বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গা এখন বড় সমস্যা বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানী ঢাকার হোটেল সোনারগাঁওয়ে সেন্টার ফর গর্ভন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন ২০২৪’ সম্মেলনের একটি পর্বে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
রোহিঙ্গা সংকট প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘১৩ লাখ রোহিঙ্গা এখন আমাদের জন্য বড় সমস্যা। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়। ১৯৭৮ ও ১৯৯২ সালেও রোহিঙ্গারা এসেছে। তখন সেই সমস্যার সমাধানও হয়েছে। গত সাত বছর ধরে আর কোনো সমাধানই দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য এটা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা। এত ছোট জায়গায় এতসংখ্যক শরণার্থী কোথাও নেই। এটা ভূরাজনীতির বিষয় হয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের বাকি দেশগুলোর জন্য। এই সংকট সমাধানে অনেক ফর্মুলা আছে। সেসব বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা দরকার। সমস্যাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বোঝা দরকার। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে। এটা বাংলাদেশ নিজে সমাধান করতে পারবে না।’
সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগর ঘিরে বছরের পর বছর ধরে ভূরাজনীতির পরিবর্তন হচ্ছে। বাংলাদেশ বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। বঙ্গোপসাগরে অংশীদারত্বে বাংলাদেশ ছাড়াও রয়েছে মালদ্বীপ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া (কিছু অংশ)। কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে।
(আইওরা), বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক), দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক), দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট (আসিয়ান)—এগুলোর অনেকগুলো অকার্যকর। ভারত ও পাকিস্তানের সংঘাতের কারণে সার্ক অকার্যকর। ফলে এই অঞ্চলে যতটা পারস্পরিক সহায়তা দরকার, তা নেই।
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গা এখন বড় সমস্যা বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানী ঢাকার হোটেল সোনারগাঁওয়ে সেন্টার ফর গর্ভন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন ২০২৪’ সম্মেলনের একটি পর্বে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
রোহিঙ্গা সংকট প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘১৩ লাখ রোহিঙ্গা এখন আমাদের জন্য বড় সমস্যা। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়। ১৯৭৮ ও ১৯৯২ সালেও রোহিঙ্গারা এসেছে। তখন সেই সমস্যার সমাধানও হয়েছে। গত সাত বছর ধরে আর কোনো সমাধানই দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য এটা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা। এত ছোট জায়গায় এতসংখ্যক শরণার্থী কোথাও নেই। এটা ভূরাজনীতির বিষয় হয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের বাকি দেশগুলোর জন্য। এই সংকট সমাধানে অনেক ফর্মুলা আছে। সেসব বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা দরকার। সমস্যাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বোঝা দরকার। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে। এটা বাংলাদেশ নিজে সমাধান করতে পারবে না।’
সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগর ঘিরে বছরের পর বছর ধরে ভূরাজনীতির পরিবর্তন হচ্ছে। বাংলাদেশ বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। বঙ্গোপসাগরে অংশীদারত্বে বাংলাদেশ ছাড়াও রয়েছে মালদ্বীপ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া (কিছু অংশ)। কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আন্তর্জাতিকভাবে হতে হবে।
(আইওরা), বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক), দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক), দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট (আসিয়ান)—এগুলোর অনেকগুলো অকার্যকর। ভারত ও পাকিস্তানের সংঘাতের কারণে সার্ক অকার্যকর। ফলে এই অঞ্চলে যতটা পারস্পরিক সহায়তা দরকার, তা নেই।
আরও পড়ুন
গত ১০ আগস্ট ঢাকার একটি হোটেলে ছেলের জন্মদিন পালন করেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। এই আয়োজনের কিছু ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপরই রোববার (১৭ আগস্ট) দুপুরে জানা যায়, সন্তানসহ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তিনি।
সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ হজ অফিসে উপসচিব মো. কামরুল ইসলামকে নতুন কাউন্সিলর (হজ) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।