প্রতিবেদক, বিডিজেন
ছোট পর্দার তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নির্মাতা ইমরাউল রাফাতের ‘কাছে আসার পর’ নাটক দিয়ে শোবিজে পা রাখেন শাহবাজ সানী। এরপর ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। চরিত্রাভিনেতা হিসেবে শুরু করলেও কেন্দ্রীয় চরিত্রেও দেখা গেছে সানীকে।
২০১৮ সালে গোলাম কিবরিয়া ফারুকীর পরিচালনায় প্রথমবার ‘আবদুল্লাহ’ নাটকে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। তার উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে আরও রয়েছে ‘ম্যাচ মেকার’, ‘আহারে মন’, ‘তুমি আছো হৃদয়ে’, ‘আনারকলি’।
এদিকে সানীর মারা যাওয়ার খবর অনেককেই চমকে দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন, কী হয়েছিল অভিনেতার?
জানা গেছে, রোববার রাত ১১টার দিকে বন্ধুদের নিয়ে চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছিলেন শাহবাজ সানী। সেখানেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে মাটিতে পড়ে যান তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কিন্তু সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দিলে আরেকটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই রাত সাড়ে ৩টায় তার মৃত্যু হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা জানান, হার্ট অ্যাটাকেই সানীর মৃত্যু হয়েছে।
ইমরাউল রাফাত সোমবার বলেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়েন সানী। আমি দেড়টার দিকে খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছাই। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সানীকে আর ফেরানো গেল না।’
নির্মাতা হাসিব রাখীর বেশ কয়েকটি নাটকে অভিনয় করেছেন সানী। রাখী বলেন, ‘তিনি শুধু ভালো একজন অভিনেতা ছিলেন না, ভালো একজন মানুষও ছিলেন। সবশেষ নাটকের শুটিংয়ে আমাকে একটা উপহার দিয়েছিলেন তিনি। সানীর জন্য উপহার কিনেছিলাম, পৌঁছে দিতে পারিনি। এই আক্ষেপ থাকবে চিরকাল।’
সোমবার ভোরেই সানীকে বহনকারী লাশ গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে পৌঁছায়। সেখানেই বাদ জোহর জানাজা শেষে বাবার কবরের পাশেই তাকে দাফন করা হয়।
ছোট পর্দার তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নির্মাতা ইমরাউল রাফাতের ‘কাছে আসার পর’ নাটক দিয়ে শোবিজে পা রাখেন শাহবাজ সানী। এরপর ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। চরিত্রাভিনেতা হিসেবে শুরু করলেও কেন্দ্রীয় চরিত্রেও দেখা গেছে সানীকে।
২০১৮ সালে গোলাম কিবরিয়া ফারুকীর পরিচালনায় প্রথমবার ‘আবদুল্লাহ’ নাটকে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় তাকে। তার উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে আরও রয়েছে ‘ম্যাচ মেকার’, ‘আহারে মন’, ‘তুমি আছো হৃদয়ে’, ‘আনারকলি’।
এদিকে সানীর মারা যাওয়ার খবর অনেককেই চমকে দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন, কী হয়েছিল অভিনেতার?
জানা গেছে, রোববার রাত ১১টার দিকে বন্ধুদের নিয়ে চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছিলেন শাহবাজ সানী। সেখানেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে মাটিতে পড়ে যান তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কিন্তু সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দিলে আরেকটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই রাত সাড়ে ৩টায় তার মৃত্যু হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা জানান, হার্ট অ্যাটাকেই সানীর মৃত্যু হয়েছে।
ইমরাউল রাফাত সোমবার বলেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়েন সানী। আমি দেড়টার দিকে খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছাই। কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সানীকে আর ফেরানো গেল না।’
নির্মাতা হাসিব রাখীর বেশ কয়েকটি নাটকে অভিনয় করেছেন সানী। রাখী বলেন, ‘তিনি শুধু ভালো একজন অভিনেতা ছিলেন না, ভালো একজন মানুষও ছিলেন। সবশেষ নাটকের শুটিংয়ে আমাকে একটা উপহার দিয়েছিলেন তিনি। সানীর জন্য উপহার কিনেছিলাম, পৌঁছে দিতে পারিনি। এই আক্ষেপ থাকবে চিরকাল।’
সোমবার ভোরেই সানীকে বহনকারী লাশ গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে পৌঁছায়। সেখানেই বাদ জোহর জানাজা শেষে বাবার কবরের পাশেই তাকে দাফন করা হয়।
পাঁচ সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর এখন পর্যন্ত কেবল ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক আর নেই। রাজধানী ঢাকার ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে তিনি মারা গেছেন।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়াদি নিয়ে অযাচিত মন্তব্যের পুনরাবৃত্তিরোধে ভারত সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল আলম। তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অযাচিত ও বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’ ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।