প্রতিবেদক, বিডিজেন
যুক্তরাজ্যে উন্নত চিকিৎসা শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
আজ সোমবার (৫ মে) বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৯টায় লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমান সিঁথিসহ সফর সঙ্গীদের নিয়ে কাতারের আমিরের দেওয়া 'এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে' করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া সেল থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
মিডিয়া সেল জানিয়েছে, মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এর আগে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে থেকে রওনা দিয়ে ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে পৌঁছান খালেদা জিয়া। বিশেষায়িত লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরে ২৫ জানুয়ারির থেকে তিনি বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন ছিলেন। দীর্ঘ ৪ মাস চিকিৎসার পর মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন তিনি।
মিডিয়া সেল আরও জানিয়েছে, চোখ ও পায়ের ফলোআপ চিকিৎসার জন্য ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডন গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ৩ মাস লন্ডনে অবস্থানের পর তিনি দেশে ফিরেছিলেন ২০১৭ সালের ১৮ অক্টোবর।
নেতা–কর্মীদের রাস্তায় না দাঁড়ানোর আহ্বান মির্জা ফখরুলের
এদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেন, 'আগামীকাল মঙ্গলবার কাতার রয়েল অ্যাম্বুলেন্সের এয়ার ক্রাফটে সকাল ১০টায় ঢাকা এয়ারপোর্টে পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া। আমরা আশা করছি, সময়মতোই তিনি ঢাকায় পৌঁছাবেন।'
দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ রেখে তিনি বলেন, আমাদের দলের তরফ থেকে একটা আবেদন আছে দলের নেতা–কর্মীদের (কাছে), আপনারা জানেন, কালকে এসএসসির পরীক্ষা আছে একটা সাবজেক্টের...ঢাকা বিমানবন্দর থেকে কাকলি পথ দিয়ে ম্যাডাম গুলশানের বাসায় যাবেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করতে চাই, রাস্তার ওপরে যেন কেউ না দাঁড়ায়। যারা অভ্যর্থনা জানাবেন, তারা ফুটপাতে দাঁড়িয়ে যেন ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানান। দলের নেতাকর্মীরা জাতীয় ও বিএনপির পতাকা হাতে নিয়ে ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানাবেন এটা আমরা নির্দেশনা দিয়েছি।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন। যারা ট্রাফিকের সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের প্রতি।'
পরীক্ষার্থীদের অসুবিধা যাতে না হয়, সেই আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের কাছে আমি আবেদন রাখতে চাই, কেউ যেন রাস্তায় না দাঁড়ান, ট্রাফিক বিঘ্নিত না করেন, পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে যেতে যেন বাধায় না পড়ে, সেই ব্যাপারে সবাইকে নজর রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে যথাসাধ্য চেষ্টা করব যাতে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে যেতে কোনো অসুবিধা না হয়।
ফিরোজা প্রস্তুত
বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়েছে, গুলশানের ৮০ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ি 'ফিরোজা'য় পালাক্রমে নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ এবং চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা। বাসার ভেতরের সব কক্ষগুলোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজও শেষ হয়েছে। সামনের সবুজ আঙিনায় ফুল গাছের টব দিয়ে সাজানো হয়েছে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে বলেন, 'ম্যাডামের বাসা কমপ্লিটলি রেডি। বিদ্যুৎ, গ্যাস, ওয়াসা, বাসার আঙিনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, সাজসজ্জা কোনো কিছুই বাদ নেই। ম্যাডামের স্বজনরা সব কিছু তদারকি করেছেন। এখন আমরা সবাই ম্যাডামের অপেক্ষায় আছি।'
যুক্তরাজ্যে উন্নত চিকিৎসা শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
আজ সোমবার (৫ মে) বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৯টায় লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমান সিঁথিসহ সফর সঙ্গীদের নিয়ে কাতারের আমিরের দেওয়া 'এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে' করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া সেল থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
মিডিয়া সেল জানিয়েছে, মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এর আগে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে থেকে রওনা দিয়ে ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে পৌঁছান খালেদা জিয়া। বিশেষায়িত লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরে ২৫ জানুয়ারির থেকে তিনি বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন ছিলেন। দীর্ঘ ৪ মাস চিকিৎসার পর মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন তিনি।
মিডিয়া সেল আরও জানিয়েছে, চোখ ও পায়ের ফলোআপ চিকিৎসার জন্য ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডন গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ৩ মাস লন্ডনে অবস্থানের পর তিনি দেশে ফিরেছিলেন ২০১৭ সালের ১৮ অক্টোবর।
নেতা–কর্মীদের রাস্তায় না দাঁড়ানোর আহ্বান মির্জা ফখরুলের
এদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেন, 'আগামীকাল মঙ্গলবার কাতার রয়েল অ্যাম্বুলেন্সের এয়ার ক্রাফটে সকাল ১০টায় ঢাকা এয়ারপোর্টে পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া। আমরা আশা করছি, সময়মতোই তিনি ঢাকায় পৌঁছাবেন।'
দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ রেখে তিনি বলেন, আমাদের দলের তরফ থেকে একটা আবেদন আছে দলের নেতা–কর্মীদের (কাছে), আপনারা জানেন, কালকে এসএসসির পরীক্ষা আছে একটা সাবজেক্টের...ঢাকা বিমানবন্দর থেকে কাকলি পথ দিয়ে ম্যাডাম গুলশানের বাসায় যাবেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করতে চাই, রাস্তার ওপরে যেন কেউ না দাঁড়ায়। যারা অভ্যর্থনা জানাবেন, তারা ফুটপাতে দাঁড়িয়ে যেন ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানান। দলের নেতাকর্মীরা জাতীয় ও বিএনপির পতাকা হাতে নিয়ে ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানাবেন এটা আমরা নির্দেশনা দিয়েছি।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন। যারা ট্রাফিকের সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের প্রতি।'
পরীক্ষার্থীদের অসুবিধা যাতে না হয়, সেই আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের কাছে আমি আবেদন রাখতে চাই, কেউ যেন রাস্তায় না দাঁড়ান, ট্রাফিক বিঘ্নিত না করেন, পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে যেতে যেন বাধায় না পড়ে, সেই ব্যাপারে সবাইকে নজর রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে যথাসাধ্য চেষ্টা করব যাতে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে যেতে কোনো অসুবিধা না হয়।
ফিরোজা প্রস্তুত
বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়েছে, গুলশানের ৮০ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ি 'ফিরোজা'য় পালাক্রমে নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ এবং চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা। বাসার ভেতরের সব কক্ষগুলোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজও শেষ হয়েছে। সামনের সবুজ আঙিনায় ফুল গাছের টব দিয়ে সাজানো হয়েছে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে বলেন, 'ম্যাডামের বাসা কমপ্লিটলি রেডি। বিদ্যুৎ, গ্যাস, ওয়াসা, বাসার আঙিনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, সাজসজ্জা কোনো কিছুই বাদ নেই। ম্যাডামের স্বজনরা সব কিছু তদারকি করেছেন। এখন আমরা সবাই ম্যাডামের অপেক্ষায় আছি।'
মালয়েশিয়ায় জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদী তৎপরতায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও কয়েকজন বাংলাদেশি নাগরিককে ভবিষ্যতে গ্রেপ্তার করা হতে পারে।
গোপালগঞ্জ থেকে গাড়ি বহর নিয়ে খুলনায় পৌঁছেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) কেন্দ্রীয় নেতারা। আজ বুধবার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে গাড়িবহর নিয়ে তারা খুলনা শহরে ঢোকেন।
গোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তারা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ ছাড়েন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে হামলা ও সংঘর্ষে অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছে।