বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনকে গ্রেপ্তার করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ। শনিবার (১০ মে) রাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খবর বাংলা ট্রিবিউনের।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনকে বাড়ইপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা আছে। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রোববার আদালতে তোলা হবে।’
গত ১৫ মার্চ রাতে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে ঘোরাঘুরি করার সময় সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করেছিল তেজগাঁও থানা পুলিশ। এর আগে তাঁকে ধরতে গত ৩০ জানুয়ারি পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ। এর আগের দিন নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফুর রহমানকে ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি দেন সাজ্জাদ। তাঁকে গ্রেপ্তারের পরদিন প্রতিক্রিয়া জানিয়ে স্ত্রী তামান্না শারমিনের বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে তামান্না শারমিনকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা কাঁড়ি কাঁড়ি, বান্ডিল বান্ডিল টাকা ছেড়ে আমার জামাইকে জেল থেকে বের করে নিয়ে আসবো। যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।’
পুলিশ জানায়, সাজ্জাদ হোসেন বিদেশে পলাতক শিবির ক্যাডার হিসেবে পরিচিত আরেক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলীর অনুসারী। ছোট সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির ১৭টি মামলা রয়েছে।
সবশেষ গত ২৯ মার্চ দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড এলাকায় প্রাইভেটকারে দুর্বৃত্তের গুলিতে মো. আব্দুল্লাহ ও মো. মানিক নামে দুজন নিহত হন। এ ঘটনায় ১ এপ্রিল বাকলিয়া থানায় নিহত মোহাম্মদ মানিকের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী শারমিনসহ সাত জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনকে গ্রেপ্তার করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ। শনিবার (১০ মে) রাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খবর বাংলা ট্রিবিউনের।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনকে বাড়ইপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা আছে। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রোববার আদালতে তোলা হবে।’
গত ১৫ মার্চ রাতে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে ঘোরাঘুরি করার সময় সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করেছিল তেজগাঁও থানা পুলিশ। এর আগে তাঁকে ধরতে গত ৩০ জানুয়ারি পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ। এর আগের দিন নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফুর রহমানকে ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি দেন সাজ্জাদ। তাঁকে গ্রেপ্তারের পরদিন প্রতিক্রিয়া জানিয়ে স্ত্রী তামান্না শারমিনের বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে তামান্না শারমিনকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা কাঁড়ি কাঁড়ি, বান্ডিল বান্ডিল টাকা ছেড়ে আমার জামাইকে জেল থেকে বের করে নিয়ে আসবো। যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।’
পুলিশ জানায়, সাজ্জাদ হোসেন বিদেশে পলাতক শিবির ক্যাডার হিসেবে পরিচিত আরেক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলীর অনুসারী। ছোট সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির ১৭টি মামলা রয়েছে।
সবশেষ গত ২৯ মার্চ দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড এলাকায় প্রাইভেটকারে দুর্বৃত্তের গুলিতে মো. আব্দুল্লাহ ও মো. মানিক নামে দুজন নিহত হন। এ ঘটনায় ১ এপ্রিল বাকলিয়া থানায় নিহত মোহাম্মদ মানিকের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী শারমিনসহ সাত জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।
ইউরোপের দেশ ইতালিতে পরিবারের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে আব্দুস সামাদ রাউফ (১২) নামে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।