প্রতিবেদক, বিডিজেন
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২৯২৫’ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে সরকারের পর্যালোচনা কমিটি। কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আগামী বুধবার (২৫ জুন) আবার বৈঠক করবে কমিটি।
আজ সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম ও বাদিউল কবীর এবং কো-মহাসচিব মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করে পর্যালোচনা কমিটি।
পর্যালোচনা কমিটির প্রধান আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ভূমিসচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে ঘণ্টাব্যাপী আলোচনায় কর্মচারী নেতারা সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারির ফলে সারা দেশের কর্মচারীদের ক্ষোভের কারণগুলো তুলে ধরেন। পর্যালোচনা কমিটির সদস্যরা মনোযোগ দিয়ে তা শোনেন।
এই অধ্যাদেশের ওপর আপত্তির বিষয়ে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা, যাচাই-বাছাই করতে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতাদের সঙ্গে ২৫ জুন পুনরায় বৈঠক হবে। ফলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ২৪-২৫ জুন গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে।
পর্যালোচনা কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ৭টি শঙ্কার কারণ তুলে ধরে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
প্রথমত: অধ্যাদেশে অনানুগত্যের জন্য চাকরিচ্যুতির বিধান রাখা হয়েছে। কোনো অফিস প্রধানের কথা যদি নৈতিক মানসম্পন্ন কোনো কর্মচারী না শোনে, তখন সেই ভালো কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনানুগত্যের অভিযোগ এনে তাকে চাকরিচ্যুত করার সুযোগ রাখা হয়েছে। অনানুগত্য প্রমাণে কর্মচারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দারুণভাবে ব্যর্থ হবেন। এ অধ্যাদেশ বহাল রাখা হলে কর্মকর্তারা নিজের ইচ্ছামতো যখন-তখন যে কাউকে চাকরিচ্যুত করতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত: শুধুমাত্র কর্মস্থলে অনুপস্থিতির জন্য চাকরিচ্যুত হবে। কর্তৃপক্ষের অন্যায় ও খামখেয়ালিপনার শিকার হতে পারেন কর্মচারীরা।
তৃতীয়ত: কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা বিরত থাকতে উসকানি বা প্ররোচিত করার জন্য চাকরিচ্যুত হবে। এর মানে-কর্মচারীরা তাদের ন্যায্যতা-প্রাপ্যতার বিষয়ে কোনোরূপ দাবি দলবদ্ধভাবে উত্থাপন করতে পারবেন না। এতেও কর্তৃপক্ষের অন্যায় ও খামখেয়ালিপনার শিকার হতে পারেন কর্মচারীরা।
চতুর্থত: কর্মে উপস্থিত বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করার জন্য চাকরিচ্যুত হবে। এতে করে কতিপয় কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারী, মনগড়া, কাল্পনিক ও খামখেয়ালির কারণে গায়েবি অভিযোগে বিনা তদন্তে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
পঞ্চমত: জারি করা অধ্যাদেশে কর্মচারীর অপরাধ তদন্তের সুযোগ রাখা হয়নি। অপরাধীর আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। তদন্ত ছাড়া একজন কর্মচারী দোষী না নির্দোষ, অভিযোগ সত্য না মিথ্যা তা কীভাবে প্রমাণ হবে? এই ধরনের ধারার অপপ্রয়োগের আশঙ্কা অনেক বেশি।
ষষ্ঠত: নিবর্তনমূলক এই অধ্যাদেশটি নারীদের জন্য আরও বেশি ভয়ংকর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অসাধু কর্মকর্তা তার অধীনস্থ নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নানাভাবে নাজেহাল করতে পারবেন। কর্মরত নারী সদস্যদের বাজে প্রস্তাব দিলে এবং তাতে সাড়া না পেলে ভিন্ন আঙ্গিকে অনানুগত্যের অভিযোগ আনতে পারে। যে কারণে নারী কর্মচারীদের জন্য অধ্যাদেশটি অনিরাপদ হবে।
সপ্তমত: কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বার্তা বা সংবাদ ই-মেইলে নোটিশ আকারে প্রেরণের বিধান করা হয়েছে। এতে সমস্যা তৈরি হবে। বৈরী আবহাওয়া ও নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে অনেক সময় ই-মেইল ওপেন করা হয় না। অনেকে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকতে পারে। ইন্টারনেট সচরাচর নাও থাকতে পারে। ফলে অভিযুক্ত কর্মচারী জানবেই না তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন হয়েছে এবং জবাব দিতে হবে। এটা কৌশলে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হবে।
চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিচ্যুত করার বিধান রেখে গত ২৫ মে সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করে সরকার। তার আগ থেকেই এই অধ্যাদেশর খসড়া বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। চাকরি অধ্যাদেশ জারির পর তারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ-সমাবেশ এবং এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালনের পর উপদেষ্টাদের স্মারকলিপি দেন।
চাকরি অধ্যাদেশ নিয়ে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর ভূমিসচিবের নেতৃত্বে কয়েকজন সচিব কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানান। এরপর মন্ত্রিপরিষদ সচিব তা প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
এই অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় গত ৪ জুন আইন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটি কমিটি করে সরকার। এই কমিটিকে আন্দোলনরত কর্মচারী সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২৯২৫’ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে সরকারের পর্যালোচনা কমিটি। কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আগামী বুধবার (২৫ জুন) আবার বৈঠক করবে কমিটি।
আজ সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম ও বাদিউল কবীর এবং কো-মহাসচিব মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করে পর্যালোচনা কমিটি।
