নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এ মাসের (অক্টোবর) প্রথম ৫ দিনে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৪২ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার। টাকার অংকে এর পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকা।
বাংলাদেশের ব্যাংক জানিয়েছে, অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এনেছে ইসলামী ব্যাংক, ১০ কোটি ৫৮ লাখ ডলার। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১৪ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। এ ছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক ৩ কোটি ৫৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ৩ কোটি ২৭ লাখ ও অগ্রণী ব্যাংক ৩ কোটি ১৩ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এনেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ৫ দিনে সরকারি ব্যাংক ১০ কোটি ৮০ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংক দেড় কোটি ও বেসরকারি ব্যাংক ৩০ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রবাসীদের দেশে অর্থ পাঠানোর ধারা ইতিবাচক ও বেগবান হয়েছে। এর আগের মাসে অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ দুই শ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যায়। চলতি বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় আসে দেশে। এ বছর সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছিল জুনে, ২৫৪ কোটি ডলার। একক মাস হিসেবে গত তিন বছরের মধ্যে এটি ছিল দেশে সর্বোচ্চ পরিমাণ প্রবাসী আয়। এর আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে এসেছিল ২৫৯ কোটি ডলারের প্রবাসী আয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আহসান এইচ মনসুরকে। দায়িত্ব নিয়েই তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে আর্থিক খাতের উন্নয়নে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে অন্যতম ছিল বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার-সংকট কাটাতে আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যান্ড ১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তের ফলে বিনিময় হার নির্ধারণের ক্রলিং পেগ ব্যবস্থায় ডলারের মধ্যবর্তী দর ১১৭ থেকে সর্বোচ্চ ১২০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে পারে ব্যাংকগুলো। এ কারণে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো এখন ডলারের দাম কিছুটা বেশি দিতে পারছে। এ ছাড়া জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে বৈধ পথে প্রবাসী আয় না পাঠানোর যে প্রচার ছিল, তাতেও পরিবর্তন এসেছে। ব্যাংকাররা বলছেন, এখন বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রচারে সাড়া দিয়ে অনেকেই ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাচ্ছেন।
এ মাসের (অক্টোবর) প্রথম ৫ দিনে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৪২ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার। টাকার অংকে এর পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার ৬৯৬ কোটি টাকা।
বাংলাদেশের ব্যাংক জানিয়েছে, অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এনেছে ইসলামী ব্যাংক, ১০ কোটি ৫৮ লাখ ডলার। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১৪ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। এ ছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক ৩ কোটি ৫৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ৩ কোটি ২৭ লাখ ও অগ্রণী ব্যাংক ৩ কোটি ১৩ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এনেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ৫ দিনে সরকারি ব্যাংক ১০ কোটি ৮০ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংক দেড় কোটি ও বেসরকারি ব্যাংক ৩০ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রবাসীদের দেশে অর্থ পাঠানোর ধারা ইতিবাচক ও বেগবান হয়েছে। এর আগের মাসে অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ দুই শ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যায়। চলতি বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় আসে দেশে। এ বছর সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছিল জুনে, ২৫৪ কোটি ডলার। একক মাস হিসেবে গত তিন বছরের মধ্যে এটি ছিল দেশে সর্বোচ্চ পরিমাণ প্রবাসী আয়। এর আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে এসেছিল ২৫৯ কোটি ডলারের প্রবাসী আয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আহসান এইচ মনসুরকে। দায়িত্ব নিয়েই তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে আর্থিক খাতের উন্নয়নে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে অন্যতম ছিল বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার-সংকট কাটাতে আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যান্ড ১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তের ফলে বিনিময় হার নির্ধারণের ক্রলিং পেগ ব্যবস্থায় ডলারের মধ্যবর্তী দর ১১৭ থেকে সর্বোচ্চ ১২০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে পারে ব্যাংকগুলো। এ কারণে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো এখন ডলারের দাম কিছুটা বেশি দিতে পারছে। এ ছাড়া জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে বৈধ পথে প্রবাসী আয় না পাঠানোর যে প্রচার ছিল, তাতেও পরিবর্তন এসেছে। ব্যাংকাররা বলছেন, এখন বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রচারে সাড়া দিয়ে অনেকেই ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাচ্ছেন।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।