বিডিজেন ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানী ঢাকার মুগদায় জালাল উদ্দিন (৪২) নামের এক মাঠা বিক্রেতাকে হত্যার অভিযোগে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু ও পাঁচ আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট অভিযুক্তর সংখ্যা ১২৯।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
২১ নভেম্বর রাজধানীর মুগদা থানায় মামলাটি করা হয়। মামলার বাদী নিহত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী মলি খাতুন। এর মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা দাঁড়াল ২৫৪টি। এর মধ্যে হত্যা মামলা ২১৪টি।
মামলায় অভিযুক্ত হওয়া আবদুল্লাহ আবু ছাড়া অন্য আইনজীবীরা হলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুর রহমান হাওলাদার, মিজানুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার শাহাদাত, ফিরোজুর রহমান এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর মোখলেছুর রহমান।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির এই নেতারা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেল থেকে সমিতির নির্বাচনে অংশ নেন। মামলায় আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়েছে, রাজধানীর মুগদায় গত ২০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলন চলছিল। এ সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০০ থেকে ২৫০ সদস্যরা ছাত্র–জনতাকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। তখন ফুটপাতে থাকা জালাল উদ্দিন গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।
মামলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানী ঢাকার মুগদায় জালাল উদ্দিন (৪২) নামের এক মাঠা বিক্রেতাকে হত্যার অভিযোগে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু ও পাঁচ আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট অভিযুক্তর সংখ্যা ১২৯।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
২১ নভেম্বর রাজধানীর মুগদা থানায় মামলাটি করা হয়। মামলার বাদী নিহত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী মলি খাতুন। এর মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা দাঁড়াল ২৫৪টি। এর মধ্যে হত্যা মামলা ২১৪টি।
মামলায় অভিযুক্ত হওয়া আবদুল্লাহ আবু ছাড়া অন্য আইনজীবীরা হলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুর রহমান হাওলাদার, মিজানুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার শাহাদাত, ফিরোজুর রহমান এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর মোখলেছুর রহমান।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির এই নেতারা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেল থেকে সমিতির নির্বাচনে অংশ নেন। মামলায় আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়েছে, রাজধানীর মুগদায় গত ২০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলন চলছিল। এ সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০০ থেকে ২৫০ সদস্যরা ছাত্র–জনতাকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। তখন ফুটপাতে থাকা জালাল উদ্দিন গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।
মামলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।