বিডিজেন ডেস্ক
জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমো কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে না চলার কারণে বাংলাদেশের ৬ লাখ ২৮ হাজার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। ইমোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের এই অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ করা হয়েছে।
সাইবারনিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যে অক্টোবর মাসজুড়ে চলছে ‘সাইবারসিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস’ মাস। এই উপলক্ষ্যে ইমো বিশ্বজুড়ে তাঁদের বিভিন্ন কমিউনিটির মধ্যে আস্থা তৈরি এবং নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেদের অবস্থান সুনিশ্চিত করার প্রয়াস থেকেই সম্প্রতি তাঁরা প্রকাশ করেছে এই তথ্য।
উল্লেখ্য, তাৎক্ষণিক বার্তা আদান-প্রদান ছাড়াও ইমো অ্যাপটি অডিও-ভিডিও কলের জন্যেও বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে ১৭০টিরও বেশি দেশে ৬২টি ভাষায় ২০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী যুক্ত রয়েছে এই প্ল্যাটফর্মটিতে।
ইমো স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তি নিয়ে তাদের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষিতেই বিশ্বজুড়ে কমিউনিটি গাইডলাইন অমান্যকারী অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কমিউনিটি গাইডলাইন লঙ্ঘন করায় শাস্তিস্বরূপ অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি।
সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা পাবলিক কনটেন্ট চিহ্নিত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইমো। পাশাপাশি, কমিউনিটিতে সহনশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে ইমো অ্যাপের ক্ষতিকর আচরণগুলো রিপোর্ট করতে ব্যবহারকারীদের উৎসাহ জোগায়।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে) ক্ষতিকর কনটেন্ট পোস্ট করার মাধ্যমে কমিউনিটিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এরকম বিদ্বেষমূলক কর্মকাণ্ড এড়াতে ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট করা ৯০ হাজার কেস চিহ্নিত করেছে ইমো।
ইমোর কমিউনিটি গাইডলাইন তৈরির মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে সকল ব্যবহারকারীর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য একটি প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা। এই চেতনা থেকেই ব্যবহারকারী ও কনটেন্ট নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রে একইভাবে এই গাইডলাইন প্রয়োগ করে থাকে ইমো। এক্ষেত্রে কোনো ব্যতিক্রমের সুযোগ রাখে না প্ল্যাটফর্মটি। সার্বিকভাবে নিরাপদ ও বন্ধুত্বপূর্ণ একটি কমিউনিটি গড়ে তুলতে এবং তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে প্ল্যাটফর্মটি সর্বদাই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক ফিচার নিয়ে এসেছে, আসছে। পাশাপাশি নিয়মিতই অ্যাপটির আপগ্রেডও আসছে।
ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হওয়া এবং সাবধানতা অবলম্বনের কোনো বিকল্প নেই। সেদিক থেকে সাইবারসিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস মাস উদযাপন সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ। ইউজারদের নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তার (প্রাইভেসি) বিষয়টিকে ইমো সর্বদাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই ইমো এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন, টু-স্টেপ ভ্যারিফিকেশন, পাসকিজ, সিম কার্ড বাইন্ডিং, ব্লক স্ক্রিনশট ও প্রাইভেসি চ্যাট অ্যান্ড প্রাইভেসি মোডের মতো বেশকিছু নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সম্পর্কিত কার্যকর সুরক্ষা ফিচার নিয়ে এসেছে ইমো।
উল্লেখ্য, এই ফিচারগুলো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বা প্রাইভেসি সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সচেতন করে তোলার পাশাপাশি সাইবার বুলিংয়ের মতো সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলেই বিশ্বাস ইমোর।
জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমো কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে না চলার কারণে বাংলাদেশের ৬ লাখ ২৮ হাজার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। ইমোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের এই অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ করা হয়েছে।
সাইবারনিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যে অক্টোবর মাসজুড়ে চলছে ‘সাইবারসিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস’ মাস। এই উপলক্ষ্যে ইমো বিশ্বজুড়ে তাঁদের বিভিন্ন কমিউনিটির মধ্যে আস্থা তৈরি এবং নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেদের অবস্থান সুনিশ্চিত করার প্রয়াস থেকেই সম্প্রতি তাঁরা প্রকাশ করেছে এই তথ্য।
উল্লেখ্য, তাৎক্ষণিক বার্তা আদান-প্রদান ছাড়াও ইমো অ্যাপটি অডিও-ভিডিও কলের জন্যেও বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে ১৭০টিরও বেশি দেশে ৬২টি ভাষায় ২০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী যুক্ত রয়েছে এই প্ল্যাটফর্মটিতে।
ইমো স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তি নিয়ে তাদের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষিতেই বিশ্বজুড়ে কমিউনিটি গাইডলাইন অমান্যকারী অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কমিউনিটি গাইডলাইন লঙ্ঘন করায় শাস্তিস্বরূপ অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি।
সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা পাবলিক কনটেন্ট চিহ্নিত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইমো। পাশাপাশি, কমিউনিটিতে সহনশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে ইমো অ্যাপের ক্ষতিকর আচরণগুলো রিপোর্ট করতে ব্যবহারকারীদের উৎসাহ জোগায়।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে) ক্ষতিকর কনটেন্ট পোস্ট করার মাধ্যমে কমিউনিটিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এরকম বিদ্বেষমূলক কর্মকাণ্ড এড়াতে ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট করা ৯০ হাজার কেস চিহ্নিত করেছে ইমো।
ইমোর কমিউনিটি গাইডলাইন তৈরির মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে সকল ব্যবহারকারীর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য একটি প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা। এই চেতনা থেকেই ব্যবহারকারী ও কনটেন্ট নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রে একইভাবে এই গাইডলাইন প্রয়োগ করে থাকে ইমো। এক্ষেত্রে কোনো ব্যতিক্রমের সুযোগ রাখে না প্ল্যাটফর্মটি। সার্বিকভাবে নিরাপদ ও বন্ধুত্বপূর্ণ একটি কমিউনিটি গড়ে তুলতে এবং তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে প্ল্যাটফর্মটি সর্বদাই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক ফিচার নিয়ে এসেছে, আসছে। পাশাপাশি নিয়মিতই অ্যাপটির আপগ্রেডও আসছে।
ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হওয়া এবং সাবধানতা অবলম্বনের কোনো বিকল্প নেই। সেদিক থেকে সাইবারসিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস মাস উদযাপন সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ। ইউজারদের নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তার (প্রাইভেসি) বিষয়টিকে ইমো সর্বদাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই ইমো এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন, টু-স্টেপ ভ্যারিফিকেশন, পাসকিজ, সিম কার্ড বাইন্ডিং, ব্লক স্ক্রিনশট ও প্রাইভেসি চ্যাট অ্যান্ড প্রাইভেসি মোডের মতো বেশকিছু নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সম্পর্কিত কার্যকর সুরক্ষা ফিচার নিয়ে এসেছে ইমো।
উল্লেখ্য, এই ফিচারগুলো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বা প্রাইভেসি সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সচেতন করে তোলার পাশাপাশি সাইবার বুলিংয়ের মতো সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলেই বিশ্বাস ইমোর।
গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ভাটারা থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।