বিডিজেন ডেস্ক
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে এক প্রবাসী যুবককে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুরে বিমানবন্দর থানায় মামলাটি করেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর স্ত্রী।
খবর আজকের পত্রিকার।
অপহরণের শিকার ভুক্তভোগী প্রবাসী হলেন—মালয়েশিয়াপ্রবাসী মেহেদী হাসান। তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বাসিন্দা। ওই মামলায় একজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে অভিযুক্ত করে মামলাটি দায়ের করেছেন তাঁর স্ত্রী জেসমিন বেগম।
গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমানবন্দরের আগমনী ২ নম্বর কেনোপির বাইরের গেটের সামনে থেকে তাঁকে অপহরণ করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার বাদী জেসমিন আক্তার এজাহারে উল্লেখ করেন, ‘আমার স্বামী ছুটিতে বাংলাদেশে আসার প্রাক্কালে তাঁর পরিচিত আরেক মালয়েশিয়াপ্রবাসী একটি টিকিট ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার দেন। ওই প্রবাসী তাকে বলেন—বাংলাদেশে গিয়ে আরেক প্রবাসী মাহফুজের কাছে টিকিট ও স্বর্ণালংকার পৌঁছে দিতে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘গত শুক্রবার (৭ মার্চ) রাত ১১টায় আমার স্বামী বাংলাদেশে অবতরণ করেন। পরে মাহফুজকে ওই টিকিট ও স্বর্ণালংকার দিলে তিনি (মাহফুজ) বলেন, এগুলো তাঁর না। পরে আমার স্বামীর সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে মাহফুজসহ তাঁর সহযোগীরা আমার স্বামীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।’
ভুক্তভোগী প্রবাসীর স্ত্রী জেসমিনের অভিযোগে উল্লেখ করেন, ‘অপহরণকারীরা আমার ইমো নম্বরে ফোন করে মুক্তিপণের জন্য ১৫ লাখ টাকা দাবি করে। সেই সাথে তারা মুক্তিপণের টাকার জন্য একটি বিকাশ নম্বর ও ব্যাংক ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর দেয়। মুক্তিপণের টাকা না দিলে আমার স্বামীকে (মেহেদী) হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি দেয়।’
এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
ওসি তাসলিমা আরও বলেন, ‘অপহৃত ওই প্রবাসীকে একটি টিকিট ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার দিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার আরেক প্রবাসী। সেই সঙ্গে ওই প্রবাসী বাংলাদেশে এসে আরেক ব্যক্তিকে এগুলো দিতে বলেছিলেন। কিন্তু যাকে দিতে বলেছেন, তিনি নাকি জানিয়েছেন স্বর্ণালংকারগুলো ভুয়া। ওই স্বর্ণালংকারগুলো ইমিটেশনের।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে এক প্রবাসী যুবককে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুরে বিমানবন্দর থানায় মামলাটি করেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর স্ত্রী।
খবর আজকের পত্রিকার।
অপহরণের শিকার ভুক্তভোগী প্রবাসী হলেন—মালয়েশিয়াপ্রবাসী মেহেদী হাসান। তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বাসিন্দা। ওই মামলায় একজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে অভিযুক্ত করে মামলাটি দায়ের করেছেন তাঁর স্ত্রী জেসমিন বেগম।
গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমানবন্দরের আগমনী ২ নম্বর কেনোপির বাইরের গেটের সামনে থেকে তাঁকে অপহরণ করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার বাদী জেসমিন আক্তার এজাহারে উল্লেখ করেন, ‘আমার স্বামী ছুটিতে বাংলাদেশে আসার প্রাক্কালে তাঁর পরিচিত আরেক মালয়েশিয়াপ্রবাসী একটি টিকিট ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার দেন। ওই প্রবাসী তাকে বলেন—বাংলাদেশে গিয়ে আরেক প্রবাসী মাহফুজের কাছে টিকিট ও স্বর্ণালংকার পৌঁছে দিতে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘গত শুক্রবার (৭ মার্চ) রাত ১১টায় আমার স্বামী বাংলাদেশে অবতরণ করেন। পরে মাহফুজকে ওই টিকিট ও স্বর্ণালংকার দিলে তিনি (মাহফুজ) বলেন, এগুলো তাঁর না। পরে আমার স্বামীর সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে মাহফুজসহ তাঁর সহযোগীরা আমার স্বামীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।’
ভুক্তভোগী প্রবাসীর স্ত্রী জেসমিনের অভিযোগে উল্লেখ করেন, ‘অপহরণকারীরা আমার ইমো নম্বরে ফোন করে মুক্তিপণের জন্য ১৫ লাখ টাকা দাবি করে। সেই সাথে তারা মুক্তিপণের টাকার জন্য একটি বিকাশ নম্বর ও ব্যাংক ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর দেয়। মুক্তিপণের টাকা না দিলে আমার স্বামীকে (মেহেদী) হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি দেয়।’
এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
ওসি তাসলিমা আরও বলেন, ‘অপহৃত ওই প্রবাসীকে একটি টিকিট ও ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার দিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার আরেক প্রবাসী। সেই সঙ্গে ওই প্রবাসী বাংলাদেশে এসে আরেক ব্যক্তিকে এগুলো দিতে বলেছিলেন। কিন্তু যাকে দিতে বলেছেন, তিনি নাকি জানিয়েছেন স্বর্ণালংকারগুলো ভুয়া। ওই স্বর্ণালংকারগুলো ইমিটেশনের।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।