বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে আসা প্রবাসী আয় গ্রহণের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গ্রহীতা হিসেবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪-এ পুরস্কৃত হয়েছে বাংলাদেশের ন্যাশনাল ব্যাংক। শীর্ষ রেমিট্যান্স ব্যাংক গ্রহীতা ২০২৪ পুরস্কার পেয়েছে তারা।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাকার বাংলামোটরে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর হাতে শীর্ষ রেমিট্যান্স ব্যাংক গ্রহীতা ২০২৪-এর ক্রেস্ট তুলে দেন বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী।
এ সময় ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তৌহিদুল আলম খান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ, ইমরান আহমেদ ও মো. আবদুল মতিন, ফরেন রেমিট্যান্স বিভাগের প্রধান মিল্টন রায় ও বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির বাংলাদেশ প্রতিনিধি মধুসূদন সাহা, বাংলাদেশ ইমিগ্র্যান্ট ডে অ্যান্ড ট্রেড ফেয়ারের বাংলাদেশ সমন্বয়ক রীতেশ সাহা উপস্থিত ছিলেন।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু পুরস্কার প্রদানকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই স্বীকৃতি রেমিট্যান্স–যোদ্ধাদের। তাদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি বলেন, রেমিট্যান্স গ্রহণের পথিকৃৎ হিসেবে ন্যাশনাল ব্যাংক ১৯৯৪ সালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় আনার কার্যক্রম শুরু করে।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, ‘প্রবাসী আয় সংগ্রহের জন্য ন্যাশনাল ব্যাংকের সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ওমান, গ্রিসসহ বিভিন্ন দেশে সহযোগী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ভবিষ্যতে আরও বেশি রেমিট্যান্স সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। সাম্প্রতিক ডলার–সংকটের কারণে শিল্পে কাঁচামাল ও জ্বালানির আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। তবে জরুরি পণ্য ও কাঁচামালের নিয়মিত আমদানি নিশ্চিত করতে আমরা রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে কাজ করছি।’ বিজ্ঞপ্তি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে আসা প্রবাসী আয় গ্রহণের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গ্রহীতা হিসেবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪-এ পুরস্কৃত হয়েছে বাংলাদেশের ন্যাশনাল ব্যাংক। শীর্ষ রেমিট্যান্স ব্যাংক গ্রহীতা ২০২৪ পুরস্কার পেয়েছে তারা।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাকার বাংলামোটরে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর হাতে শীর্ষ রেমিট্যান্স ব্যাংক গ্রহীতা ২০২৪-এর ক্রেস্ট তুলে দেন বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী।
এ সময় ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তৌহিদুল আলম খান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ, ইমরান আহমেদ ও মো. আবদুল মতিন, ফরেন রেমিট্যান্স বিভাগের প্রধান মিল্টন রায় ও বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির বাংলাদেশ প্রতিনিধি মধুসূদন সাহা, বাংলাদেশ ইমিগ্র্যান্ট ডে অ্যান্ড ট্রেড ফেয়ারের বাংলাদেশ সমন্বয়ক রীতেশ সাহা উপস্থিত ছিলেন।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু পুরস্কার প্রদানকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই স্বীকৃতি রেমিট্যান্স–যোদ্ধাদের। তাদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি বলেন, রেমিট্যান্স গ্রহণের পথিকৃৎ হিসেবে ন্যাশনাল ব্যাংক ১৯৯৪ সালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় আনার কার্যক্রম শুরু করে।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, ‘প্রবাসী আয় সংগ্রহের জন্য ন্যাশনাল ব্যাংকের সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ওমান, গ্রিসসহ বিভিন্ন দেশে সহযোগী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ভবিষ্যতে আরও বেশি রেমিট্যান্স সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। সাম্প্রতিক ডলার–সংকটের কারণে শিল্পে কাঁচামাল ও জ্বালানির আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। তবে জরুরি পণ্য ও কাঁচামালের নিয়মিত আমদানি নিশ্চিত করতে আমরা রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে কাজ করছি।’ বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, 'কখন আপনার সংস্কার শেষ হবে, কখন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেটা জনগণ জানতে চায়।'
আওয়ামী লীগের দোসর নয়, হয়তো সমর্থন করে, এমন ব্যক্তিকে দলের সদস্য করতে বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগরের ফেরিঘাট এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে দুই সৌদি আরব প্রবাসীকে অপহরণের পর ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা লুটের অভিযোগ উঠেছে। অপহরণের শিকার প্রবাসীরা হলেন—জমিস শেখ ও সুজন খান।
ক্ষুদ্রঋণের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তরুণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ জন্য তিনি ‘মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি’ আইন প্রণয়নেরও প্রস্তাব দিয়েছেন।