বিডিজেন ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পক্ষ থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এ মামলা করা হয়। আদালত মামলা আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১২১, ১২১ক, ১২৪ক ও ৩৪ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে বলে সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এজাহারে বলা হয়, গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানা গেছে, গত ১৯ ডিসেম্বর (২০২৪) অনলাইন প্ল্যাটফর্মের একটি মিটিংয়ে 'জয় বাংলা ব্রিগেড' গঠন করে গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে পলাতক শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা নিশ্চিতকরণের জন্য যুদ্ধের প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মোট ৫৭৭ জন ওই জুম মিটিংয়ে অংশ নেন এবং শেখ হাসিনার নির্দেশ পালন করার ব্যাপারে মত দেন।
মামলার দ্বিতীয় অভিযুক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সহ-সভাপতি ড. রাব্বি আলমকে। এ ছাড়া, অনলাইন মিটিংয়ে অংশ নেওয়া আরও ৫০৩ জনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে সিআইডি জানিয়েছে।
সিআইডি আরও জানায়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের কথোপকথনের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা গেছে, 'জয় বাংলা ব্রিগেড' প্লাটফর্মটি সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। মিটিংয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয় যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
এ অবস্থায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে আদালতে সিআইডি এ মামলা দায়ের করেছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পক্ষ থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এ মামলা করা হয়। আদালত মামলা আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১২১, ১২১ক, ১২৪ক ও ৩৪ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে বলে সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এজাহারে বলা হয়, গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানা গেছে, গত ১৯ ডিসেম্বর (২০২৪) অনলাইন প্ল্যাটফর্মের একটি মিটিংয়ে 'জয় বাংলা ব্রিগেড' গঠন করে গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে পলাতক শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা নিশ্চিতকরণের জন্য যুদ্ধের প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মোট ৫৭৭ জন ওই জুম মিটিংয়ে অংশ নেন এবং শেখ হাসিনার নির্দেশ পালন করার ব্যাপারে মত দেন।
মামলার দ্বিতীয় অভিযুক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সহ-সভাপতি ড. রাব্বি আলমকে। এ ছাড়া, অনলাইন মিটিংয়ে অংশ নেওয়া আরও ৫০৩ জনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে সিআইডি জানিয়েছে।
সিআইডি আরও জানায়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের কথোপকথনের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা গেছে, 'জয় বাংলা ব্রিগেড' প্লাটফর্মটি সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। মিটিংয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয় যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।
এ অবস্থায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে আদালতে সিআইডি এ মামলা দায়ের করেছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।