প্রতিবেদক, বিডিজেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মনে করেন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, অভ্যুত্থানের পর দেশের অগ্রগতির পথ রুদ্ধ করার এবং সবকিছু ধসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়।
রোববার (২৫ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শেষে রাতে যমুনার সামনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এসব কথা বলেছেন।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, অভ্যুত্থানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনার মহাসুযোগ পেয়েছি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়। আবার যাতে গোলামিতে ফেরত যাই। আমি যত দিন আছি, দেশের অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না, নিশ্চিত থাকেন।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘দ্বিতীয় দিনের মতো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে। পার্টির নেতারা স্যারকে (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) সমর্থন জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকবেন। এটা ছিল মূল মেসেজ।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘স্যার তাঁর ভাষণে বলেছেন, আমরা বড় যুদ্ধাবস্থার ভেতরে আছি। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পর অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য যত রকমভাবে পারে চেষ্টা করছে। এটা থেকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। বিভাজন থেকে আমাদের উদ্ধার পেতে হবে। ঐকমত্য থাকতে হবে। আত্মমর্যাদাপূর্ণ জাতি হিসেবে আমরা যতটুকু দাঁড়াতে পেরেছি, এটা যেন সামনের দিকে যায়। সবাই একসঙ্গে বসাতে আমি মনে সাহস পেলাম। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারলে, আমি অপরাধী অনুভব করব।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, অভ্যুত্থানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনার মহাসুযোগ পেয়েছি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়। আবার যাতে গোলামিতে ফেরত যাই। আমি যত দিন আছি, দেশের অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না, নিশ্চিত থাকেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আরও অনেক বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। সংস্কারের অগ্রগতি নিয়ে কথা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে করবেন। নির্বাচন ৩০ জুনের পরে যাবে না। এতে সবাই সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।’
বিএনপির দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উনি (প্রধান উপদেষ্টা) এক কথার মানুষ। আমি কালকেও বলেছি, আজকেও বলছি, উনি এককথার মানুষ। উনি বারবার বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হবে। জুলাই মাসের ১ তারিখ যাবে না। তিনি আরও বলেন, ‘যখন সময় আসবে উনি রোডম্যাপ বা শিডিউল ঘোষণা করবেন।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মনে করেন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, অভ্যুত্থানের পর দেশের অগ্রগতির পথ রুদ্ধ করার এবং সবকিছু ধসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়।
রোববার (২৫ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শেষে রাতে যমুনার সামনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এসব কথা বলেছেন।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, অভ্যুত্থানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনার মহাসুযোগ পেয়েছি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়। আবার যাতে গোলামিতে ফেরত যাই। আমি যত দিন আছি, দেশের অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না, নিশ্চিত থাকেন।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘দ্বিতীয় দিনের মতো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে। পার্টির নেতারা স্যারকে (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) সমর্থন জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকবেন। এটা ছিল মূল মেসেজ।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘স্যার তাঁর ভাষণে বলেছেন, আমরা বড় যুদ্ধাবস্থার ভেতরে আছি। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পর অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য যত রকমভাবে পারে চেষ্টা করছে। এটা থেকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। বিভাজন থেকে আমাদের উদ্ধার পেতে হবে। ঐকমত্য থাকতে হবে। আত্মমর্যাদাপূর্ণ জাতি হিসেবে আমরা যতটুকু দাঁড়াতে পেরেছি, এটা যেন সামনের দিকে যায়। সবাই একসঙ্গে বসাতে আমি মনে সাহস পেলাম। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারলে, আমি অপরাধী অনুভব করব।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, অভ্যুত্থানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনার মহাসুযোগ পেয়েছি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ভেতরে ও বাইরে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছে, যাতে আমরা এগোতে না পারি। যাতে সবকিছু কলাপস হয়ে যায়। আবার যাতে গোলামিতে ফেরত যাই। আমি যত দিন আছি, দেশের অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না, নিশ্চিত থাকেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আরও অনেক বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। সংস্কারের অগ্রগতি নিয়ে কথা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে করবেন। নির্বাচন ৩০ জুনের পরে যাবে না। এতে সবাই সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।’
বিএনপির দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উনি (প্রধান উপদেষ্টা) এক কথার মানুষ। আমি কালকেও বলেছি, আজকেও বলছি, উনি এককথার মানুষ। উনি বারবার বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হবে। জুলাই মাসের ১ তারিখ যাবে না। তিনি আরও বলেন, ‘যখন সময় আসবে উনি রোডম্যাপ বা শিডিউল ঘোষণা করবেন।’
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।