বাসস, ঢাকা
বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
বৈঠকের পর জাতিসংঘের এক বার্তায় বলা হয়, বৈঠকে সংস্থাটির মহাসচিব ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশের চলমান পরিবর্তন ও সংস্কারপ্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন। মহাসচিব বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
আন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতির জন্যও বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান মহাসচিব।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর একই স্থানে প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকার বিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
জাতিসংঘের বার্তায় বলা হয়েছে, মহাসচিব ও বিশেষ প্রতিনিধি (খলিলুর রহমান) রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ও অন্য সংখ্যালঘুদের ওপর আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে জাতিসংঘ মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে গতকাল বৃহস্পতিবার চার দিনের সরকারি সফরে বাংলাদেশে আসেন গুতেরেস। সফরসূচি অনুযায়ী, জাতিসংঘ মহাসচিব আজ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির পরিদর্শন করবেন। সেখানে ১ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন তাঁরা।
জাতিসংঘ মহাসচিব দুর্দশাগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা বাড়াতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
বৈঠকের পর জাতিসংঘের এক বার্তায় বলা হয়, বৈঠকে সংস্থাটির মহাসচিব ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশের চলমান পরিবর্তন ও সংস্কারপ্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন। মহাসচিব বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
আন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতির জন্যও বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান মহাসচিব।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর একই স্থানে প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকার বিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
জাতিসংঘের বার্তায় বলা হয়েছে, মহাসচিব ও বিশেষ প্রতিনিধি (খলিলুর রহমান) রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ও অন্য সংখ্যালঘুদের ওপর আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে জাতিসংঘ মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে গতকাল বৃহস্পতিবার চার দিনের সরকারি সফরে বাংলাদেশে আসেন গুতেরেস। সফরসূচি অনুযায়ী, জাতিসংঘ মহাসচিব আজ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির পরিদর্শন করবেন। সেখানে ১ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন তাঁরা।
জাতিসংঘ মহাসচিব দুর্দশাগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা বাড়াতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।