তারা থাকা ও খাওয়াসহ ৬০০ ইউরোর বেশি বেতন পাবে।
তেলের কম দাম সরকারি অর্থায়নে চাপ বাড়িয়েছে এবং রাজস্বঘাটতি গভীর করেছে। আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী, বাজেট ভারসাম্য বজায় রাখতে সৌদি আরবের তেলের দাম প্রায় ১০০ ডলারের কাছাকাছি থাকা প্রয়োজন।
এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে বিভিন্ন পেশায় দক্ষ কর্মী নিয়োগ বৃদ্ধি পাবে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি ভ্রাতৃপ্রতিম দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে।