
বিডিজেন ডেস্ক

বিদেশ থেকে মোবাইল ফোন আনা নিয়ে প্রবাসীদের বিভিন্ন ধোঁয়াশা স্পষ্ট করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি এ বার্তা দেন।
সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার বা আমার সম্পর্কে মিথ্যাচার নতুন কিছু নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতে কিছু মানুষ এখন প্রচার করছে যে মোবাইল ফোন সেট নিয়ে প্রবাসীদের প্রতি অন্যায় ও বৈষম্য করা হচ্ছে। এ সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য নিচে তুলে ধরছি।
“মিথ্যা— সরকার নতুন নিয়ম করেছে, একটার বেশি মোবাইল সেট বিদেশ থেকে নিয়ে আসলে ট্যাক্স দিতে হবে।
“সত্য— শেখ হাসিনার আমলে প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত ফোনসেটের সঙ্গে মাত্র একটা নতুন সেট আনতে পারত। প্রবাসীদের সুবিধা বাড়ানোর জন্য বর্তমান সরকার আরও বেশি (২টা নতুন) ফোনসেট আনার অনুমতি দিয়েছে।”
তিনি বলেন,“‘অর্থাৎ প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত সেটের সঙ্গে ২টা নতুন সেট আনতে পারছে। ২টার বেশি আনলে তার জন্য শুধু ট্যক্স দিতে হবে। এনবিআর ব্যগেজ রুল পরিবর্তন করে এই আইনটা করেছে প্রবাসীদের সুবিধা দেওয়ার জন্য। তবে এই সুবিধা বিএমইটি (প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়) থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বিদেশে যাওয়া প্রবাসী কর্মী ভাইদের জন্য। অন্যদের জন্য আগের নিয়মই প্রযোজ্য থাকছে।
“মিথ্যা—প্রবাসী ভাইদের ফোন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সত্য— শুধু প্রবাসীদের জন্য এ ধরনের কোনো আইন করা হয়নি।”
আইন উপদেষ্টা বলেন, “প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে যে কেউ নতুন মোবাইল ফোনসেট ব্যবহার শুরু করলে ৬০ দিনের মধ্যে সেটির রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এটা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য প্রযোজ্য। মানে হচ্ছে, এটি দেশে থাকা মানুষ বা দেশে আসা প্রবাসী—সবার জন্য প্রযোজ্য।
“অবৈধ সেট ব্যবহার করে দেশে ও প্রবাসে অপহরণ, হুমকি, চাঁদাবাজি, জুয়া—এসব নিয়ন্ত্রণের জন্য এই আইন করা হয়েছে। কাউকে হয়রানিতে ফেলার জন্য না, বরং হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য এই আইন করা হয়েছে।”
গুজব প্রতিরোধে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “প্রবাসী ভাইদের কাছে আবেদন, গুজবকারী ও গিবতকারীদের থেকে সতর্ক থাকুন। মিথ্যা গুজব ছড়ানো ও গিবত করা ইসলামের দৃষ্টিতে অনেক বড় পাপ।”
“গুজব কোন জায়গায় গেছে দেখেন, কেউ কেউ এই অবিশ্বাস্য তথ্য প্রচার করছে যে প্রবাসীরা নাকি দেশে ৬০ দিন থাকতে পারবেন! এই সব জঘন্য মিথ্যাচারকে প্রতিরোধ করুন।”
আসিফ নজরুল পরিশেষে বলেন, “আমি জানি, আরও কিছু বিষয়ে আপনাদের প্রশ্ন আছে। সেগুলো আমি দ্রুত জানাব। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।”

বিদেশ থেকে মোবাইল ফোন আনা নিয়ে প্রবাসীদের বিভিন্ন ধোঁয়াশা স্পষ্ট করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি এ বার্তা দেন।
সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার বা আমার সম্পর্কে মিথ্যাচার নতুন কিছু নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতে কিছু মানুষ এখন প্রচার করছে যে মোবাইল ফোন সেট নিয়ে প্রবাসীদের প্রতি অন্যায় ও বৈষম্য করা হচ্ছে। এ সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য নিচে তুলে ধরছি।
