বিডিজেন ডেস্ক
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা মান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহিদুল ইসলাম তাদের কাছে ঘুষ দাবি করেছিলেন। দাবি অনুযায়ী পুরো টাকা না দেওয়ায় সাক্ষীকেই (প্রবাসীর স্ত্রী) অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তিনি।
খবর আজকের পত্রিকার।
এ ঘটনা ঘটেছে নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায়। এতে মামলার বাদীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২২ মার্চ নওগাঁর মান্দা ও নিয়ামতপুর উপজেলার ৯ জন যুবক ‘জেএস ইস্কারশনস’ নামের এক ট্রাভেলস এজেন্সির মালিক যতন সূত্রধরের মাধ্যমে কিরগিজস্তানে পাড়ি জমান। পরে সেখানে তাদের দালালচক্র আটক করে রাখে এবং নির্যাতনের পর অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে দেশে ফেরত পাঠায়।
ভুক্তভোগী হাসান আলী জানান, তাদের মাত্র দুই দিনের ভিসায় পাঠানো হয়। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় বিদেশে পৌঁছেই তারা বন্দী এবং দালালদের নির্যাতনের শিকার হন। তিন মাস পর অতিরিক্ত ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে পরিশোধের পর তারা দেশে ফিরে আসেন।
দেশে ফিরে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ও তাদের স্বজনেরা মানবপাচার আইনে নওগাঁ আদালতে পৃথক ৪টি মামলা দায়ের করেন। এসব মামলার মধ্যে ৩টির তদন্তের দায়িত্ব পান মান্দা থানার এসআই সাহিদুল ইসলাম।
মামলার বাদী হোসেন আলী অভিযোগ করেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তা আমাদের কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। আমরা ৬০ হাজার টাকা দিয়েছি। কিন্তু তারপরও মামলার সাক্ষী সুলতানাকে এবং তার সৌদিপ্রবাসী স্বামী ফিরোজ আলীকে অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত দেখানো হয়েছে। অন্যদিকে প্রধান অভিযুক্ত যতন সূত্রধরের ছেলে রাহুল সূত্রধর পলেন প্রাপ্তবয়স্ক হলেও তাকে শিশু দেখিয়ে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেছেন এসআই।’
সাক্ষী মোছা. সুলতানা বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা আমার উপস্থিতিতে যতন সূত্রধর ও তার সহযোগীদের টাকা দিয়েছিল। সে কারণে আমাকে সাক্ষী করা হয়। কিন্তু এসআই সাহিদুল ইসলাম টাকা না পেয়ে আমাকেসহ আমার স্বামীকেও আসামি করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সাহিদুল ইসলাম টাকা দাবির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তদন্তে সুলতানা ও তার স্বামীর সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে বলেই চার্জশিটে তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রাহুল সূত্রধর পলেন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাকে অব্যাহতির সুপারিশ করেছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা মান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহিদুল ইসলাম তাদের কাছে ঘুষ দাবি করেছিলেন। দাবি অনুযায়ী পুরো টাকা না দেওয়ায় সাক্ষীকেই (প্রবাসীর স্ত্রী) অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তিনি।
খবর আজকের পত্রিকার।
এ ঘটনা ঘটেছে নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায়। এতে মামলার বাদীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২২ মার্চ নওগাঁর মান্দা ও নিয়ামতপুর উপজেলার ৯ জন যুবক ‘জেএস ইস্কারশনস’ নামের এক ট্রাভেলস এজেন্সির মালিক যতন সূত্রধরের মাধ্যমে কিরগিজস্তানে পাড়ি জমান। পরে সেখানে তাদের দালালচক্র আটক করে রাখে এবং নির্যাতনের পর অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে দেশে ফেরত পাঠায়।
ভুক্তভোগী হাসান আলী জানান, তাদের মাত্র দুই দিনের ভিসায় পাঠানো হয়। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় বিদেশে পৌঁছেই তারা বন্দী এবং দালালদের নির্যাতনের শিকার হন। তিন মাস পর অতিরিক্ত ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে পরিশোধের পর তারা দেশে ফিরে আসেন।
দেশে ফিরে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ও তাদের স্বজনেরা মানবপাচার আইনে নওগাঁ আদালতে পৃথক ৪টি মামলা দায়ের করেন। এসব মামলার মধ্যে ৩টির তদন্তের দায়িত্ব পান মান্দা থানার এসআই সাহিদুল ইসলাম।
মামলার বাদী হোসেন আলী অভিযোগ করেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তা আমাদের কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। আমরা ৬০ হাজার টাকা দিয়েছি। কিন্তু তারপরও মামলার সাক্ষী সুলতানাকে এবং তার সৌদিপ্রবাসী স্বামী ফিরোজ আলীকে অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত দেখানো হয়েছে। অন্যদিকে প্রধান অভিযুক্ত যতন সূত্রধরের ছেলে রাহুল সূত্রধর পলেন প্রাপ্তবয়স্ক হলেও তাকে শিশু দেখিয়ে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেছেন এসআই।’
সাক্ষী মোছা. সুলতানা বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা আমার উপস্থিতিতে যতন সূত্রধর ও তার সহযোগীদের টাকা দিয়েছিল। সে কারণে আমাকে সাক্ষী করা হয়। কিন্তু এসআই সাহিদুল ইসলাম টাকা না পেয়ে আমাকেসহ আমার স্বামীকেও আসামি করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সাহিদুল ইসলাম টাকা দাবির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তদন্তে সুলতানা ও তার স্বামীর সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে বলেই চার্জশিটে তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রাহুল সূত্রধর পলেন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাকে অব্যাহতির সুপারিশ করেছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।