বিডিজেন ডেস্ক
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
পুঁজিবাজারে কারসাজি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ২ অক্টোবর সাকিব, তাঁর স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির ও তাঁদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করে সংস্থাটি।
তদন্ত শেষে সরকারের নির্দেশে বিএফআইইউ তাঁর সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাতে বিএফআইইউ সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজি করে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে।
বিএসইসি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার দরে কারসাজির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে, তাই এই জরিমানা।
সাকিবের অস্বীকৃতি
তবে সাকিব আল হাসান ২৬ সেপ্টেম্বর ভারতের কানপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন।
"আমার জীবনে আমি নিজে কোনো ট্রেডিং করিনি, কেউ যদি বলে আমি ট্রেডিং নিয়ে কথাও বলেছি, আমাকে প্রমাণ দিলে আমি খুশি হব,” সাকিব সাংবাদিকদের বলেছিলেন।
রাজনীতি ও মামলা
সাকিব আল হাসান সম্প্রতি রাজনীতিতেও সক্রিয় হয়েছিলেন। তিনি ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মাগুরা-১ আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিক ও সাহিত্যিকসহ শত শত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এর বেশির ভাগই খুনসংক্রান্ত। একটি হত্যা মামলায় সাকিব আল হাসানের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনের সময় সাকিব আল-হাসান কানাডায় একটি ফ্র্যাঞ্চাইজ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগে খেলছিলেন।
সাকিব আল হাসান বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
পুঁজিবাজারে কারসাজি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ২ অক্টোবর সাকিব, তাঁর স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির ও তাঁদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করে সংস্থাটি।
তদন্ত শেষে সরকারের নির্দেশে বিএফআইইউ তাঁর সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাতে বিএফআইইউ সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজি করে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে।
বিএসইসি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার দরে কারসাজির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে, তাই এই জরিমানা।
সাকিবের অস্বীকৃতি
তবে সাকিব আল হাসান ২৬ সেপ্টেম্বর ভারতের কানপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন।
"আমার জীবনে আমি নিজে কোনো ট্রেডিং করিনি, কেউ যদি বলে আমি ট্রেডিং নিয়ে কথাও বলেছি, আমাকে প্রমাণ দিলে আমি খুশি হব,” সাকিব সাংবাদিকদের বলেছিলেন।
রাজনীতি ও মামলা
সাকিব আল হাসান সম্প্রতি রাজনীতিতেও সক্রিয় হয়েছিলেন। তিনি ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মাগুরা-১ আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিক ও সাহিত্যিকসহ শত শত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এর বেশির ভাগই খুনসংক্রান্ত। একটি হত্যা মামলায় সাকিব আল হাসানের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনের সময় সাকিব আল-হাসান কানাডায় একটি ফ্র্যাঞ্চাইজ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগে খেলছিলেন।
সাকিব আল হাসান বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।