প্রতিবেদক, বিডিজেন
রাজধানী ঢাকার উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা আবদুল জব্বার হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) সাবেক প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে ৪ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) এ আদেশ দেন।
আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আবদুল জব্বার হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজকে ৭ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করে পুলিশ। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে আবদুল জব্বার গুলিবিদ্ধ হন।
পিপি ওমর ফারুক ফারুকী আদালতে বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পক্ষে কথা বলতেন তুরিন আফরোজ। সুপ্রিম কোর্টের যে কয়েকজন আইনজীবী ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের অন্যতম তুরিন আফরোজ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে তাঁকে নিয়োগ দেন হাসিনা।
অপরদিকে অভিযুক্তপক্ষ থেকে তুরিন আফরোজের জামিনের আবেদন করা হয়।
শুনানিতে তুরিন আফরোজ আদালতে বলেন, যে মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, সেই ঘটনা গত বছরের ৪ আগস্টের। এই ঘটনার আরও আগে থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষ বলছেন, তিনি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী। কিন্তু তাঁকে তো ৬ বছর আগে প্রসিকিউটর পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি যে কার লোক, তা তিনি নিজেই জানেন না।
দুই পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত তুরিন আফরোজের ৪ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরার পশ্চিম থানা এলাকার বাসা থেকে তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রসিকিউটরের দায়িত্বে ছিলেন তুরিন আফরোজ।
আরও পড়ুন
রাজধানী ঢাকার উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা আবদুল জব্বার হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) সাবেক প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে ৪ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) এ আদেশ দেন।
আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আবদুল জব্বার হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজকে ৭ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করে পুলিশ। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে আবদুল জব্বার গুলিবিদ্ধ হন।
পিপি ওমর ফারুক ফারুকী আদালতে বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পক্ষে কথা বলতেন তুরিন আফরোজ। সুপ্রিম কোর্টের যে কয়েকজন আইনজীবী ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের অন্যতম তুরিন আফরোজ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে তাঁকে নিয়োগ দেন হাসিনা।
অপরদিকে অভিযুক্তপক্ষ থেকে তুরিন আফরোজের জামিনের আবেদন করা হয়।
শুনানিতে তুরিন আফরোজ আদালতে বলেন, যে মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, সেই ঘটনা গত বছরের ৪ আগস্টের। এই ঘটনার আরও আগে থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষ বলছেন, তিনি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী। কিন্তু তাঁকে তো ৬ বছর আগে প্রসিকিউটর পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি যে কার লোক, তা তিনি নিজেই জানেন না।
দুই পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত তুরিন আফরোজের ৪ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরার পশ্চিম থানা এলাকার বাসা থেকে তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রসিকিউটরের দায়িত্বে ছিলেন তুরিন আফরোজ।
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।