প্রতিবেদক, বিডিজেন
সম্প্রতি মালয়েশিয়া শ্রমবাজার খোলার খবরে আশাবাদী বাংলাদেশি কর্মীরা। তবে এবারও তাদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মালয়েশিয়া যেতে হবে কি না, এ নিয়ে শঙ্কা রয়ে গেছে। কারণ বিভিন্ন পক্ষের আপত্তির পরও বাংলাদেশের পুরোনো এজেন্সিগুলো দিয়েই কর্মী নিয়োগে অনড় রয়েছে মালয়েশিয়া সরকার।
এর আগে সিন্ডিকেটের কারণে মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা প্রায় ৫০ হাজার কর্মীর খবর এখনো পুরোনো হয়নি। এ অবস্থায় মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে অনিয়ম ও খরচ কমাতে পুরোনো ১০১টি এজেন্সিকে দায়িত্ব না দিয়ে বিদ্যমান লাইসেন্সে যোগ্যদের সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সিন্ডিকেট বিরোধী রিক্রুটিং এজেন্সি।
অন্যদিকে অভিবাসন ব্যয় কমাতে সরকারি তত্ত্বাবধানে অর্থ লেনদেন ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছেন অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সফর শেষে ঢাকায় হয়ে যাওয়া যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠক থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য না জানানো হলেও সিন্ডিকেট থাকার আভাস মিলেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠকে মূল আলোচনা হয় মালয়েশিয়া-বাংলাদেশের বিদ্যমান সমঝোতা স্মারকের জটিলতা নিরসন নিয়ে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) সাবেক যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল ইসলামর বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একাধিকবার বলা হলেও, নির্দিষ্ট কিছুসংখ্যক এজেন্সি দিয়েই কর্মী নিতে চায় মালয়েশিয়া।
অভিবাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনীর বলেন, সিন্ডিকেট থাকছে। এ ক্ষেত্রে মূল অসুবিধা অভিবাসন ব্যয়। গতবার এই অংক ছাড়িয়ে গিয়েছিল ৫ লাখের ওপর। সিন্ডিকেট রেখে এর লাগাম টানতে চাইলে লেনদেন হতে হবে সরকারি ব্যবস্থাপনায়।
আগের মতো ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সি না হয়ে এর সংখ্যা কিছুটা বাড়তে পারে বলে আভাস মিলেছে। এদিকে সব প্রক্রিয়া শেষ করেও যেতে না পারা ৮ হাজার কর্মীকে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন
সম্প্রতি মালয়েশিয়া শ্রমবাজার খোলার খবরে আশাবাদী বাংলাদেশি কর্মীরা। তবে এবারও তাদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মালয়েশিয়া যেতে হবে কি না, এ নিয়ে শঙ্কা রয়ে গেছে। কারণ বিভিন্ন পক্ষের আপত্তির পরও বাংলাদেশের পুরোনো এজেন্সিগুলো দিয়েই কর্মী নিয়োগে অনড় রয়েছে মালয়েশিয়া সরকার।
এর আগে সিন্ডিকেটের কারণে মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা প্রায় ৫০ হাজার কর্মীর খবর এখনো পুরোনো হয়নি। এ অবস্থায় মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে অনিয়ম ও খরচ কমাতে পুরোনো ১০১টি এজেন্সিকে দায়িত্ব না দিয়ে বিদ্যমান লাইসেন্সে যোগ্যদের সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সিন্ডিকেট বিরোধী রিক্রুটিং এজেন্সি।
অন্যদিকে অভিবাসন ব্যয় কমাতে সরকারি তত্ত্বাবধানে অর্থ লেনদেন ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছেন অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সফর শেষে ঢাকায় হয়ে যাওয়া যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠক থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য না জানানো হলেও সিন্ডিকেট থাকার আভাস মিলেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠকে মূল আলোচনা হয় মালয়েশিয়া-বাংলাদেশের বিদ্যমান সমঝোতা স্মারকের জটিলতা নিরসন নিয়ে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) সাবেক যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল ইসলামর বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একাধিকবার বলা হলেও, নির্দিষ্ট কিছুসংখ্যক এজেন্সি দিয়েই কর্মী নিতে চায় মালয়েশিয়া।
অভিবাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনীর বলেন, সিন্ডিকেট থাকছে। এ ক্ষেত্রে মূল অসুবিধা অভিবাসন ব্যয়। গতবার এই অংক ছাড়িয়ে গিয়েছিল ৫ লাখের ওপর। সিন্ডিকেট রেখে এর লাগাম টানতে চাইলে লেনদেন হতে হবে সরকারি ব্যবস্থাপনায়।
আগের মতো ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সি না হয়ে এর সংখ্যা কিছুটা বাড়তে পারে বলে আভাস মিলেছে। এদিকে সব প্রক্রিয়া শেষ করেও যেতে না পারা ৮ হাজার কর্মীকে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।
ইউরোপের দেশ ইতালিতে পরিবারের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে আব্দুস সামাদ রাউফ (১২) নামে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।