প্রতিবেদক, বিডিজেন
মাইনাস টুর আশা জীবনেও পূরণ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রথম কাজ হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচন হচ্ছে প্রথম সংস্কার।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকালে রাজধানী ঢাকার শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এর আগে বিএনপির যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শাখার সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সহসভাপতি জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমানসহ প্রবাস থেকে আসা বেশ কয়েকজন নেতাকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে নির্বাচন। এটা হচ্ছে প্রথম সংস্কার। এটা দিয়ে শুরু করতে হবে সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগামী দিনে পরিবর্তনের প্রত্যাশা পূরণ হবে।
তিনি আরও বলেন, বিরাজনীতিকরণ বা মাইনাস টু—কেউ যদি এ রকম মনগড়া কথা বলে, এটা তাদের সমস্যা। বাংলাদেশ আজ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল আজ সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপি। সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়া, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা তারেক রহমান। বাংলাদেশ তাদের অপেক্ষায় আছে, তাদের অপেক্ষায় থাকবে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এখানে মাইনাস টুর কথা যারা বলে, এটা তাদের উইশফুল থিঙ্কিং (কাল্পনিক ভাবনা)। ওই আশা জীবনেও পূরণ হবে না। ওটা এরশাদ পারেননি, এক-এগারোতে পারেনি। আর এখন তো বিএনপি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী দল। একে নিশ্চিহ্ন করা যাবে না।’
তিনি বলেন, গত ১৬ বছর এই লোকগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টবিরোধী, মানবতাবিরোধী, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউসের সামনে, ক্যাপিটল হিলের সামনে, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে বাংলাদেশের স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করেছেন, স্লোগান দিয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে এবং তাদের আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে ওরা মামলা দিয়েছে, নির্যাতন করেছে। এদের পরিবারের অনেক লোক জীবনও দিয়েছেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব নিবেদিত নেতা-কর্মীদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালামসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মাইনাস টুর আশা জীবনেও পূরণ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রথম কাজ হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচন হচ্ছে প্রথম সংস্কার।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকালে রাজধানী ঢাকার শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এর আগে বিএনপির যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শাখার সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সহসভাপতি জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমানসহ প্রবাস থেকে আসা বেশ কয়েকজন নেতাকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে নির্বাচন। এটা হচ্ছে প্রথম সংস্কার। এটা দিয়ে শুরু করতে হবে সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগামী দিনে পরিবর্তনের প্রত্যাশা পূরণ হবে।
তিনি আরও বলেন, বিরাজনীতিকরণ বা মাইনাস টু—কেউ যদি এ রকম মনগড়া কথা বলে, এটা তাদের সমস্যা। বাংলাদেশ আজ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল আজ সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপি। সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়া, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা তারেক রহমান। বাংলাদেশ তাদের অপেক্ষায় আছে, তাদের অপেক্ষায় থাকবে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এখানে মাইনাস টুর কথা যারা বলে, এটা তাদের উইশফুল থিঙ্কিং (কাল্পনিক ভাবনা)। ওই আশা জীবনেও পূরণ হবে না। ওটা এরশাদ পারেননি, এক-এগারোতে পারেনি। আর এখন তো বিএনপি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী দল। একে নিশ্চিহ্ন করা যাবে না।’
তিনি বলেন, গত ১৬ বছর এই লোকগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টবিরোধী, মানবতাবিরোধী, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউসের সামনে, ক্যাপিটল হিলের সামনে, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে বাংলাদেশের স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করেছেন, স্লোগান দিয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে এবং তাদের আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে ওরা মামলা দিয়েছে, নির্যাতন করেছে। এদের পরিবারের অনেক লোক জীবনও দিয়েছেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব নিবেদিত নেতা-কর্মীদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালামসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।