জমিসংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করতে দুই পক্ষ বেছে নিয়েছিল থানাকে। তবে বিরোধ নিষ্পত্তি তো হলোই না, উল্টো বিবদমান দুই পক্ষের মারামারিতে শেষ হয় সালিস বৈঠক। শুধু তা–ই নয়, বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের লোকজন থানার গোলঘরেও (থানা চত্বরের বৈঠকখানা) ভাঙচুর চালিয়েছেন।
নোয়াখালীতে বিএনপির জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর মিষ্টি বিতরণকে কেন্দ্র করে দলের দুটি পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশ কটি ককটেল বিস্ফোরণও হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। ভাঙচুর করা হয়েছে ২টি দোকান ও একটি মোটরসাইকেল।
খেলা শুরুর পর এক পক্ষের খেলোয়াড় ও সমর্থকেরা রেফারির প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন। বিষয়টি নিয়ে একপর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বী দুটি দলের খেলোয়াড় ও সমর্থকেরা হাতাহাতি, মারামারি এবং চেয়ার ছোড়াছুড়িতে লিপ্ত হন। এতে পণ্ড হয়ে যায় খেলা।