বিডিজেন ডেস্ক
জমিসংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করতে দুই পক্ষ বেছে নিয়েছিল থানাকে। তবে বিরোধ নিষ্পত্তি তো হলোই না, উল্টো বিবদমান দুই পক্ষের মারামারিতে শেষ হয় সালিস বৈঠক। শুধু তা–ই নয়, বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের লোকজন থানার গোলঘরেও (থানা চত্বরের বৈঠকখানা) ভাঙচুর চালিয়েছেন।
খবর প্রথম আলোর।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে নোয়াখালীর সেনবাগ থানার গোলঘরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে উভয় পক্ষের ৬ জনকে আটক করেছে।
জেলা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কেশারপাড় ইউনিয়নের উনদনিয়া গ্রামের একটি রাস্তার জায়গা নিয়ে বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে আজ বিকেলে সেনবাগ থানার গোলঘরে সালিস বৈঠকে বসেন থানার একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। বৈঠকে উভয় পক্ষের পক্ষের সালিসদারেরাও উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে সালিস বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের লোকজন বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর হামলা চালায়। এ সময় থানার গোলাঘরের কাচ ভাঙচুর করে তারা। তাৎক্ষণিকভাবে থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে উভয় পক্ষের ৬ জনকে আটক করে। তাদের থানার হাজতে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মিজানুর রহমানকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে জেলা পুলিশ সুপার আবদুল্লা আল ফারুক সেনবাগ থানার গোলঘরের কাচ ভাঙচুর হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রথম আলোকে পুলিশ সুপার বলেন, বাড়ির রাস্তা নিয়ে বিরোধ মীমাংসার জন্য দুই পক্ষকে নিয়ে থানার গোলঘরে সালিস বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। বৈঠকের একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান। তাদের ধাক্কাধাক্কিতে গোলঘরের কাচ ভেঙে যায়। এ ঘটনায় আটক ৬ জনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন বলে তিনি জানান।
সূত্র: প্রথম আলো
জমিসংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করতে দুই পক্ষ বেছে নিয়েছিল থানাকে। তবে বিরোধ নিষ্পত্তি তো হলোই না, উল্টো বিবদমান দুই পক্ষের মারামারিতে শেষ হয় সালিস বৈঠক। শুধু তা–ই নয়, বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের লোকজন থানার গোলঘরেও (থানা চত্বরের বৈঠকখানা) ভাঙচুর চালিয়েছেন।
খবর প্রথম আলোর।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে নোয়াখালীর সেনবাগ থানার গোলঘরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে উভয় পক্ষের ৬ জনকে আটক করেছে।
জেলা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কেশারপাড় ইউনিয়নের উনদনিয়া গ্রামের একটি রাস্তার জায়গা নিয়ে বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে আজ বিকেলে সেনবাগ থানার গোলঘরে সালিস বৈঠকে বসেন থানার একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। বৈঠকে উভয় পক্ষের পক্ষের সালিসদারেরাও উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে সালিস বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের লোকজন বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর হামলা চালায়। এ সময় থানার গোলাঘরের কাচ ভাঙচুর করে তারা। তাৎক্ষণিকভাবে থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে উভয় পক্ষের ৬ জনকে আটক করে। তাদের থানার হাজতে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মিজানুর রহমানকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে জেলা পুলিশ সুপার আবদুল্লা আল ফারুক সেনবাগ থানার গোলঘরের কাচ ভাঙচুর হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রথম আলোকে পুলিশ সুপার বলেন, বাড়ির রাস্তা নিয়ে বিরোধ মীমাংসার জন্য দুই পক্ষকে নিয়ে থানার গোলঘরে সালিস বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। বৈঠকের একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান। তাদের ধাক্কাধাক্কিতে গোলঘরের কাচ ভেঙে যায়। এ ঘটনায় আটক ৬ জনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন বলে তিনি জানান।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।