বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সাবিহা সুলতানার বাড়িতে প্রায় ১০ বছর ধরে কেয়ারটেকারের (তত্ত্বাবধায়ক) দায়িত্ব পালন করছিলেন রাজন ঢালী। বাড়িতে মালিক না থাকার সুযোগে ৩০ লাখ টাকা ও ২০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যান কেয়ারটেকার ও তাঁর স্ত্রী। অপরাধ আড়াল করতে কেরোসিন ঢেলে ঘরে আগুনও লাগিয়ে দেন তাঁরা।
খবর আজকের পত্রিকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহীনুর কবির। এর আগে সোমবার শরীয়তপুর জেলার সখীপুর থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে কেয়ারটেকার দম্পতিসহ ৪ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কেয়ারটেকার রাজন ঢালী (৩৩), তাঁর স্ত্রী মরিয়ম বেগম ওরফে ডলি (২৫), তাঁর শ্বশুর হায়াতুল্লাহ মাল (৬০) ও শ্যালক মোহাম্মদ (২৫)।
পুলিশ জানায়, রাজনের শ্বশুরবাড়িতে অভিযান চালিয়ে রাজনের স্ত্রী, শ্বশুর ও শ্যালককে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যমতে পাশের গ্রাম থেকে রাজন ঢালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেখিয়ে দেওয়া স্থান থেকে ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা ও ৪ ভরি ৪ আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর আশুলিয়ার কান্দাইল এলাকায় সাবিহা সুলতানার ফ্ল্যাটে চুরি করে আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যান কেয়ারটেকার ও তাঁর স্ত্রী। পরে বাড়ির ভাড়াটিয়ারা দেখতে পেয়ে আগুন নেভান ও বাড়ির মালিককে খবর দেন। ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলেন না মালিক সাবিহা। পরে ১৮ অক্টোবর তিনি বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) শাহীনুর কবির বলেন, অন্য কেউ ডাকাতি করেছে এমন দেখানোর জন্য তারা ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। দুর্গম চরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেবেন। বাকি টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সাবিহা সুলতানার বাড়িতে প্রায় ১০ বছর ধরে কেয়ারটেকারের (তত্ত্বাবধায়ক) দায়িত্ব পালন করছিলেন রাজন ঢালী। বাড়িতে মালিক না থাকার সুযোগে ৩০ লাখ টাকা ও ২০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যান কেয়ারটেকার ও তাঁর স্ত্রী। অপরাধ আড়াল করতে কেরোসিন ঢেলে ঘরে আগুনও লাগিয়ে দেন তাঁরা।
খবর আজকের পত্রিকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহীনুর কবির। এর আগে সোমবার শরীয়তপুর জেলার সখীপুর থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে কেয়ারটেকার দম্পতিসহ ৪ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কেয়ারটেকার রাজন ঢালী (৩৩), তাঁর স্ত্রী মরিয়ম বেগম ওরফে ডলি (২৫), তাঁর শ্বশুর হায়াতুল্লাহ মাল (৬০) ও শ্যালক মোহাম্মদ (২৫)।
পুলিশ জানায়, রাজনের শ্বশুরবাড়িতে অভিযান চালিয়ে রাজনের স্ত্রী, শ্বশুর ও শ্যালককে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যমতে পাশের গ্রাম থেকে রাজন ঢালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেখিয়ে দেওয়া স্থান থেকে ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা ও ৪ ভরি ৪ আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর আশুলিয়ার কান্দাইল এলাকায় সাবিহা সুলতানার ফ্ল্যাটে চুরি করে আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যান কেয়ারটেকার ও তাঁর স্ত্রী। পরে বাড়ির ভাড়াটিয়ারা দেখতে পেয়ে আগুন নেভান ও বাড়ির মালিককে খবর দেন। ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলেন না মালিক সাবিহা। পরে ১৮ অক্টোবর তিনি বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) শাহীনুর কবির বলেন, অন্য কেউ ডাকাতি করেছে এমন দেখানোর জন্য তারা ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। দুর্গম চরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেবেন। বাকি টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।