
বিডিজেন ডেস্ক

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা সম্ভব নয়। দেশের রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন ও নির্বাচনই ছিল দীর্ঘ আন্দোলনের প্রাণ। নির্বাচন যত দ্রুত হবে তত দ্রুত দেশের জন্য মঙ্গল হবে।
খবর ঢাকাপোস্ট অনলাইনের।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় যশোর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন ও আজকের প্রেক্ষিত’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংস্কার হলে সেটা শতভাগ বৈধতা পাবে। দেশবাসী মনেপ্রাণে মেনে নেবে। কারওর কোনো ধরনের আপত্তি থাকবে না। রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য একমাত্র বৈধতা দিতে পারে মহান জাতীয় সংসদ। কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির পর ভয়ংকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ওই ভয়ংকর পরিবেশ থেকে দেশকে বাঁচাতে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কারের দাবি দিয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে এই ৩১ দফা বাস্তবায়িত হবে। রাষ্ট্র সংস্কারের সব দফা এর মধ্যে আছে।
আরও পড়ুন
মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৭১ সালকে বাদ দিয়ে কোনো ধরনের চিন্তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ১৯৭১ ছিল বাঙালির স্বাধীনতার যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষের প্রাণ ঝরেছে। অসংখ্য মা-বোন ইজ্জত হারিয়েছেন। লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে একটি ক্লান্তিকাল চলছে। বিপ্লবের ঐক্যকে সামনে রেখে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও জনকল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ১৯৭২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদেও আকাঙ্ক্ষা ছিল। সেই ফ্যাসিবাদী চিন্তাধারা পূরণ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে হয়েছে, যেটা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত ছিল। আওয়ামী লীগ কখনো গণতান্ত্রিক দল ছিল না। সাধারণ মানুষের মূল্যবোধ, গণতন্ত্রে তারা কখনোই বিশ্বাসী ছিল না।
বিএনপির যশোর জেলা শাখার আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকনের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর জেলা শাখার সদস্য সচিব সাবেরুল হক সাবু ও যশোর প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা সম্ভব নয়। দেশের রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন ও নির্বাচনই ছিল দীর্ঘ আন্দোলনের প্রাণ। নির্বাচন যত দ্রুত হবে তত দ্রুত দেশের জন্য মঙ্গল হবে।
খবর ঢাকাপোস্ট অনলাইনের।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় যশোর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন ও আজকের প্রেক্ষিত’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংস্কার হলে সেটা শতভাগ বৈধতা পাবে। দেশবাসী মনেপ্রাণে মেনে নেবে। কারওর কোনো ধরনের আপত্তি থাকবে না। রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য একমাত্র বৈধতা দিতে পারে মহান জাতীয় সংসদ। কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির পর ভয়ংকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ওই ভয়ংকর পরিবেশ থেকে দেশকে বাঁচাতে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কারের দাবি দিয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে এই ৩১ দফা বাস্তবায়িত হবে। রাষ্ট্র সংস্কারের সব দফা এর মধ্যে আছে।
আরও পড়ুন
মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৭১ সালকে বাদ দিয়ে কোনো ধরনের চিন্তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ১৯৭১ ছিল বাঙালির স্বাধীনতার যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষের প্রাণ ঝরেছে। অসংখ্য মা-বোন ইজ্জত হারিয়েছেন। লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে একটি ক্লান্তিকাল চলছে। বিপ্লবের ঐক্যকে সামনে রেখে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও জনকল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ১৯৭২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদেও আকাঙ্ক্ষা ছিল। সেই ফ্যাসিবাদী চিন্তাধারা পূরণ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে হয়েছে, যেটা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত ছিল। আওয়ামী লীগ কখনো গণতান্ত্রিক দল ছিল না। সাধারণ মানুষের মূল্যবোধ, গণতন্ত্রে তারা কখনোই বিশ্বাসী ছিল না।
বিএনপির যশোর জেলা শাখার আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকনের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর জেলা শাখার সদস্য সচিব সাবেরুল হক সাবু ও যশোর প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।