
বিডিজেন ডেস্ক

জাতিকে রক্ষা করার একমাত্র উপায় অতি দ্রুত নির্বাচন দেওয়া বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে ঠিক করে আপনারা দ্রুত একটা নির্বাচন দিন। কবে কী করবেন আপনারা একটা রোডম্যাপ (পথনকশা) দিন, জাতিকে জানান। সেটা জানালেই মানুষের মধ্যে একটা আস্থা আসবে। মানুষ তো নির্বাচন চায়। যতই বলুন, আমরা নির্বাচন নির্বাচন করছি। আরে নির্বাচন নির্বাচন করছি তো জাতির স্বার্থে, নিজের স্বার্থে তো করছি না।’
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির পক্ষ থেকে আগেই সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া রয়েছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘ওইটা দেখেন, কোনটা নেবেন, কোনটা নেবেন না। অন্য দলও দিয়েছে, আমরা ৬২টি দল একসঙ্গে দিয়েছি ৩১ দফা। ফোকাস একটাকে করুন। সেই ফোকাসটা হচ্ছে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও বিচারব্যবস্থাকে ঠিক করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। বাকিগুলো যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে তারা করবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা তো এটাও বলেছি যে, নির্বাচিত হয়ে আসতে পারলে আমরা একা দেশ চালাব না। যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন করেছে, তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার করব।’
তাহলে সমস্যাটা কোথায়? এমন প্রশ্ন রেখে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকারকে আহ্বান জানাতে চাই, আমরা আপনাদের সাফল্য চাই। এই সরকারের সাফল্য মানে আমাদের সাফল্য, জনগণের সাফল্য, গণ-অভ্যুত্থানের সাফল্য। এরা যদি ফেল (ব্যর্থ) করে আমরা ফেল করব। আমরা চাই না হাসিনা ফিরে আসুক, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন আবার ফিরে আসুক। চাই না বলেই বারবার বলছি, উইজডমটা (প্রজ্ঞা) প্রয়োগ করুন।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল—সবার সমর্থনের সরকার বলে মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কিন্তু একটা কথা স্বীকার করতে হবে এদের কারোর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই। তারা নিজেদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত যোগ্য মানুষ। কিন্তু রাজনীতিতে একটা আলাদা ব্যাপার আছে, এটা একটা বিজ্ঞান। এর আবার যোগ-বিয়োগ আছে, এর আবার ইকুয়েশন্স (সমীকরণ) আছে। এটাকে বুঝতে হবে রাজনীতিবিদদের। সে জন্য আমরা বলছি, যারা আমরা একটু বয়স্ক, প্রাজ্ঞ। আমরা বলছি, দ্রুত নির্বাচন হওয়া উচিত।’
এই দ্রুত নির্বাচন বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কি না, সে প্রশ্ন তুলে মির্জা ফখরুল নিজেই ‘না’ জবাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, নির্বাচনটা দ্রুত না হলে এই সমস্যাগুলো বাড়বে, অন্যান্য সমস্যা বাড়বে। এখন যারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ধ্বংস করতে চায় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এখন বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা তৈরি করার জন্য কাজ করা হচ্ছে। ফ্যাক্টরি (কারখানা) জ্বালিয়ে দিচ্ছে, যা আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ। এরা (অন্তর্বর্তী সরকার) কিচ্ছু করতে পারছে না। পারছেন না, কারণ রাজনৈতিক শক্তি নেই।’
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ, এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের সৈয়দ আলমগীর, শিক্ষক শামসুল আলম, চিকিৎসক এ কে এম আজিজুল হক, অধ্যাপক হারুন আল রশীদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন

জাতিকে রক্ষা করার একমাত্র উপায় অতি দ্রুত নির্বাচন দেওয়া বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে ঠিক করে আপনারা দ্রুত একটা নির্বাচন দিন। কবে কী করবেন আপনারা একটা রোডম্যাপ (পথনকশা) দিন, জাতিকে জানান। সেটা জানালেই মানুষের মধ্যে একটা আস্থা আসবে। মানুষ তো নির্বাচন চায়। যতই বলুন, আমরা নির্বাচন নির্বাচন করছি। আরে নির্বাচন নির্বাচন করছি তো জাতির স্বার্থে, নিজের স্বার্থে তো করছি না।’
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির পক্ষ থেকে আগেই সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া রয়েছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘ওইটা দেখেন, কোনটা নেবেন, কোনটা নেবেন না। অন্য দলও দিয়েছে, আমরা ৬২টি দল একসঙ্গে দিয়েছি ৩১ দফা। ফোকাস একটাকে করুন। সেই ফোকাসটা হচ্ছে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও বিচারব্যবস্থাকে ঠিক করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। বাকিগুলো যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে তারা করবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা তো এটাও বলেছি যে, নির্বাচিত হয়ে আসতে পারলে আমরা একা দেশ চালাব না। যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন করেছে, তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার করব।’
তাহলে সমস্যাটা কোথায়? এমন প্রশ্ন রেখে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকারকে আহ্বান জানাতে চাই, আমরা আপনাদের সাফল্য চাই। এই সরকারের সাফল্য মানে আমাদের সাফল্য, জনগণের সাফল্য, গণ-অভ্যুত্থানের সাফল্য। এরা যদি ফেল (ব্যর্থ) করে আমরা ফেল করব। আমরা চাই না হাসিনা ফিরে আসুক, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন আবার ফিরে আসুক। চাই না বলেই বারবার বলছি, উইজডমটা (প্রজ্ঞা) প্রয়োগ করুন।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল—সবার সমর্থনের সরকার বলে মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কিন্তু একটা কথা স্বীকার করতে হবে এদের কারোর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই। তারা নিজেদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত যোগ্য মানুষ। কিন্তু রাজনীতিতে একটা আলাদা ব্যাপার আছে, এটা একটা বিজ্ঞান। এর আবার যোগ-বিয়োগ আছে, এর আবার ইকুয়েশন্স (সমীকরণ) আছে। এটাকে বুঝতে হবে রাজনীতিবিদদের। সে জন্য আমরা বলছি, যারা আমরা একটু বয়স্ক, প্রাজ্ঞ। আমরা বলছি, দ্রুত নির্বাচন হওয়া উচিত।’
এই দ্রুত নির্বাচন বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কি না, সে প্রশ্ন তুলে মির্জা ফখরুল নিজেই ‘না’ জবাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, নির্বাচনটা দ্রুত না হলে এই সমস্যাগুলো বাড়বে, অন্যান্য সমস্যা বাড়বে। এখন যারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ধ্বংস করতে চায় তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এখন বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা তৈরি করার জন্য কাজ করা হচ্ছে। ফ্যাক্টরি (কারখানা) জ্বালিয়ে দিচ্ছে, যা আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ। এরা (অন্তর্বর্তী সরকার) কিচ্ছু করতে পারছে না। পারছেন না, কারণ রাজনৈতিক শক্তি নেই।’
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ, এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের সৈয়দ আলমগীর, শিক্ষক শামসুল আলম, চিকিৎসক এ কে এম আজিজুল হক, অধ্যাপক হারুন আল রশীদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
২ দিন আগে