বিডিজেন ডেস্ক
ফেনীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) দুই পক্ষের সংঘর্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয় ও ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে ফেনীর দাগনভূঞায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ করিমপুর গ্রামের মাদ্রাসা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেলে করিমপুর গ্রামের মাদ্রাসা মাঠে উপজেলা বিএনপির নতুন কমিটির আহ্বায়ক আকবর হোসেন পক্ষের কম্বল বিতরণের কর্মসূচি ছিল। ওই অনুষ্ঠানে বিএনপির আরেকটি পক্ষ হামলা করে বলে আকবর পক্ষের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ। এ সময় ৪–৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। হামলায় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৬ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। এঁরা হলেন নুরুল হক (২৯), মো. সায়েদ (১৮), রিয়াজ উদ্দিন (২৮), রেজাউল ইসলাম (৩১), মো. শামীম (৪০) ও সালাউদ্দিন (৩৬)।
আকবর হোসেনের অনুসারীদের অভিযোগ, ছাত্রদলের ফেনী জেলা শাখার সহসভাপতি কাজী জামশেদুর রহমানের কর্মীরা এ হামলা করেন। জামশেদুর রহমান বিএনপির ফেনী পৌর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সাইফুর রহমানের ছোট ভাই। তবে জামশেদুর রহমান এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। আকবরের অনুসারীদের বিরুদ্ধে তাদের সভায় হামলার পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
এ ঘটনার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সংবাদ করে হামলার জন্য বিএনপির আরেকটি পক্ষকে দায়ী করেছেন আকবর হোসেন। তিনি বলেন, ‘করিমপুর মাদ্রাসা মাঠে দুস্থদের মধ্যে ৫০০ কম্বল বিতরণ করতে গেলে বিএনপি নামধারী সন্ত্রাসীরা হামলা করে। এতে আমার ১০–১২ জন কর্মী আহত হয়েছেন। এ বিষয় দলীয় ঊর্ধ্বতন নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ছাত্রদলের জেলা শাখার সহসভাপতি কাজী জামশেদুর রহমান বলেন, ‘বিকেলে ওই এলাকায় তাদের পূর্বনির্ধারিত মতবিনিময় সভা ছিল। তাদের কর্মসূচি আহ্বানের পর আকবরের লোকজন সেখানে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। আমাদের ১০–১২ জন নেতা-কর্মী হামলায় আহত হন। তাদের মধ্যে ৫–৬ জনের অবস্থা গুরুতর। হামলার প্রতিবাদে আমরা রাত ৮টায় বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করেছি। আগামীকাল (বুধবার) আমরা সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাব।’
দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সোহরাব তানবীর জানান, বিকেলে বিভিন্ন আঘাত নিয়ে ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত রেজাউল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান জানান, ‘হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহত ৬ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। সেখানে আমাদের একজন পুলিশ কর্মকর্তা কাজ করছেন। তবে এ বিষয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।’
সূত্র: প্রথম আলো
ফেনীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) দুই পক্ষের সংঘর্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয় ও ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে ফেনীর দাগনভূঞায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ করিমপুর গ্রামের মাদ্রাসা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেলে করিমপুর গ্রামের মাদ্রাসা মাঠে উপজেলা বিএনপির নতুন কমিটির আহ্বায়ক আকবর হোসেন পক্ষের কম্বল বিতরণের কর্মসূচি ছিল। ওই অনুষ্ঠানে বিএনপির আরেকটি পক্ষ হামলা করে বলে আকবর পক্ষের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ। এ সময় ৪–৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। হামলায় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৬ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। এঁরা হলেন নুরুল হক (২৯), মো. সায়েদ (১৮), রিয়াজ উদ্দিন (২৮), রেজাউল ইসলাম (৩১), মো. শামীম (৪০) ও সালাউদ্দিন (৩৬)।
আকবর হোসেনের অনুসারীদের অভিযোগ, ছাত্রদলের ফেনী জেলা শাখার সহসভাপতি কাজী জামশেদুর রহমানের কর্মীরা এ হামলা করেন। জামশেদুর রহমান বিএনপির ফেনী পৌর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সাইফুর রহমানের ছোট ভাই। তবে জামশেদুর রহমান এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। আকবরের অনুসারীদের বিরুদ্ধে তাদের সভায় হামলার পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
এ ঘটনার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সংবাদ করে হামলার জন্য বিএনপির আরেকটি পক্ষকে দায়ী করেছেন আকবর হোসেন। তিনি বলেন, ‘করিমপুর মাদ্রাসা মাঠে দুস্থদের মধ্যে ৫০০ কম্বল বিতরণ করতে গেলে বিএনপি নামধারী সন্ত্রাসীরা হামলা করে। এতে আমার ১০–১২ জন কর্মী আহত হয়েছেন। এ বিষয় দলীয় ঊর্ধ্বতন নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ছাত্রদলের জেলা শাখার সহসভাপতি কাজী জামশেদুর রহমান বলেন, ‘বিকেলে ওই এলাকায় তাদের পূর্বনির্ধারিত মতবিনিময় সভা ছিল। তাদের কর্মসূচি আহ্বানের পর আকবরের লোকজন সেখানে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। আমাদের ১০–১২ জন নেতা-কর্মী হামলায় আহত হন। তাদের মধ্যে ৫–৬ জনের অবস্থা গুরুতর। হামলার প্রতিবাদে আমরা রাত ৮টায় বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করেছি। আগামীকাল (বুধবার) আমরা সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানাব।’
দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সোহরাব তানবীর জানান, বিকেলে বিভিন্ন আঘাত নিয়ে ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত রেজাউল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান জানান, ‘হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহত ৬ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। সেখানে আমাদের একজন পুলিশ কর্মকর্তা কাজ করছেন। তবে এ বিষয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।’
সূত্র: প্রথম আলো
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।