বিডিজেন ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পলাতক অভিযুক্তদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারির উদ্যোগ নিতে পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) চিঠি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। গত রোববার এই অনুরোধ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) যেহেতু মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠনের অভিযোগে অভিযুক্ত, তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পেন্ডিং আছে, কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের বাইরে তিনি চলে গেছেন, সে কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশিং সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোল যাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করার ব্যবস্থা নেয় এবং তাঁর ব্যাপারে অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই ব্যাপারে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি।’
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত ১০ নভেম্বর আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডে জড়িত শেখ হাসিনাসহ পলাতক অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে শিগগিরই রেড নোটিশ জারি করা হবে।
তিনি বলেন, পলাতক ফ্যাসিবাদীর দোসররা বিশ্বের যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের আটক করে বিচারের আওতায় আনা হবে।
তিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন, এই লোকদের বিচারের মুখোমুখি করার জন্য সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পলাতক অভিযুক্তদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারির উদ্যোগ নিতে পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) চিঠি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। গত রোববার এই অনুরোধ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) যেহেতু মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠনের অভিযোগে অভিযুক্ত, তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পেন্ডিং আছে, কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের বাইরে তিনি চলে গেছেন, সে কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশিং সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোল যাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করার ব্যবস্থা নেয় এবং তাঁর ব্যাপারে অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই ব্যাপারে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি।’
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত ১০ নভেম্বর আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডে জড়িত শেখ হাসিনাসহ পলাতক অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে শিগগিরই রেড নোটিশ জারি করা হবে।
তিনি বলেন, পলাতক ফ্যাসিবাদীর দোসররা বিশ্বের যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের আটক করে বিচারের আওতায় আনা হবে।
তিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন, এই লোকদের বিচারের মুখোমুখি করার জন্য সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।