বাসস
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া পারস্পরিক বোঝাপড়ার মনোভাব নিয়ে উন্নয়ন অংশীদারত্ব, কৌশলগত ও আঞ্চলিক ইস্যুতে সহযোগিতা গভীর করতে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিভাগে (ডিএফএটি) বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পঞ্চম আলোচনায় দুই দেশ এ আগ্রহ প্রকাশ করে।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব মো. নজরুল ইসলাম এবং অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রবিষয়ক ও বাণিজ্য বিভাগের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিভাগের প্রথম সহকারী সচিব সারাহ স্টোরির আলোচনায় নিজ নিজ প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেন।
আলোচনায় দুই দেশের মিশন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পারস্পরিক বোঝাপড়া উন্নয়নের সাথে উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত আলোচনায় উন্নয়ন অংশীদারত্ব, আঞ্চলিক সহযোগিতা, কৌশলগত ও আঞ্চলিক সমস্যা, অভিবাসন সমস্যা, নাগরিক সমুদ্র সহযোগিতা, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বহুপাক্ষিক ফোরামে সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় অস্ট্রেলিয়ার অব্যাহত সমর্থনের স্বীকৃতি দিয়ে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার কৃষি, শিক্ষা, শক্তি, ব্লু ইকোনমি এবং আইসিটি সেক্টরে কারিগরি ও বিশেষজ্ঞ সহায়তা কামনা করে।
বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে মিয়ানমারের ওপর সম্মিলিত রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করতে বৈশ্বিক সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করতে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি আহ্বান জানায়।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অস্ট্রেলিয়ার দৃঢ় সমর্থনের পুনরাবৃত্তি করে অস্ট্রেলীয় পক্ষ অনিয়মিত অভিবাসী সমস্যা, মানব পাচার ও চোরাচালানের পাশাপাশি আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংঘবদ্ধ অপরাধ মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের সহায়তা চেয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিদল আগামী দিনগুলোতে পারস্পরিক স্বার্থ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে।
আলোচনায় জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব আরোপ করা হয়। উভয় দেশই বৈশ্বিক পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।
অস্ট্রেলিয়া জলবায়ু প্রভাবের প্রতি বাংলাদেশের ঝুঁকি স্বীকার করে বাংলাদেশের জলবায়ু অভিযোজন ও স্থিতিস্থাপকতার প্রচেষ্টার জন্য অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি, সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতাসহ পারস্পরিক আগ্রহের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়াদিও আলোনা করা হয়। আলোচনায় এ অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি বজায় রাখার যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়।
কর্মকর্তারা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি এবং আরো সহযোগিতার এলাকা সনাক্ত করেন। তারা সম্পর্ক জোরদার এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একসাথে কাজ করার জন্যও তাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
উভয় পক্ষই দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতাকে সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাশাপাশি নেতা ও কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ ও পারস্পরিক কার্যক্রমসহ নিয়মিত সফর বিনিময়কে গুরুত্ব দেয়।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আলোচনার পরবর্তী দফা ২০২৫ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া পারস্পরিক বোঝাপড়ার মনোভাব নিয়ে উন্নয়ন অংশীদারত্ব, কৌশলগত ও আঞ্চলিক ইস্যুতে সহযোগিতা গভীর করতে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিভাগে (ডিএফএটি) বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পঞ্চম আলোচনায় দুই দেশ এ আগ্রহ প্রকাশ করে।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব মো. নজরুল ইসলাম এবং অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রবিষয়ক ও বাণিজ্য বিভাগের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিভাগের প্রথম সহকারী সচিব সারাহ স্টোরির আলোচনায় নিজ নিজ প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেন।
আলোচনায় দুই দেশের মিশন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পারস্পরিক বোঝাপড়া উন্নয়নের সাথে উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত আলোচনায় উন্নয়ন অংশীদারত্ব, আঞ্চলিক সহযোগিতা, কৌশলগত ও আঞ্চলিক সমস্যা, অভিবাসন সমস্যা, নাগরিক সমুদ্র সহযোগিতা, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বহুপাক্ষিক ফোরামে সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় অস্ট্রেলিয়ার অব্যাহত সমর্থনের স্বীকৃতি দিয়ে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার কৃষি, শিক্ষা, শক্তি, ব্লু ইকোনমি এবং আইসিটি সেক্টরে কারিগরি ও বিশেষজ্ঞ সহায়তা কামনা করে।
বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে মিয়ানমারের ওপর সম্মিলিত রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করতে বৈশ্বিক সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করতে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি আহ্বান জানায়।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অস্ট্রেলিয়ার দৃঢ় সমর্থনের পুনরাবৃত্তি করে অস্ট্রেলীয় পক্ষ অনিয়মিত অভিবাসী সমস্যা, মানব পাচার ও চোরাচালানের পাশাপাশি আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংঘবদ্ধ অপরাধ মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের সহায়তা চেয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিদল আগামী দিনগুলোতে পারস্পরিক স্বার্থ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে।
আলোচনায় জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব আরোপ করা হয়। উভয় দেশই বৈশ্বিক পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।
অস্ট্রেলিয়া জলবায়ু প্রভাবের প্রতি বাংলাদেশের ঝুঁকি স্বীকার করে বাংলাদেশের জলবায়ু অভিযোজন ও স্থিতিস্থাপকতার প্রচেষ্টার জন্য অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি, সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতাসহ পারস্পরিক আগ্রহের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়াদিও আলোনা করা হয়। আলোচনায় এ অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি বজায় রাখার যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়।
কর্মকর্তারা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি এবং আরো সহযোগিতার এলাকা সনাক্ত করেন। তারা সম্পর্ক জোরদার এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একসাথে কাজ করার জন্যও তাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
উভয় পক্ষই দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতাকে সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাশাপাশি নেতা ও কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ ও পারস্পরিক কার্যক্রমসহ নিয়মিত সফর বিনিময়কে গুরুত্ব দেয়।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আলোচনার পরবর্তী দফা ২০২৫ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।