প্রতিবেদক, বিডিজেন
দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল। গত ১০ এপ্রিল ইন্টারপোল বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো আইজিপির বিরুদ্ধে এই নোটিশ জারি হলো।
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে রেড নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তবে রেড নোটিশ জারি হলেও এখনো ইন্টারপোলের ওয়েবসাইটে বেনজীর আহমেদের ছবি ও তথ্য মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় আসেনি। এ জন্য আরও কিছু কার্যক্রম বাকি রয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। সেগুলো শেষ হওয়ার পর রেড নোটিশ ওয়েবসাইটেও দেখা যাবে।
এআইজি বলেন, দুদকের একটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন ছিল, সেই মামলার কাগজপত্র ইন্টারপোলকে পাঠানো হলে তাঁর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করে সংস্থাটি।
পুলিশ সদর দপ্তরের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতের নির্দেশে রাষ্ট্রপক্ষ বা তদন্ত সংস্থা দুদকের অনুরোধের ভিত্তিতে পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) ইন্টারপোলে রেড নোটিশের আবেদন করে। এই প্রক্রিয়াতেই দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকার একটি আদালত বেনজীরের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেয়।
দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে আদালত নির্দেশনা দেওয়ার পর ফেব্রুয়ারি থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্টারপোলের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে এনসিবি। আর্থিক দুর্নীতি ও অপরাধের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ১০ এপ্রিল ইন্টারপোল রেড নোটিশ জারি করে।
বেনজীর আহমেদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানে না বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। মামলার নথিতে তিনি সপরিবারে পলাতক।
এদিকে, চলমান রাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে আরও বিস্ফোরক তথ্য সামনে এসেছে। গত ৫ আগস্ট (২০২৪) ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় দেশত্যাগ করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আরও ১১ জনের বিষয়টি বর্তমানে ইন্টারপোলের আইনি পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধেও যেকোনো সময় রেড নোটিশ জারি হতে পারে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল। গত ১০ এপ্রিল ইন্টারপোল বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো আইজিপির বিরুদ্ধে এই নোটিশ জারি হলো।
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে রেড নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তবে রেড নোটিশ জারি হলেও এখনো ইন্টারপোলের ওয়েবসাইটে বেনজীর আহমেদের ছবি ও তথ্য মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় আসেনি। এ জন্য আরও কিছু কার্যক্রম বাকি রয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। সেগুলো শেষ হওয়ার পর রেড নোটিশ ওয়েবসাইটেও দেখা যাবে।
এআইজি বলেন, দুদকের একটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন ছিল, সেই মামলার কাগজপত্র ইন্টারপোলকে পাঠানো হলে তাঁর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করে সংস্থাটি।
পুলিশ সদর দপ্তরের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতের নির্দেশে রাষ্ট্রপক্ষ বা তদন্ত সংস্থা দুদকের অনুরোধের ভিত্তিতে পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি) ইন্টারপোলে রেড নোটিশের আবেদন করে। এই প্রক্রিয়াতেই দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকার একটি আদালত বেনজীরের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেয়।
দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে আদালত নির্দেশনা দেওয়ার পর ফেব্রুয়ারি থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্টারপোলের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে এনসিবি। আর্থিক দুর্নীতি ও অপরাধের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় গত ১০ এপ্রিল ইন্টারপোল রেড নোটিশ জারি করে।
বেনজীর আহমেদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানে না বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। মামলার নথিতে তিনি সপরিবারে পলাতক।
এদিকে, চলমান রাজনৈতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে আরও বিস্ফোরক তথ্য সামনে এসেছে। গত ৫ আগস্ট (২০২৪) ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় দেশত্যাগ করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আরও ১১ জনের বিষয়টি বর্তমানে ইন্টারপোলের আইনি পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধেও যেকোনো সময় রেড নোটিশ জারি হতে পারে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।