প্রতিবেদক, বিডিজেন
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান ৪৭০ কোটি ইউএস ডলারের ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তির অর্থ শিগগিরই পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশের পাওয়ার কথা ছিল ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অর্থ মন্ত্রণালয়–সংক্রান্ত অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের নির্বাহী পর্ষদের বৈঠকে এ প্রস্তাব ওঠার কথা ছিল। এটা পিছিয়ে গিয়েছিল আগামী ১২ মার্চ। এখন ওই তারিখেও প্রস্তাব উঠছে না। আবার পিছিয়ে তা গেছে আগামী জুনে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, জুনে দুই কিস্তির (চতুর্থ ও পঞ্চম) অর্থ ছাড়ের প্রস্তাব একসঙ্গে উঠবে সংস্থাটির নির্বাহী পর্ষদের সভায়।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বলেছি যে আমাদের কিছু কাজ আছে। তাই আমরা অত তাড়া করছি না। আমি একটা বিষয় বলি, আপনারা তো ভাবছেন ভিক্ষা করে টাকাপয়সা নিয়ে আসি। আসলে অনেক শর্ত মেনে এবং আমাদের নিজস্ব তাগিদে অর্থ আনতে হয়। কিছু শর্ত আছে তা বললেই আমরা পালন করব, এমন নয়।’
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এখন আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি ভালো। চলতি হিসাব, আর্থিক হিসাব ও প্রবাসী আয় ইতিবাচক। তাই আমরা মরিয়া হয়ে উঠছি না।’
আগামী মার্চে কি আইএমএফ পর্ষদে প্রস্তাব উঠছে, এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘মার্চে নয়। আমরা বলেছি যে একটু অপেক্ষা করব। আগামী জুনে দুই কিস্তির প্রস্তাব একসঙ্গে উঠুক।’
সরকারই কি পেছানোর কথা বলেছে, নাকি আইএমএফ, এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বলেছি। ওরাও চেয়েছে।’
আইএমএফের সঙ্গে ঋণ কর্মসূচি শুরু হয় ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি। এরপর ৩ কিস্তির অর্থ পেয়েছে বাংলাদেশ। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের কাছ থেকে প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পাওয়া যায়। ওই বছরের ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। আর ২০২৪ সালের জুনে পেয়েছে তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার। তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান ৪৭০ কোটি ইউএস ডলারের ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তির অর্থ শিগগিরই পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশের পাওয়ার কথা ছিল ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অর্থ মন্ত্রণালয়–সংক্রান্ত অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের নির্বাহী পর্ষদের বৈঠকে এ প্রস্তাব ওঠার কথা ছিল। এটা পিছিয়ে গিয়েছিল আগামী ১২ মার্চ। এখন ওই তারিখেও প্রস্তাব উঠছে না। আবার পিছিয়ে তা গেছে আগামী জুনে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, জুনে দুই কিস্তির (চতুর্থ ও পঞ্চম) অর্থ ছাড়ের প্রস্তাব একসঙ্গে উঠবে সংস্থাটির নির্বাহী পর্ষদের সভায়।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বলেছি যে আমাদের কিছু কাজ আছে। তাই আমরা অত তাড়া করছি না। আমি একটা বিষয় বলি, আপনারা তো ভাবছেন ভিক্ষা করে টাকাপয়সা নিয়ে আসি। আসলে অনেক শর্ত মেনে এবং আমাদের নিজস্ব তাগিদে অর্থ আনতে হয়। কিছু শর্ত আছে তা বললেই আমরা পালন করব, এমন নয়।’
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এখন আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি ভালো। চলতি হিসাব, আর্থিক হিসাব ও প্রবাসী আয় ইতিবাচক। তাই আমরা মরিয়া হয়ে উঠছি না।’
আগামী মার্চে কি আইএমএফ পর্ষদে প্রস্তাব উঠছে, এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘মার্চে নয়। আমরা বলেছি যে একটু অপেক্ষা করব। আগামী জুনে দুই কিস্তির প্রস্তাব একসঙ্গে উঠুক।’
সরকারই কি পেছানোর কথা বলেছে, নাকি আইএমএফ, এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বলেছি। ওরাও চেয়েছে।’
আইএমএফের সঙ্গে ঋণ কর্মসূচি শুরু হয় ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি। এরপর ৩ কিস্তির অর্থ পেয়েছে বাংলাদেশ। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের কাছ থেকে প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পাওয়া যায়। ওই বছরের ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। আর ২০২৪ সালের জুনে পেয়েছে তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার। তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার যুবক সজীব সরদারের (২৯) স্বপ্ন ছিল ইউরোপের দেশ ইতালি যাওয়ার। পরিবারও তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য যা কিছু ছিল প্রায় সবই বিক্রি করে দিয়েছে। পরিবারটি আশা ছিল, ছেলে ইতালি পৌঁছে রোজগার করে একদিন সব ঠিক করে ফেলবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র মাধ্যম নির্বাচন। আর সবাই মনে করছেন সেই নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হলে দেশ সঠিক পথে থাকবে।
ঢাকার হাইকমিশনের মাধ্যমে এখন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলেন (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি এম এ মালেক।