বিডিজেন ডেস্ক
পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য জালানিনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরের কর সুবিধা দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
কর প্রশাসন জানিয়েছে, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০৩০ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নবায়নযোগ্য জালানিনির্ভর বিদ্যুতের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে বিনিয়োগকারীদের আয়ের ওপর কর ছাড় দেওয়া হবে।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরুর প্রথম পাঁচ বছর বিনিয়োগকারীদের কর সম্পূর্ণ মওকুফ করা হবে।
পরপর তিন বছর বিনিয়োগকারীদের আয়ের অর্ধেকের ওপর কর দিতে হবে। পরবর্তী দুই বছরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প থেকে আয়ের ওপর কর ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি খাতে বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে ও জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে বিদ্যুৎ বিভাগের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর এই কর সুবিধা দিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে এ কর সুবিধা কার্যকর হবে।
এই প্রথম কর প্রশাসন নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পগুলোর জন্য কর ছাড়ের সুবিধা দিল।
এই কর ছাড় সুবিধা পেতে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিতে নির্ধারিত বিল্ড ওন অপারেট (বিওও) মডেলের অধীনে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে হবে।
বর্তমানে কৃষি যন্ত্রপাতি, স্বয়ংক্রিয় ইট উৎপাদন, অটোমোবাইল, বাইসাইকেল, আসবাবপত্র, চামড়াজাত পণ্য, গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকস যেমন এলইডি টিভি ও রেফ্রিজারেটর, খেলনা, মোবাইল ফোন, ওষুধপত্র, টায়ার, টেক্সটাইল যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন খাতে কর ছাড় সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া, আইটি সেক্টর সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, ওয়েবসাইট পরিষেবা, কল সেন্টার অপারেশন এবং বিদেশি মেডিকেল ট্রান্সমিশন পরিষেবার ক্ষেত্রে কর ছাড় উপভোগ করে। বড় আকারের প্রকল্পগুলোতেও শর্তানুযায়ী কর ছাড় দেওয়া হয়।
পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য জালানিনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরের কর সুবিধা দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
কর প্রশাসন জানিয়েছে, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০৩০ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নবায়নযোগ্য জালানিনির্ভর বিদ্যুতের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে বিনিয়োগকারীদের আয়ের ওপর কর ছাড় দেওয়া হবে।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরুর প্রথম পাঁচ বছর বিনিয়োগকারীদের কর সম্পূর্ণ মওকুফ করা হবে।
পরপর তিন বছর বিনিয়োগকারীদের আয়ের অর্ধেকের ওপর কর দিতে হবে। পরবর্তী দুই বছরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প থেকে আয়ের ওপর কর ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি খাতে বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে ও জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে বিদ্যুৎ বিভাগের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর এই কর সুবিধা দিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে এ কর সুবিধা কার্যকর হবে।
এই প্রথম কর প্রশাসন নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পগুলোর জন্য কর ছাড়ের সুবিধা দিল।
এই কর ছাড় সুবিধা পেতে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতিতে নির্ধারিত বিল্ড ওন অপারেট (বিওও) মডেলের অধীনে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে হবে।
বর্তমানে কৃষি যন্ত্রপাতি, স্বয়ংক্রিয় ইট উৎপাদন, অটোমোবাইল, বাইসাইকেল, আসবাবপত্র, চামড়াজাত পণ্য, গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকস যেমন এলইডি টিভি ও রেফ্রিজারেটর, খেলনা, মোবাইল ফোন, ওষুধপত্র, টায়ার, টেক্সটাইল যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন খাতে কর ছাড় সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া, আইটি সেক্টর সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, ওয়েবসাইট পরিষেবা, কল সেন্টার অপারেশন এবং বিদেশি মেডিকেল ট্রান্সমিশন পরিষেবার ক্ষেত্রে কর ছাড় উপভোগ করে। বড় আকারের প্রকল্পগুলোতেও শর্তানুযায়ী কর ছাড় দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি বাবদ গ্রাহকদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা আদায় করতে পারবে ব্যাংকগুলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক আজ রোববার (১৮ মে) এই ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে। এর বাইরে পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি বাবদ বাড়তি কোনো অর্থ আদায় করা যাবে না।