বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমান সরকারের উপদেষ্টারা প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর বিষয়ে প্রতিপক্ষের মতো কথা বলছেন। আমরা তাদের প্রতিপক্ষ মনে করি না; তারা আমাদের প্রতিপক্ষ হওয়ার যোগ্যও নন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ন্যাশনালিস্ট এক্স-স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘রক্তাক্ত মতিহার ও রিজভী আহমেদ’ ২২ ডিসেম্বর ৮৪ স্মরণে আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
উপদেষ্টাদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘তাদের (উপদেষ্টা) প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্কে কমেন্ট (মন্তব্য) করার কী দরকার। তারা কি প্রতিপক্ষ হবেন? আমরা তো তাদের প্রতিপক্ষ মনে করি না! তারা আমাদের প্রতিপক্ষ হওয়ার যোগ্যও নন। আমরা রাজনীতি করি, তারা তো রাজনীতিই করেন না; তাহলে প্রতিপক্ষ হবেন কীভাবে? আমরা ইলেকশন করব, তারা কি আমাদের বিরোধী ইলেকশন করবে? তারা তো আমাদের প্রতিপক্ষ নন!”
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে তো আমরাই প্রতিষ্ঠা করেছি, নাকি? তারা তো জোর করে ক্ষমতা দখল করেনি। আমরা এই দেশের মানুষ, আন্দোলনের মধ্যে যারা ছিলাম, আমরা সবাই মিলে তাদের প্রতিষ্ঠা করেছি। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা কী?’
‘জনগণের কল্যাণে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবেন। যারা দোষ করেছেন, অপরাধ করেছেন, খুন করেছেন, দুর্নীতি করেছেন, তাদের বিচারের চেষ্টা করবেন। যতটা পারেন করবেন। আর যে গণতন্ত্রের জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে লড়াই-সংগ্রাম করেছি, সেই গণতন্ত্রের জন্য ক্ষেত্রটি তৈরি করে একটি নির্বাচন দেবেন,’ যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশের ৫৩ বছরে রাজনীতিবিদেরা দেশের জন্য কিছুই করেননি-পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমান দুর্ভিক্ষ কবলিত জাতির জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য গার্মেন্টস শিল্প করেছিলেন। প্রবাসে কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সমুদ্রের মাছ শিকারের ব্যবস্থা করেছিলেন এবং বিদেশে মাছ রপ্তানি করেছিলেন। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন করেছিলেন। কৃষি সম্প্রসারণের জন্য খাল কেটেছিলেন। এসব কি উন্নয়ন নয়?’
‘খালেদা জিয়া শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্যের ব্যবস্থা করে লেখাপড়ার প্রসার করেন, মেয়েদের বৃত্তির ব্যবস্থা করেছিলেন। আজ যারা সমালোচনা করেন তারা অন্তত এরকম একটা কাজ করুন- (এমন কিছু) করার পর সমালোচনা করুন,’ যোগ করেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘যার সামর্থ্য কম, সে নিজের অক্ষমতা ঢাকার জন্য সমালোচনাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। মিথ্যা সমালোচনাকারীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে।’
রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ন্যাশনালিস্ট এক্স-স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন বাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, কৃষক দল সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, রুনেসার সম্পাদক মল্লিক মো. মোকাম্মেল কবীর প্রমুখ।
বর্তমান সরকারের উপদেষ্টারা প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর বিষয়ে প্রতিপক্ষের মতো কথা বলছেন। আমরা তাদের প্রতিপক্ষ মনে করি না; তারা আমাদের প্রতিপক্ষ হওয়ার যোগ্যও নন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ন্যাশনালিস্ট এক্স-স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘রক্তাক্ত মতিহার ও রিজভী আহমেদ’ ২২ ডিসেম্বর ৮৪ স্মরণে আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
উপদেষ্টাদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘তাদের (উপদেষ্টা) প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্কে কমেন্ট (মন্তব্য) করার কী দরকার। তারা কি প্রতিপক্ষ হবেন? আমরা তো তাদের প্রতিপক্ষ মনে করি না! তারা আমাদের প্রতিপক্ষ হওয়ার যোগ্যও নন। আমরা রাজনীতি করি, তারা তো রাজনীতিই করেন না; তাহলে প্রতিপক্ষ হবেন কীভাবে? আমরা ইলেকশন করব, তারা কি আমাদের বিরোধী ইলেকশন করবে? তারা তো আমাদের প্রতিপক্ষ নন!”
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে তো আমরাই প্রতিষ্ঠা করেছি, নাকি? তারা তো জোর করে ক্ষমতা দখল করেনি। আমরা এই দেশের মানুষ, আন্দোলনের মধ্যে যারা ছিলাম, আমরা সবাই মিলে তাদের প্রতিষ্ঠা করেছি। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা কী?’
‘জনগণের কল্যাণে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবেন। যারা দোষ করেছেন, অপরাধ করেছেন, খুন করেছেন, দুর্নীতি করেছেন, তাদের বিচারের চেষ্টা করবেন। যতটা পারেন করবেন। আর যে গণতন্ত্রের জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে লড়াই-সংগ্রাম করেছি, সেই গণতন্ত্রের জন্য ক্ষেত্রটি তৈরি করে একটি নির্বাচন দেবেন,’ যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশের ৫৩ বছরে রাজনীতিবিদেরা দেশের জন্য কিছুই করেননি-পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমান দুর্ভিক্ষ কবলিত জাতির জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য গার্মেন্টস শিল্প করেছিলেন। প্রবাসে কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সমুদ্রের মাছ শিকারের ব্যবস্থা করেছিলেন এবং বিদেশে মাছ রপ্তানি করেছিলেন। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন করেছিলেন। কৃষি সম্প্রসারণের জন্য খাল কেটেছিলেন। এসব কি উন্নয়ন নয়?’
‘খালেদা জিয়া শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্যের ব্যবস্থা করে লেখাপড়ার প্রসার করেন, মেয়েদের বৃত্তির ব্যবস্থা করেছিলেন। আজ যারা সমালোচনা করেন তারা অন্তত এরকম একটা কাজ করুন- (এমন কিছু) করার পর সমালোচনা করুন,’ যোগ করেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘যার সামর্থ্য কম, সে নিজের অক্ষমতা ঢাকার জন্য সমালোচনাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। মিথ্যা সমালোচনাকারীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে।’
রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ন্যাশনালিস্ট এক্স-স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন বাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, কৃষক দল সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, রুনেসার সম্পাদক মল্লিক মো. মোকাম্মেল কবীর প্রমুখ।
পাঁচ সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর এখন পর্যন্ত কেবল ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক আর নেই। রাজধানী ঢাকার ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে তিনি মারা গেছেন।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়াদি নিয়ে অযাচিত মন্তব্যের পুনরাবৃত্তিরোধে ভারত সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রফিকুল আলম। তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অযাচিত ও বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’ ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।