প্রতিবেদক, বিডিজেন
গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে চলছে টানাপোড়েন। সেই টানাপোড়েনের জেরে আগামী আগস্টে ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরও পড়ে গেছে অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতীয় ইংরেজি গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আগস্টে বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মাদের বাংলাদেশ সফর অনিশ্চিত।
আগস্টে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা ভারতীয় ক্রিকেট দলের। তবে সফরটি আটকে যেতে পারে খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। পত্রিকাটি লিখেছে, সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কারণে সফরটি অনিশ্চিত।
ভারতের এই বাংলাদেশ সফর পূর্ব নির্ধারিতই। এটি ভবিষ্যৎ সফরসূচির (এফটিপি) অংশ। যেটি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি আগেই অনুমোদন করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ভারত নিয়ে একটি মন্তব্য করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এই মন্তব্যের কারণেই ভারতের এই সফর আটকে যেতে পারে। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছেন, সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তার বক্তব্যকে বাংলাদেশ সরকার সমর্থন করে না।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ‘আন্তঃসীমান্ত উত্তেজনা উপমহাদেশের ক্রিকেটসূচিকে ব্যাহত করতে পারে’ শিরোনামের একটি খবর প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশের সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ফজলুল রহমান সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বার্তায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য (সেভেন সিস্টার্স) দখল করে নেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি চীনের সঙ্গে একটি যৌথ সামরিক সহযোগিতা-ব্যবস্থা গঠনের কথাও বলেছেন। এমন মন্তব্যের পর ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর বাতিল হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে বলা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সফরের অনেক কিছুই এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই এই সফর বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এমন পরিস্থিতি সফরটি না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।’
মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান গত ২৯ এপ্রিল ফেসবুক পোস্ট দিয়েছিলেন। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট করে বলতে চায় যে মেজর জেনারেল (অব.) এ এল এম ফজলুর রহমানের ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে করা সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলো স্রেফ তাঁর ব্যক্তিগত। এসব মন্তব্য বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান বা নীতির প্রতিফলন ঘটায় না এবং তাই সরকার কোনোভাবেই এ ধরনের বক্তব্যকে সমর্থন করে না।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সব জাতির সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতির প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
ফজলুর রহমান সাবেক বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এক সময়। এই মুহূর্তে এই সেনা কর্মকর্তা ২০০৯ সালে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত স্বাধীন তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে চলছে টানাপোড়েন। সেই টানাপোড়েনের জেরে আগামী আগস্টে ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরও পড়ে গেছে অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতীয় ইংরেজি গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আগস্টে বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মাদের বাংলাদেশ সফর অনিশ্চিত।
আগস্টে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা ভারতীয় ক্রিকেট দলের। তবে সফরটি আটকে যেতে পারে খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। পত্রিকাটি লিখেছে, সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কারণে সফরটি অনিশ্চিত।
ভারতের এই বাংলাদেশ সফর পূর্ব নির্ধারিতই। এটি ভবিষ্যৎ সফরসূচির (এফটিপি) অংশ। যেটি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি আগেই অনুমোদন করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ভারত নিয়ে একটি মন্তব্য করেছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এই মন্তব্যের কারণেই ভারতের এই সফর আটকে যেতে পারে। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছেন, সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তার বক্তব্যকে বাংলাদেশ সরকার সমর্থন করে না।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ‘আন্তঃসীমান্ত উত্তেজনা উপমহাদেশের ক্রিকেটসূচিকে ব্যাহত করতে পারে’ শিরোনামের একটি খবর প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশের সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ফজলুল রহমান সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বার্তায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য (সেভেন সিস্টার্স) দখল করে নেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি চীনের সঙ্গে একটি যৌথ সামরিক সহযোগিতা-ব্যবস্থা গঠনের কথাও বলেছেন। এমন মন্তব্যের পর ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর বাতিল হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে বলা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সফরের অনেক কিছুই এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই এই সফর বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এমন পরিস্থিতি সফরটি না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।’
মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান গত ২৯ এপ্রিল ফেসবুক পোস্ট দিয়েছিলেন। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশ সরকার স্পষ্ট করে বলতে চায় যে মেজর জেনারেল (অব.) এ এল এম ফজলুর রহমানের ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে করা সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলো স্রেফ তাঁর ব্যক্তিগত। এসব মন্তব্য বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান বা নীতির প্রতিফলন ঘটায় না এবং তাই সরকার কোনোভাবেই এ ধরনের বক্তব্যকে সমর্থন করে না।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সব জাতির সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতির প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
ফজলুর রহমান সাবেক বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এক সময়। এই মুহূর্তে এই সেনা কর্মকর্তা ২০০৯ সালে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত স্বাধীন তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ভাটারা থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।