
প্রতিবেদক, বিডিজেন

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, 'এখনো গেজেট আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। অফিসিয়াল নথি হাতে আসার পর আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।'
আজ সোমবার (১২ মো) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সিইসি নাসির উদ্দীন বলেন, 'প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। আমরা গেজেটের জন্য অপেক্ষা করছি। অবশ্যই ইলেকশন কমিশন এই দেশের জন্য কাজ করি। এ বিষয়ে আমরাও ইক্যুয়ালি কনসার্ন। যখন আকাশে সূর্য উঠে যাবে, পরিষ্কার দেখতে পারবেন।'
কার্টার সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'গত তিন নির্বাচনে কার্টার গ্রুপ পর্যবেক্ষক হিসেবে আসেনি। এবার আসার আগ্রহী। আমরা স্বাগত জানিয়েছি। বলেছি, অভিজ্ঞতা যাদেরই আছে সবাইকে আমরা আমন্ত্রণ জানাব। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যারাই কাজ করে তাদের আমরা উদ্বুদ্ধ করি।'
তিনি আরও বলেন, 'বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে কার্টার সেন্টার কথা বলেছে। তারা জানালেন, সবাই এই নির্বাচন কমিশনের প্রতি নিজেদের আস্থার কথা জানিয়েছে। আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কেমন তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে যে ওয়াদা করেছি, তা পালনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত করেছি।'
কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের প্রধান জোনাথন স্টোনস্ট্রিট বলেন, 'আমাদের দল নির্বাচন পূর্ববর্তী মূল্যায়নের জন্য অংশীদারদের সঙ্গে বৈঠক করছি। তার অংশ হিসেবে আজ সিইসির সঙ্গে আমাদের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। আমরা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময়কে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে থাকি।'

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, 'এখনো গেজেট আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। অফিসিয়াল নথি হাতে আসার পর আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।'
আজ সোমবার (১২ মো) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সিইসি নাসির উদ্দীন বলেন, 'প্রজ্ঞাপনটা আসতে দেন। আমরা গেজেটের জন্য অপেক্ষা করছি। অবশ্যই ইলেকশন কমিশন এই দেশের জন্য কাজ করি। এ বিষয়ে আমরাও ইক্যুয়ালি কনসার্ন। যখন আকাশে সূর্য উঠে যাবে, পরিষ্কার দেখতে পারবেন।'
কার্টার সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'গত তিন নির্বাচনে কার্টার গ্রুপ পর্যবেক্ষক হিসেবে আসেনি। এবার আসার আগ্রহী। আমরা স্বাগত জানিয়েছি। বলেছি, অভিজ্ঞতা যাদেরই আছে সবাইকে আমরা আমন্ত্রণ জানাব। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যারাই কাজ করে তাদের আমরা উদ্বুদ্ধ করি।'
তিনি আরও বলেন, 'বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে কার্টার সেন্টার কথা বলেছে। তারা জানালেন, সবাই এই নির্বাচন কমিশনের প্রতি নিজেদের আস্থার কথা জানিয়েছে। আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কেমন তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে যে ওয়াদা করেছি, তা পালনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত করেছি।'
কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের প্রধান জোনাথন স্টোনস্ট্রিট বলেন, 'আমাদের দল নির্বাচন পূর্ববর্তী মূল্যায়নের জন্য অংশীদারদের সঙ্গে বৈঠক করছি। তার অংশ হিসেবে আজ সিইসির সঙ্গে আমাদের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। আমরা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময়কে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে থাকি।'
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।