“মিথ্যা— সরকার নতুন নিয়ম করেছে, একটার বেশি মোবাইল সেট বিদেশ থেকে নিয়ে আসলে ট্যাক্স দিতে হবে।
“সত্য— শেখ হাসিনার আমলে প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত ফোনসেটের সঙ্গে মাত্র একটা নতুন সেট আনতে পারত। প্রবাসীদের সুবিধা বাড়ানোর জন্য বর্তমান সরকার আরও বেশি (২টা নতুন) ফোনসেট আনার অনুমতি দিয়েছে।”
তিনি বলেন,“‘অর্থাৎ প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত সেটের সঙ্গে ২টা নতুন সেট আনতে পারছে। ২টার বেশি আনলে তার জন্য শুধু ট্যক্স দিতে হবে। এনবিআর ব্যগেজ রুল পরিবর্তন করে এই আইনটা করেছে প্রবাসীদের সুবিধা দেওয়ার জন্য। তবে এই সুবিধা বিএমইটি (প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়) থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বিদেশে যাওয়া প্রবাসী কর্মী ভাইদের জন্য। অন্যদের জন্য আগের নিয়মই প্রযোজ্য থাকছে।
“মিথ্যা—প্রবাসী ভাইদের ফোন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সত্য— শুধু প্রবাসীদের জন্য এ ধরনের কোনো আইন করা হয়নি।”
আইন উপদেষ্টা বলেন, “প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে যে কেউ নতুন মোবাইল ফোনসেট ব্যবহার শুরু করলে ৬০ দিনের মধ্যে সেটির রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এটা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য প্রযোজ্য। মানে হচ্ছে, এটি দেশে থাকা মানুষ বা দেশে আসা প্রবাসী—সবার জন্য প্রযোজ্য।
“অবৈধ সেট ব্যবহার করে দেশে ও প্রবাসে অপহরণ, হুমকি, চাঁদাবাজি, জুয়া—এসব নিয়ন্ত্রণের জন্য এই আইন করা হয়েছে। কাউকে হয়রানিতে ফেলার জন্য না, বরং হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য এই আইন করা হয়েছে।”
গুজব প্রতিরোধে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “প্রবাসী ভাইদের কাছে আবেদন, গুজবকারী ও গিবতকারীদের থেকে সতর্ক থাকুন। মিথ্যা গুজব ছড়ানো ও গিবত করা ইসলামের দৃষ্টিতে অনেক বড় পাপ।”
“গুজব কোন জায়গায় গেছে দেখেন, কেউ কেউ এই অবিশ্বাস্য তথ্য প্রচার করছে যে প্রবাসীরা নাকি দেশে ৬০ দিন থাকতে পারবেন! এই সব জঘন্য মিথ্যাচারকে প্রতিরোধ করুন।”
আসিফ নজরুল পরিশেষে বলেন, “আমি জানি, আরও কিছু বিষয়ে আপনাদের প্রশ্ন আছে। সেগুলো আমি দ্রুত জানাব। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।”
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।
তিনি বলেন, প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত সেটের সঙ্গে ২টা নতুন সেট আনতে পারছে। ২টার বেশি আনলে তার জন্য শুধু ট্যক্স দিতে হবে। তবে এই সুবিধা বিএমইটি (প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়) থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বিদেশে যাওয়া প্রবাসী কর্মী ভাইদের জন্য। অন্যদের জন্য আগের নিয়মই প্রযোজ্য থাকছে।
প্রতারণার শিকার ব্যক্তিরা জানান, সিলেট নগরীর জিন্দাবাজারের এলিগেন্ট মার্কেটের এস আই ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি ট্রাভেলসের মালিক ওই দম্পতি। সম্প্রতি তাদের প্রচারে আকৃষ্ট হয়ে লন্ডন যাওয়ার জন্য আইইএলটিএস সম্পন্ন করা অনেক তরুণ-তরুণী নিজেদের গয়না, জায়গা-জমি বিক্রি করে তাদের টাকা দেন।