প্রতিবেদক, বিডিজেন
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণায় খুশি হতে না পেরে, কেউ কেউ হতাশ হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন ‘হতাশ হয়েছে...হতাশ। যারা হতাশ হয়, তারা সারা জীবনই হতাশ থাকে।’
আজ বুধবার (৬ আগস্ট) রাজধানী ঢাকার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদও উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের ঘোষণায় কয়েকটি রাজনৈতিক দলের খুশি না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি অবশ্য বলেন, ‘এখনো তারা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি, তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। আমরা আশা করব তারা একটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ পরিষ্কার করবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সংকটে নির্বাচনই একমাত্র পথ। আমরা মনে করি, গোটা জাতি মনে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সংকট কাটিয়ে দেশ গণতন্ত্রে উত্তরণ করবে।’ বিএনপির নির্বাচনী প্রক্রিয়া চলছে বলেও এ সময় জানান তিনি।
বিরাজমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘খুব সম্ভব। অত্যন্ত ভালোভাবে সম্ভব। ৯১–এ ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন মাসে একটা নির্বাচন হয়েছিল। পরবর্তী নির্বাচনগুলো তিন মাসের মধ্যে সম্ভব হয়েছে। এটা এখন আরও বেশি করে সম্ভব, কারণ জনগণই এই নির্বাচনটা চায়। জনগণই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সবচেয়ে বড় প্রহরী হয়ে দাঁড়াবে।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণায় খুশি হতে না পেরে, কেউ কেউ হতাশ হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন ‘হতাশ হয়েছে...হতাশ। যারা হতাশ হয়, তারা সারা জীবনই হতাশ থাকে।’
আজ বুধবার (৬ আগস্ট) রাজধানী ঢাকার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদও উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের ঘোষণায় কয়েকটি রাজনৈতিক দলের খুশি না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি অবশ্য বলেন, ‘এখনো তারা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি, তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। আমরা আশা করব তারা একটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ পরিষ্কার করবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সংকটে নির্বাচনই একমাত্র পথ। আমরা মনে করি, গোটা জাতি মনে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সংকট কাটিয়ে দেশ গণতন্ত্রে উত্তরণ করবে।’ বিএনপির নির্বাচনী প্রক্রিয়া চলছে বলেও এ সময় জানান তিনি।
বিরাজমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘খুব সম্ভব। অত্যন্ত ভালোভাবে সম্ভব। ৯১–এ ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন মাসে একটা নির্বাচন হয়েছিল। পরবর্তী নির্বাচনগুলো তিন মাসের মধ্যে সম্ভব হয়েছে। এটা এখন আরও বেশি করে সম্ভব, কারণ জনগণই এই নির্বাচনটা চায়। জনগণই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সবচেয়ে বড় প্রহরী হয়ে দাঁড়াবে।’
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।