প্রতিবেদক, বিডিজেন
ঢালিউড অভিনেত্রী পূর্ণিমাকে অনেক দিন নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি। তাঁর অভিনীত বেশ কয়েকটি সিনেমার শুটিং আটকে আছে।
নতুন কোনো সিনেমায় না থাকলেও রান্নাবিষয়ক রিয়েলিটি শো 'সেরা রাঁধুনী'র বিচারক হয়ে পর্দায় ফিরেছেন এই অভিনেত্রী। ইতিমধ্যে মাছরাঙা টেলিভিশনে অনুষ্ঠানটির প্রচার শুরু হয়েছে।
পূর্ণিমা বলেন, 'এর আগেও নানা অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছি। তবে রান্নার অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন উপভোগ করছি। আয়োজনে রন্ধনশিল্পীরা শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই দেখাচ্ছেন। আশা করছি, এখান থেকে প্রতিভাবান রন্ধনশিল্পীরা বের হবেন।'
বর্তমানে পূর্ণিমাকে অভিনয়ে দেখা না গেলেও তিনি নিয়মিত বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছেন।
ঢালিউড অভিনেত্রী পূর্ণিমাকে অনেক দিন নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি। তাঁর অভিনীত বেশ কয়েকটি সিনেমার শুটিং আটকে আছে।
নতুন কোনো সিনেমায় না থাকলেও রান্নাবিষয়ক রিয়েলিটি শো 'সেরা রাঁধুনী'র বিচারক হয়ে পর্দায় ফিরেছেন এই অভিনেত্রী। ইতিমধ্যে মাছরাঙা টেলিভিশনে অনুষ্ঠানটির প্রচার শুরু হয়েছে।
পূর্ণিমা বলেন, 'এর আগেও নানা অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছি। তবে রান্নার অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন উপভোগ করছি। আয়োজনে রন্ধনশিল্পীরা শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই দেখাচ্ছেন। আশা করছি, এখান থেকে প্রতিভাবান রন্ধনশিল্পীরা বের হবেন।'
বর্তমানে পূর্ণিমাকে অভিনয়ে দেখা না গেলেও তিনি নিয়মিত বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছেন।
জাতীয় গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের অন্তত ১০ জেলা গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। রাত ১০টার পর থেকে অধিকাংশ জেলায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। তবে কিছু কিছু জায়গায় লোডশেডিং হচ্ছে।
ঢালিউড অভিনেত্রী পূর্ণিমাকে অনেক দিন নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি। তাঁর অভিনীত বেশ কয়েকটি সিনেমার শুটিং আটকে আছে।
বিদেশে বাংলাদেশের মোট ৮০টি মিশনকে ৭টি অঞ্চলে ভাগ করে প্রবাসীদের বিভিন্ন ধরনের কনস্যুলার সেবার জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারণ করেছে সরকার। এতে সর্বোচ্চ ফি ধরা হয়েছে ৮৫ (ইউএস) ডলার, আর সর্বনিম্ন ফি ১০ ডলার। কাজগুলোকে ৩ ভাগ করে জরুরি সেবা ও সাধারণ সেবার জন্য আলাদা ফি ধরা হয়েছে।
জাতীয় গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের অন্তত ১০ জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিট থেকে বিদ্যুৎ–সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। রাতে এ প্রতিবেদন লেখার সময়ও খুলনা শহরে বিদ্যুৎ আসেনি।