বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশের মঙ্গল ভারত যতটা কামনা করে, আর কোনো দেশ ততটা করে না। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এ মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মঙ্গল কামনা ভারতের ডিএনএতে রয়েছে। তাই এত খোলামেলা আমরা আমাদের উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারি।’
ভারতীয় গণমাধ্যম সিএনএন নিউজ১৮ আয়োজিত ‘উত্থিত ভারত’ (রাইজিং ইন্ডিয়া) সম্মেলনে অংশ নিয়ে বুধবার (৯ এপ্রিল) এ মন্তব্য করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দুই প্রতিবেশী দেশের অনন্য ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত আশা করে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতি হবে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের পর সেখানকার পরিস্থিতি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ‘দুই দেশের মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কটাই মুখ্য। ওটাই সম্পর্কের মৌলিক আধার। এই অনন্য সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে নেই। এই সত্য আমাদের স্বীকার করতে হবে। দুই নেতার বৈঠকে ওই বার্তাই ছিল প্রধান।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশের কোনো কোনো মহল থেকে উত্তেজক মন্তব্য করা হচ্ছে। এতে ভারত উদ্বিগ্ন। মৌলবাদী প্রবণতাও উদ্বেগের আরেকটি বিষয়। সংখ্যালঘুদের প্রতি আক্রমণও চিন্তার বিষয়। এসব উদ্বেগ প্রকাশের ক্ষেত্রে ভারত খুবই খোলামেলা।
পরিস্থিতি সম্পর্কে উদ্বেগের ওপর জোর দিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘বাংলাদেশের মঙ্গল ভারতের চেয়ে বেশি আর কেউ চায় না। এটা আমাদের ডিএনএর অঙ্গ। একজন হিতাকাঙ্ক্ষী ও বন্ধু হিসেবে আমরা চাই, দেশটা ঠিক কাজ করুক, ঠিক দিকে এগিয়ে যাক।’
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আশা করি, নির্বাচন শিগগিরই অনুষ্ঠিত হবে। দেশ হিসেবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য আছে। আর গণতন্ত্রে নির্বাচন জরুরি। নির্বাচনই অধিকার অর্পণ করে। আশা করি, বাংলাদেশও সেই পথেই এগোবে।’
বাংলাদেশের মঙ্গল ভারত যতটা কামনা করে, আর কোনো দেশ ততটা করে না। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এ মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মঙ্গল কামনা ভারতের ডিএনএতে রয়েছে। তাই এত খোলামেলা আমরা আমাদের উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারি।’
ভারতীয় গণমাধ্যম সিএনএন নিউজ১৮ আয়োজিত ‘উত্থিত ভারত’ (রাইজিং ইন্ডিয়া) সম্মেলনে অংশ নিয়ে বুধবার (৯ এপ্রিল) এ মন্তব্য করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দুই প্রতিবেশী দেশের অনন্য ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত আশা করে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতি হবে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের পর সেখানকার পরিস্থিতি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ‘দুই দেশের মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কটাই মুখ্য। ওটাই সম্পর্কের মৌলিক আধার। এই অনন্য সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে নেই। এই সত্য আমাদের স্বীকার করতে হবে। দুই নেতার বৈঠকে ওই বার্তাই ছিল প্রধান।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশের কোনো কোনো মহল থেকে উত্তেজক মন্তব্য করা হচ্ছে। এতে ভারত উদ্বিগ্ন। মৌলবাদী প্রবণতাও উদ্বেগের আরেকটি বিষয়। সংখ্যালঘুদের প্রতি আক্রমণও চিন্তার বিষয়। এসব উদ্বেগ প্রকাশের ক্ষেত্রে ভারত খুবই খোলামেলা।
পরিস্থিতি সম্পর্কে উদ্বেগের ওপর জোর দিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘বাংলাদেশের মঙ্গল ভারতের চেয়ে বেশি আর কেউ চায় না। এটা আমাদের ডিএনএর অঙ্গ। একজন হিতাকাঙ্ক্ষী ও বন্ধু হিসেবে আমরা চাই, দেশটা ঠিক কাজ করুক, ঠিক দিকে এগিয়ে যাক।’
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আশা করি, নির্বাচন শিগগিরই অনুষ্ঠিত হবে। দেশ হিসেবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য আছে। আর গণতন্ত্রে নির্বাচন জরুরি। নির্বাচনই অধিকার অর্পণ করে। আশা করি, বাংলাদেশও সেই পথেই এগোবে।’
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ দেশে ফিরেছেন। গতকাল (৯ জুন) রোববার রাত ১টার ৩০ মিনিটের দিকে আবদুল হামিদ থাইল্যান্ড থেকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে এই সময়ে করোনায় কারও প্রাণহানি হয়নি।
ঈদুল আজহার পর ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে যাত্রীদের অনুরোধ জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক ‘সিটি মিনিস্টার’ টিউলিপ সিদ্দিকের কোনো চিঠি তারা পাননি।