পর্যালোচনা কমিটির প্রধান আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ভূমিসচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে ঘণ্টাব্যাপী আলোচনায় কর্মচারী নেতারা সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারির ফলে সারা দেশের কর্মচারীদের ক্ষোভের কারণগুলো তুলে ধরেন। পর্যালোচনা কমিটির সদস্যরা মনোযোগ দিয়ে তা শোনেন।
এই অধ্যাদেশের ওপর আপত্তির বিষয়ে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা, যাচাই-বাছাই করতে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতাদের সঙ্গে ২৫ জুন পুনরায় বৈঠক হবে। ফলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ২৪-২৫ জুন গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে।
পর্যালোচনা কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ৭টি শঙ্কার কারণ তুলে ধরে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
প্রথমত: অধ্যাদেশে অনানুগত্যের জন্য চাকরিচ্যুতির বিধান রাখা হয়েছে। কোনো অফিস প্রধানের কথা যদি নৈতিক মানসম্পন্ন কোনো কর্মচারী না শোনে, তখন সেই ভালো কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনানুগত্যের অভিযোগ এনে তাকে চাকরিচ্যুত করার সুযোগ রাখা হয়েছে। অনানুগত্য প্রমাণে কর্মচারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দারুণভাবে ব্যর্থ হবেন। এ অধ্যাদেশ বহাল রাখা হলে কর্মকর্তারা নিজের ইচ্ছামতো যখন-তখন যে কাউকে চাকরিচ্যুত করতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত: শুধুমাত্র কর্মস্থলে অনুপস্থিতির জন্য চাকরিচ্যুত হবে। কর্তৃপক্ষের অন্যায় ও খামখেয়ালিপনার শিকার হতে পারেন কর্মচারীরা।
তৃতীয়ত: কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা বিরত থাকতে উসকানি বা প্ররোচিত করার জন্য চাকরিচ্যুত হবে। এর মানে-কর্মচারীরা তাদের ন্যায্যতা-প্রাপ্যতার বিষয়ে কোনোরূপ দাবি দলবদ্ধভাবে উত্থাপন করতে পারবেন না। এতেও কর্তৃপক্ষের অন্যায় ও খামখেয়ালিপনার শিকার হতে পারেন কর্মচারীরা।
চতুর্থত: কর্মে উপস্থিত বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করার জন্য চাকরিচ্যুত হবে। এতে করে কতিপয় কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারী, মনগড়া, কাল্পনিক ও খামখেয়ালির কারণে গায়েবি অভিযোগে বিনা তদন্তে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
পঞ্চমত: জারি করা অধ্যাদেশে কর্মচারীর অপরাধ তদন্তের সুযোগ রাখা হয়নি। অপরাধীর আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। তদন্ত ছাড়া একজন কর্মচারী দোষী না নির্দোষ, অভিযোগ সত্য না মিথ্যা তা কীভাবে প্রমাণ হবে? এই ধরনের ধারার অপপ্রয়োগের আশঙ্কা অনেক বেশি।
ষষ্ঠত: নিবর্তনমূলক এই অধ্যাদেশটি নারীদের জন্য আরও বেশি ভয়ংকর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অসাধু কর্মকর্তা তার অধীনস্থ নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নানাভাবে নাজেহাল করতে পারবেন। কর্মরত নারী সদস্যদের বাজে প্রস্তাব দিলে এবং তাতে সাড়া না পেলে ভিন্ন আঙ্গিকে অনানুগত্যের অভিযোগ আনতে পারে। যে কারণে নারী কর্মচারীদের জন্য অধ্যাদেশটি অনিরাপদ হবে।
সপ্তমত: কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বার্তা বা সংবাদ ই-মেইলে নোটিশ আকারে প্রেরণের বিধান করা হয়েছে। এতে সমস্যা তৈরি হবে। বৈরী আবহাওয়া ও নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে অনেক সময় ই-মেইল ওপেন করা হয় না। অনেকে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকতে পারে। ইন্টারনেট সচরাচর নাও থাকতে পারে। ফলে অভিযুক্ত কর্মচারী জানবেই না তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন হয়েছে এবং জবাব দিতে হবে। এটা কৌশলে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হবে।
চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিচ্যুত করার বিধান রেখে গত ২৫ মে সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করে সরকার। তার আগ থেকেই এই অধ্যাদেশর খসড়া বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। চাকরি অধ্যাদেশ জারির পর তারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ-সমাবেশ এবং এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালনের পর উপদেষ্টাদের স্মারকলিপি দেন।
চাকরি অধ্যাদেশ নিয়ে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর ভূমিসচিবের নেতৃত্বে কয়েকজন সচিব কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানান। এরপর মন্ত্রিপরিষদ সচিব তা প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
এই অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় গত ৪ জুন আইন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটি কমিটি করে সরকার। এই কমিটিকে আন্দোলনরত কর্মচারী সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যের ৪টি গুরুত্বপূর্ণ দেশ—কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করায় ওই সব দেশ হয়ে আগমন ও বহির্গমনকারী সকল বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের যাত্রা ত্বরান্বিত করতে পিকেএসএফের কর্মক্ষেত্র, কর্মপরিধি ও কর্মপন্থায় নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে। এর ফলে দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি, প্রযুক্তিগত পরিবর্তন, দারিদ্র্য পরিস্থিতির বিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে মানুষের বহুমুখী চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২৯২৫’ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে সরকারের পর্যালোচনা কমিটি। কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আগামী বুধবার আবার বৈঠক করবে কমিটি।