বাসস, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ শেষ হওয়ার পরই স্পষ্ট হবে অন্তর্বর্তী সরকার কতটুকু সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারবে।
আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশন বিশদ সংলাপ করছে। এই সংলাপ শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলো একটা ঐকমত্যে পৌঁছাবে, তখন স্পষ্ট হবে কতটা সংস্কার আমরা করব এবং কতটা সংস্কার পরবর্তী সরকার করবে।’
প্রেস সচিব মনে করেন, সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিষয়টি নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের ওপর।
প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ শেষ হওয়ার পরই স্পষ্ট হবে অন্তর্বর্তী সরকার কতটুকু সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারবে।
আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশন বিশদ সংলাপ করছে। এই সংলাপ শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলো একটা ঐকমত্যে পৌঁছাবে, তখন স্পষ্ট হবে কতটা সংস্কার আমরা করব এবং কতটা সংস্কার পরবর্তী সরকার করবে।’
প্রেস সচিব মনে করেন, সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিষয়টি নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের ওপর।
প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।