বিডিজেন ডেস্ক
সুইজারল্যান্ডের জেনেভার বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের কাউন্সেলর (শ্রম শাখা) মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাঁকে ঢাকায় ফিরতে বলা হয়েছে।
সম্প্রতি জেনেভায় আইন উপদেষ্টা ডঃ আসিফ নজরুলের হয়রানির পর কামরুল ইসলামকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়।
জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি দূতাবাসের প্রটোকলে গাড়িতে করে জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। এ সময় আসিফ নজরুলের সঙ্গে ছিলেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম ও মিশনের স্থানীয় কর্মী হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত মিজান নামে আরেকজন।
বিমানবন্দরে আসিফ নজরুল গাড়ি থেকে নামার পর হঠাৎ একদল লোক এসে তাঁকে ঘিরে ধরে হেনস্তা করেন। এ সময় মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চুপ ছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জেনেভা বিমানবন্দরে ‘জয় বাংলা’ ও ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিতে দিতে কিছু লোক আক্রমণাত্মকভাবে আসিফ নজরুলের মুখোমুখি হয়েছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে জেনেভায় অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনার পর বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনে জরুরি একটি পরিপত্র পাঠানো হয়েছে। সেই পরিপত্রে মিশনগুলোকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সরকারি সফরের সময় দুটি বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে বলা হয়েছে। প্রথমত, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিদেশ সফরের সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং যথাযথ প্রটোকল দেওয়া বাংলাদেশের মিশনগুলোর বিশেষ দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে শৈথিল্যের কোনো সুযোগ নেই। দ্বিতীয়ত, বিদেশি মিশনগুলোকে এ ধরনের সফর শুরুর আগেই সফরকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সফরের সময় যেকোনো অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে আরও সচেষ্ট থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, বিসিএস ২৯ ব্যাচের কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ২০২১ সালে জেনেভার বাংলাদেশ মিশনের শ্রম উইংয়ে যোগ দেন।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভার বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের কাউন্সেলর (শ্রম শাখা) মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাঁকে ঢাকায় ফিরতে বলা হয়েছে।
সম্প্রতি জেনেভায় আইন উপদেষ্টা ডঃ আসিফ নজরুলের হয়রানির পর কামরুল ইসলামকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়।
জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি দূতাবাসের প্রটোকলে গাড়িতে করে জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। এ সময় আসিফ নজরুলের সঙ্গে ছিলেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম ও মিশনের স্থানীয় কর্মী হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত মিজান নামে আরেকজন।
বিমানবন্দরে আসিফ নজরুল গাড়ি থেকে নামার পর হঠাৎ একদল লোক এসে তাঁকে ঘিরে ধরে হেনস্তা করেন। এ সময় মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চুপ ছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জেনেভা বিমানবন্দরে ‘জয় বাংলা’ ও ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিতে দিতে কিছু লোক আক্রমণাত্মকভাবে আসিফ নজরুলের মুখোমুখি হয়েছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে জেনেভায় অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনার পর বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনে জরুরি একটি পরিপত্র পাঠানো হয়েছে। সেই পরিপত্রে মিশনগুলোকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সরকারি সফরের সময় দুটি বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে বলা হয়েছে। প্রথমত, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিদেশ সফরের সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং যথাযথ প্রটোকল দেওয়া বাংলাদেশের মিশনগুলোর বিশেষ দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে শৈথিল্যের কোনো সুযোগ নেই। দ্বিতীয়ত, বিদেশি মিশনগুলোকে এ ধরনের সফর শুরুর আগেই সফরকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সফরের সময় যেকোনো অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে আরও সচেষ্ট থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, বিসিএস ২৯ ব্যাচের কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ২০২১ সালে জেনেভার বাংলাদেশ মিশনের শ্রম উইংয়ে যোগ দেন।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।