বিডিজেন ডেস্ক
সবুজ গাছগাছালিতে ভরা টরন্টো শহরের টেইলর ক্রিক পার্ক। গত রোববার (১৭ আগস্ট) সেই পার্কে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২০০ প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জমায়েত হয়েছিল। দূর প্রবাসের এই মধুর মিলনমেলা বা বাৎসরিক বনভোজনে এসেছেন নানা সময়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা।
সুদূর বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা কেউ কেউ এই শহরে এসেছেন চার দশক বা আরও আগে। তাঁদের ঠিকানা হয়েছে এখন কানাডার অন্টারিও প্রদেশের রাজধানী টরন্টো শহর। শহরটিকে বিশ্বের অন্যতম আন্তসাংস্কৃতিক ও বহুজাতিক শহর হিসেবে গণ্য করা হয়।
পার্কে প্রবেশ করতেই দেখা গেল চারদিকে অস্থায়ী তাঁবু। ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন অনেকেই। পার্কের মধ্যে মাউথপিস হাতে মতিহার ক্যাম্পাসের নানা স্মৃতি নিয়ে চারণ গান করছেন মাসুদ পারভেজ।
নারীদের খেলার অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন একসময়ের সাংবাদিক সুমন রহমান। কিছুটা দূরে গরম দুধ–চা পরিবেশিত হচ্ছে, সেখানে বসে আড্ডা দিচ্ছেন প্রবীণ সাংবাদিক আশরাফ আলী ও কবি নয়ন হাফিজ। পার্কের এক পাশে দেখা মিলল মতিহার ক্যাম্পাসের একসময়ের সেরা গায়িকা সাফিনা বেগম বন্যা অন্যদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়–জীবনের স্মৃতিচারণা করছেন। পার্কের মধ্যে নানা ধরনের খেলার প্রতিযোগিতায় অনেকেই ব্যস্ত।
অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা তানভীর সুলতান অ্যাপোলো, মুস্তাফিজ খান, ফারজানা বেবী, জিল্লুর রহমান, নুরুল ইসলাম, আকতারুজামান স্বপন, মইন হোসেন ময়না, মনিরুজামান মনির, জাবেদ জুয়েল, ফরহাদ হোসেন, খাইরুল ইসলাম, আকতারুজামান প্রমুখ ব্যস্ত হয়ে ছোটাছুটি করছেন। এত বড় আয়োজনের আদর–আপ্যায়ন চাট্টিখানি কথা নয়। বড় বড় পাত্রে নানা পদের দুপুরের খাবার। খাবার শেষে দই, মিষ্টি পাশেই পান–সুপারি। একটু দূরে গরম দুধ–চা পরিবেশিত হচ্ছে।
মধ্যাহ্নের আহার পর্ব শেষে সবুজ পার্কে সবাই গোল হয়ে বসেছেন। টরন্টো শহরে প্রায় ২০ বছর আগে গঠিত কানাডিয়ান অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব রাজশাহী ইউনিভার্সিটি বা সংক্ষেপে কারু সংগঠনটির নানা বিষয়ে কথা বলছেন এবং অংশগ্রহণকারীদের মতামত শুনছেন।
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুরু হওয়া মিলনমেলা ছেড়ে যেতে কারও মন চায় না, তবু যেতে হয়। একসময় আসর ভেঙে যায়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের একসময়ের সুখস্মৃতি নিয়ে সবাই ঘরে ফিরে যান।
সবুজ গাছগাছালিতে ভরা টরন্টো শহরের টেইলর ক্রিক পার্ক। গত রোববার (১৭ আগস্ট) সেই পার্কে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২০০ প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জমায়েত হয়েছিল। দূর প্রবাসের এই মধুর মিলনমেলা বা বাৎসরিক বনভোজনে এসেছেন নানা সময়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা।
সুদূর বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা কেউ কেউ এই শহরে এসেছেন চার দশক বা আরও আগে। তাঁদের ঠিকানা হয়েছে এখন কানাডার অন্টারিও প্রদেশের রাজধানী টরন্টো শহর। শহরটিকে বিশ্বের অন্যতম আন্তসাংস্কৃতিক ও বহুজাতিক শহর হিসেবে গণ্য করা হয়।
পার্কে প্রবেশ করতেই দেখা গেল চারদিকে অস্থায়ী তাঁবু। ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন অনেকেই। পার্কের মধ্যে মাউথপিস হাতে মতিহার ক্যাম্পাসের নানা স্মৃতি নিয়ে চারণ গান করছেন মাসুদ পারভেজ।
নারীদের খেলার অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন একসময়ের সাংবাদিক সুমন রহমান। কিছুটা দূরে গরম দুধ–চা পরিবেশিত হচ্ছে, সেখানে বসে আড্ডা দিচ্ছেন প্রবীণ সাংবাদিক আশরাফ আলী ও কবি নয়ন হাফিজ। পার্কের এক পাশে দেখা মিলল মতিহার ক্যাম্পাসের একসময়ের সেরা গায়িকা সাফিনা বেগম বন্যা অন্যদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়–জীবনের স্মৃতিচারণা করছেন। পার্কের মধ্যে নানা ধরনের খেলার প্রতিযোগিতায় অনেকেই ব্যস্ত।
অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা তানভীর সুলতান অ্যাপোলো, মুস্তাফিজ খান, ফারজানা বেবী, জিল্লুর রহমান, নুরুল ইসলাম, আকতারুজামান স্বপন, মইন হোসেন ময়না, মনিরুজামান মনির, জাবেদ জুয়েল, ফরহাদ হোসেন, খাইরুল ইসলাম, আকতারুজামান প্রমুখ ব্যস্ত হয়ে ছোটাছুটি করছেন। এত বড় আয়োজনের আদর–আপ্যায়ন চাট্টিখানি কথা নয়। বড় বড় পাত্রে নানা পদের দুপুরের খাবার। খাবার শেষে দই, মিষ্টি পাশেই পান–সুপারি। একটু দূরে গরম দুধ–চা পরিবেশিত হচ্ছে।
মধ্যাহ্নের আহার পর্ব শেষে সবুজ পার্কে সবাই গোল হয়ে বসেছেন। টরন্টো শহরে প্রায় ২০ বছর আগে গঠিত কানাডিয়ান অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব রাজশাহী ইউনিভার্সিটি বা সংক্ষেপে কারু সংগঠনটির নানা বিষয়ে কথা বলছেন এবং অংশগ্রহণকারীদের মতামত শুনছেন।
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুরু হওয়া মিলনমেলা ছেড়ে যেতে কারও মন চায় না, তবু যেতে হয়। একসময় আসর ভেঙে যায়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের একসময়ের সুখস্মৃতি নিয়ে সবাই ঘরে ফিরে যান।
সবুজ গাছগাছালিতে ভরা টরন্টো শহরের টেইলর ক্রিক পার্ক। গত রোববার (১৭ আগস্ট) সেই পার্কে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২০০ প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জমায়েত হয়েছিল। দূর প্রবাসের এই মধুর মিলনমেলা বা বাৎসরিক বনভোজনে এসেছেন নানা সময়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন করে উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এটা রুখে দেওয়া না গেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।