বিডিজেন ডেস্ক
দালাল চক্রের মাধ্যমে ইতালিতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রায় ২ মাস আগে বাড়ি থেকে বের হন হৃদয় হাওলাদার (২২) ও রাসেল হাওলাদার (২২) নামের দুই তরুণ। এরপর নিয়মিত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হতো। তবে ২৪ জানুয়ারি থেকে দুজনের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। পরিবারের লোকজনের ধারণা, ২ জনকেই হত্যা করেছে দালালেরা।
খবর প্রথম আলোর।
২ তরুণের পরিবারের দাবি, গতকাল শুক্রবার অনলাইনে দুজনের মরদেহের ছবি ও ভিডিও দেখতে পেয়েছেন। দুজনকেই গুলি করে হত্যার পর সাগরপাড়ে ফেলে রেখেছে দালাল চক্রের সদস্যেরা। এ খবরে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের কুমারখালী গ্রামে তরুণদের বাড়িতে চলছে মাতম।
হৃদয়ের বাবা মিন্টু হাওলাদার বলেন, ছেলেকে সাগরের পাড়ে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে শুক্রবার ইমোতে লাশের ছবি পাঠিয়েছে দালাল চক্র। ছেলেকে ইতালি পাঠানোর জন্য ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিয়েছিল দালালেরা।
অন্যদিকে রাসেলের বাবা মজিবর হাওলাদার বলেন, প্রায় এক মাস ধরে ওই তরুণেরা লিবিয়ায় ছিলেন। ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ৩টার দিকে তাঁদের ইতালিগামী ট্রলারে উঠিয়ে দেওয়ার কথা জানায় দালাল চক্র। এরপর এক সপ্তাহ কেটে গেলেও ছেলের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। কয়েক দিন ধরে দালালেরা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য জানান। কখনো জানায়, তারা হাসপাতালে, আবার কখনো দাবি করে, তারা পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে। গতকাল ফেসবুকে রাসেলের লাশের ছবি দেখতে পেয়েছেন তারা। সমুদ্রের পাড়ে পড়ে ছিল লাশটি। এরপর আর দালালদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
কুমারখালী গ্রামের এই ২ তরুণের ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জলিল মাতুব্বর বলেন, তিনিও জানতে পেরেছেন যে ওই ২ তরুণকে মেরে ফেলা হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
সূত্র: প্রথম আলো
দালাল চক্রের মাধ্যমে ইতালিতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রায় ২ মাস আগে বাড়ি থেকে বের হন হৃদয় হাওলাদার (২২) ও রাসেল হাওলাদার (২২) নামের দুই তরুণ। এরপর নিয়মিত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হতো। তবে ২৪ জানুয়ারি থেকে দুজনের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। পরিবারের লোকজনের ধারণা, ২ জনকেই হত্যা করেছে দালালেরা।
খবর প্রথম আলোর।
২ তরুণের পরিবারের দাবি, গতকাল শুক্রবার অনলাইনে দুজনের মরদেহের ছবি ও ভিডিও দেখতে পেয়েছেন। দুজনকেই গুলি করে হত্যার পর সাগরপাড়ে ফেলে রেখেছে দালাল চক্রের সদস্যেরা। এ খবরে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের কুমারখালী গ্রামে তরুণদের বাড়িতে চলছে মাতম।
হৃদয়ের বাবা মিন্টু হাওলাদার বলেন, ছেলেকে সাগরের পাড়ে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে শুক্রবার ইমোতে লাশের ছবি পাঠিয়েছে দালাল চক্র। ছেলেকে ইতালি পাঠানোর জন্য ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিয়েছিল দালালেরা।
অন্যদিকে রাসেলের বাবা মজিবর হাওলাদার বলেন, প্রায় এক মাস ধরে ওই তরুণেরা লিবিয়ায় ছিলেন। ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ৩টার দিকে তাঁদের ইতালিগামী ট্রলারে উঠিয়ে দেওয়ার কথা জানায় দালাল চক্র। এরপর এক সপ্তাহ কেটে গেলেও ছেলের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। কয়েক দিন ধরে দালালেরা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য জানান। কখনো জানায়, তারা হাসপাতালে, আবার কখনো দাবি করে, তারা পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে। গতকাল ফেসবুকে রাসেলের লাশের ছবি দেখতে পেয়েছেন তারা। সমুদ্রের পাড়ে পড়ে ছিল লাশটি। এরপর আর দালালদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
কুমারখালী গ্রামের এই ২ তরুণের ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জলিল মাতুব্বর বলেন, তিনিও জানতে পেরেছেন যে ওই ২ তরুণকে মেরে ফেলা হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
সূত্র: প্রথম আলো
গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ভাটারা থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।