
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নতুন ভিসা নীতি গ্রহণ করায় গত জুলাইয়ের পর বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা প্রক্রিয়া জটিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘স্বার্থ বিবেচনায় বিভিন্ন দেশ তাদের ভিসা পলিসি গ্রহণ করে। জুলাইয়ের আগেই সংযুক্ত আরব আমিরাত নতুন ভিসা পলিসি গ্রহণ করেছে। এতে জুলাইয়ের পর থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া আরও জটিল হয়ে পড়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয় আরব আমিরাত আরও কিছু দেশের ক্ষেত্রেও ভিসা সংকুচিত করেছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত। সরকারি হিসেবে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কর্মী দেশটির বিভিন্ন খাতে কাজ করছেন। তবে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ২০১২ সালে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয় আরব আমিরাত। ২০২০ সালে ভিসা পুনরায় চালু হলেও শ্রম ভিসা বন্ধই ছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশিদের জন্য পর্যটক ভিসাও বন্ধ করে দেয় দেশটি।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ভিসা পেতে জটিলতার বিষয়ে জানতে চাইলে মুখপাত্র বলেন, ‘যেখানে স্বার্থটা বেশি, সেখানে ফিজিক্যাল প্রেজেন্সটা তারা (ইউরোপ) রাখে বেশি। তারপরেও এখানে ১৩টি ইউরোপীয় দেশের দূতাবাস আছে। একেবারেই যে খারাপ আছে তা না।’
আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশের রাষ্ট্রদূতরা বৈঠক করবেন বলেও ব্রিফিংয়ে জানান রফিকুল ইসলাম।

নতুন ভিসা নীতি গ্রহণ করায় গত জুলাইয়ের পর বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা প্রক্রিয়া জটিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘স্বার্থ বিবেচনায় বিভিন্ন দেশ তাদের ভিসা পলিসি গ্রহণ করে। জুলাইয়ের আগেই সংযুক্ত আরব আমিরাত নতুন ভিসা পলিসি গ্রহণ করেছে। এতে জুলাইয়ের পর থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া আরও জটিল হয়ে পড়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয় আরব আমিরাত আরও কিছু দেশের ক্ষেত্রেও ভিসা সংকুচিত করেছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত। সরকারি হিসেবে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কর্মী দেশটির বিভিন্ন খাতে কাজ করছেন। তবে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ২০১২ সালে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয় আরব আমিরাত। ২০২০ সালে ভিসা পুনরায় চালু হলেও শ্রম ভিসা বন্ধই ছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশিদের জন্য পর্যটক ভিসাও বন্ধ করে দেয় দেশটি।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ভিসা পেতে জটিলতার বিষয়ে জানতে চাইলে মুখপাত্র বলেন, ‘যেখানে স্বার্থটা বেশি, সেখানে ফিজিক্যাল প্রেজেন্সটা তারা (ইউরোপ) রাখে বেশি। তারপরেও এখানে ১৩টি ইউরোপীয় দেশের দূতাবাস আছে। একেবারেই যে খারাপ আছে তা না।’
আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশের রাষ্ট্রদূতরা বৈঠক করবেন বলেও ব্রিফিংয়ে জানান রফিকুল ইসলাম।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।