বাসস
লেবাননে বাংলাদেশ দূতাবাস দেশে ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নাম নথিভুক্ত করতে বলেছে। ওই অঞ্চলে সহিংসতা বাড়ায় বাংলাদেশিরা দেশটিতে আটকা পড়েছে।
আজ ৯ অক্টোবর বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দূতাবাস তাদের নিরাপত্তা ও সময়মত পরিবহন নিশ্চিত করতে সকল অংশীজনদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। সরকার দেশে ফিরতে ইচ্ছুক সকল নাগরিককে ফিরিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রাপ্ত প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, প্রায় এক হাজার অভিবাসী শ্রমিক দেশে ফিরতে আগ্রহী। পররাষ্ট্র ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের সুবিধার্থে সমন্বিতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে লেবাননে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশ দিয়েছেন। আর, যারা লেবাননে থেকে যেতে ইচ্ছুক, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে, সরকার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে লেবাননে বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রত্যাবাসনের জন্য একটি কাঠামো তৈরি করে। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অংশ নেন। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের মিশনের প্রধানেরা এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক চ্যানেলের সাথে সমন্বিত যোগাযোগ নিশ্চিত করতে জুমের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দিয়েছেন।
গত ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ঢাকা লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশি প্রবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থাকে (আইওএম) ভাড়া করা ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘চ্যালেঞ্জ হলো বৈরুতের বিমানবন্দর বর্তমানে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য নিরাপদ নয়। আমরা বাংলাদেশি নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরে বিকল্প স্থান খোঁজার পরামর্শ দিয়েছি।’
গত ২৩ সেপ্টেম্বর ইসরায়েল লেবাননকে লক্ষ্য করে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিমান হামলা চালায়। এতে দেশটিতে নিরাপত্তার ঝুঁকি খুবই বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লেবাননের এক হাজার ৩০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে ইসরায়েল। এগুলোর অধিকাংশই দক্ষিণাঞ্চলে। এটি ওই অঞ্চলে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে ভারী বোমা হামলার ঘটনা।
গত মাসে লেবাননের বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েল বিমান হামলা শুরু করার পর থেকে দুই হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং প্রায় ১০ হাজার জন আহত হয়েছে।
এই অঞ্চলে সহিংসতা বৃদ্ধির পর প্রাণ রক্ষার্থে লেবানন থেকে এক লাখের বেশি মানুষ প্রতিবেশী দেশ সিরিয়ায় চলে গেছে।
লেবাননে বাংলাদেশ দূতাবাস দেশে ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নাম নথিভুক্ত করতে বলেছে। ওই অঞ্চলে সহিংসতা বাড়ায় বাংলাদেশিরা দেশটিতে আটকা পড়েছে।
আজ ৯ অক্টোবর বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দূতাবাস তাদের নিরাপত্তা ও সময়মত পরিবহন নিশ্চিত করতে সকল অংশীজনদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। সরকার দেশে ফিরতে ইচ্ছুক সকল নাগরিককে ফিরিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রাপ্ত প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, প্রায় এক হাজার অভিবাসী শ্রমিক দেশে ফিরতে আগ্রহী। পররাষ্ট্র ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের সুবিধার্থে সমন্বিতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে লেবাননে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশ দিয়েছেন। আর, যারা লেবাননে থেকে যেতে ইচ্ছুক, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে, সরকার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে লেবাননে বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রত্যাবাসনের জন্য একটি কাঠামো তৈরি করে। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অংশ নেন। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের মিশনের প্রধানেরা এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক চ্যানেলের সাথে সমন্বিত যোগাযোগ নিশ্চিত করতে জুমের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দিয়েছেন।
গত ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ঢাকা লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশি প্রবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থাকে (আইওএম) ভাড়া করা ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘চ্যালেঞ্জ হলো বৈরুতের বিমানবন্দর বর্তমানে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য নিরাপদ নয়। আমরা বাংলাদেশি নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরে বিকল্প স্থান খোঁজার পরামর্শ দিয়েছি।’
গত ২৩ সেপ্টেম্বর ইসরায়েল লেবাননকে লক্ষ্য করে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিমান হামলা চালায়। এতে দেশটিতে নিরাপত্তার ঝুঁকি খুবই বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লেবাননের এক হাজার ৩০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে ইসরায়েল। এগুলোর অধিকাংশই দক্ষিণাঞ্চলে। এটি ওই অঞ্চলে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে ভারী বোমা হামলার ঘটনা।
গত মাসে লেবাননের বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েল বিমান হামলা শুরু করার পর থেকে দুই হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং প্রায় ১০ হাজার জন আহত হয়েছে।
এই অঞ্চলে সহিংসতা বৃদ্ধির পর প্রাণ রক্ষার্থে লেবানন থেকে এক লাখের বেশি মানুষ প্রতিবেশী দেশ সিরিয়ায় চলে গেছে।
কুমিল্লার চান্দিনায় যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ৩ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত আরও ২৫ জন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দলের নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী দিনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মিয়ানমারের জনগণের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ, উদ্ধারকারী দল ও চিকিৎসা সহায়তা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজধানী ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায় আগামী শুক্রবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং শনিবার থেকে বৃষ্টি হওয়া সাপেক্ষে তা কমতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।