সংবাদদাতা, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা ও ভাঙচুরে ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের বাসাতেও হামলা হয়েছে।
বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নগরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানারে মিছিলের পর সন্ধ্যার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে প্রায় ৭০–৭৫টি মোটরসাইকেলে করে কিছুসংখ্যক তরুণ-যুবক নগরের পাঠানটুলা এলাকায় এসে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা চালায়। তারা বাসায় ঢুকে আসবাবপত্র ভাঙচুরের পাশাপাশি লুটপাট চালায়।
সরেজমিন দেখা যায়, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাড়ির বসার ঘর থেকে শুরু করে প্রায় সব কক্ষের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়েছে। দরজা-জানালাসহ বিভিন্ন আসবাবের কাচ ছড়িয়ে–ছিটিয়ে রয়েছে। অনেক আসবাবপত্র ওলটপালট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আলমারি, চেয়ার-টেবিল, ফ্রিজ, এসিও, সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয়েছে।
এ ছাড়া, সন্ধ্যার দিকে সিলেট নগরের আম্বরখানা এলাকায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সিলেট সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রুহেল আহমদের মেজরটিলার বাসা এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাফায়াত খানের বাসায় হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়।
শফিউল আলম চৌধুরীর বাসায় সন্ধ্যার পর বেশ কয়েকজন মিছিলসহকারে এসে ঢুকে পড়ে। এ সময় তারা বাসার সিসি ক্যামেরা, ল্যাপটপ ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র দাবি করেছে, বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছাত্রলীগের ব্যানারে ৩০ থেকে ৪০ জন তরুণ নগরের ধোপাদিঘিরপাড় এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে। এতে ছাত্রদলের কিছুসংখ্যক নেতা-কর্মী বিক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর চালায়। কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, তারা হামলায় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে দেখেছে।
তবে হামলার কথা অস্বীকার করে সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিনার বলেন, ‘আমরা ছাত্রলীগ নেতা সাফায়াত খানের বাসায় গিয়ে তাদের মিছিল না করার জন্য বুঝিয়ে এসেছি। আর আমরা কোনো হামলার সঙ্গে জড়িত নই। বরং আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে হামলার প্রতিরোধ করেছি।’
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) এয়ারপোর্ট থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শফিউল আলম চৌধুরীর বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ওই এলাকায় পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে। কারা করেছে সে বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ চলছে।’
এসএমপির জালালাবাদ থানার ওসি হারুনুর রশিদ বলেন, ‘সাবেক মেয়রের বাসায় হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কয়েকটি মোটরসাইকেলে করে এসে এটি কারা হয়েছে, কারা করেছে সেটি তদন্ত চলছে।’
এসএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (গণমাধ্যম) মো. সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সিসিকের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানরে বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। কারা করেছে, আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা ও ভাঙচুরে ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের বাসাতেও হামলা হয়েছে।
বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নগরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানারে মিছিলের পর সন্ধ্যার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে প্রায় ৭০–৭৫টি মোটরসাইকেলে করে কিছুসংখ্যক তরুণ-যুবক নগরের পাঠানটুলা এলাকায় এসে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা চালায়। তারা বাসায় ঢুকে আসবাবপত্র ভাঙচুরের পাশাপাশি লুটপাট চালায়।
সরেজমিন দেখা যায়, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাড়ির বসার ঘর থেকে শুরু করে প্রায় সব কক্ষের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়েছে। দরজা-জানালাসহ বিভিন্ন আসবাবের কাচ ছড়িয়ে–ছিটিয়ে রয়েছে। অনেক আসবাবপত্র ওলটপালট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আলমারি, চেয়ার-টেবিল, ফ্রিজ, এসিও, সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয়েছে।
এ ছাড়া, সন্ধ্যার দিকে সিলেট নগরের আম্বরখানা এলাকায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সিলেট সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রুহেল আহমদের মেজরটিলার বাসা এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাফায়াত খানের বাসায় হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়।
শফিউল আলম চৌধুরীর বাসায় সন্ধ্যার পর বেশ কয়েকজন মিছিলসহকারে এসে ঢুকে পড়ে। এ সময় তারা বাসার সিসি ক্যামেরা, ল্যাপটপ ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র দাবি করেছে, বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছাত্রলীগের ব্যানারে ৩০ থেকে ৪০ জন তরুণ নগরের ধোপাদিঘিরপাড় এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে। এতে ছাত্রদলের কিছুসংখ্যক নেতা-কর্মী বিক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর চালায়। কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, তারা হামলায় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে দেখেছে।
তবে হামলার কথা অস্বীকার করে সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিনার বলেন, ‘আমরা ছাত্রলীগ নেতা সাফায়াত খানের বাসায় গিয়ে তাদের মিছিল না করার জন্য বুঝিয়ে এসেছি। আর আমরা কোনো হামলার সঙ্গে জড়িত নই। বরং আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে হামলার প্রতিরোধ করেছি।’
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) এয়ারপোর্ট থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শফিউল আলম চৌধুরীর বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ওই এলাকায় পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে। কারা করেছে সে বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ চলছে।’
এসএমপির জালালাবাদ থানার ওসি হারুনুর রশিদ বলেন, ‘সাবেক মেয়রের বাসায় হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কয়েকটি মোটরসাইকেলে করে এসে এটি কারা হয়েছে, কারা করেছে সেটি তদন্ত চলছে।’
এসএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (গণমাধ্যম) মো. সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সিসিকের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানরে বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। কারা করেছে, আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।