নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথক দুটি হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এ আদেশ দেওয়া হয়।
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কারাগার থেকে দীপু মনি ও হাসানুল হক ইনুকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। এরপর সকাল ৯টার দিকে কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের আদালতকক্ষে তোলা হয়।
দীপু মনিকে শাহবাগ থানায় দায়ের করা রিয়াজুল তালুকদার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে শাহবাগ থানা-পুলিশ। আদালত পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর তোপখানা রোডে রিয়াজুলকে গুলি করা হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়। মামলার এজাহারে দীপু মনির নাম রয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে রামপুরা থানায় দায়ের করা সোহান শাহ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে রামপুরা থানা-পুলিশ। আদালত ওই আবেদন মঞ্জুর করার পর ইনুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য বলছে, গত ১৯ জুলাই রাজধানীর রামপুরায় সিএনজিচালিত স্টেশনের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন সোহান শাহ। সেদিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যরা ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচার গুলি চালায়। তখন সোহান শাহসহ বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সোহান শাহকে স্থানীয় ফরাজী হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সোহান শাহকে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২৩ আগস্ট ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। সেখানেই গত ২৪ আগস্ট তিনি মারা যান। মামলায় হাসানুল হক ইনুর নাম রয়েছে।
১৯ আগস্ট গ্রেপ্তার হন দীপু মনি। পৃথক ৩ মামলায় তাঁর ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। আর ২৬ আগস্ট গ্রেপ্তার ইনু। ৫ মামলায় তাঁর ২৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
পৃথক দুটি হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এ আদেশ দেওয়া হয়।
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কারাগার থেকে দীপু মনি ও হাসানুল হক ইনুকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। এরপর সকাল ৯টার দিকে কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের আদালতকক্ষে তোলা হয়।
দীপু মনিকে শাহবাগ থানায় দায়ের করা রিয়াজুল তালুকদার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে শাহবাগ থানা-পুলিশ। আদালত পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর তোপখানা রোডে রিয়াজুলকে গুলি করা হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়। মামলার এজাহারে দীপু মনির নাম রয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে রামপুরা থানায় দায়ের করা সোহান শাহ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে রামপুরা থানা-পুলিশ। আদালত ওই আবেদন মঞ্জুর করার পর ইনুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য বলছে, গত ১৯ জুলাই রাজধানীর রামপুরায় সিএনজিচালিত স্টেশনের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন সোহান শাহ। সেদিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যরা ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচার গুলি চালায়। তখন সোহান শাহসহ বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সোহান শাহকে স্থানীয় ফরাজী হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সোহান শাহকে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২৩ আগস্ট ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। সেখানেই গত ২৪ আগস্ট তিনি মারা যান। মামলায় হাসানুল হক ইনুর নাম রয়েছে।
১৯ আগস্ট গ্রেপ্তার হন দীপু মনি। পৃথক ৩ মামলায় তাঁর ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। আর ২৬ আগস্ট গ্রেপ্তার ইনু। ৫ মামলায় তাঁর ২৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।