
বিডিজেন ডেস্ক

আসছে ভালোবাসার মৌসুম। নতুন ফুলের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনেও যেন ভালোবাসার সুবাস ছড়াচ্ছে। ভালোবাসা প্রকাশের জন্য মানুষ সব সময় বেছে নিয়েছে গান কিংবা কবিতার। ভালোবাসার গান বললেই মাথায় আসবে রবীন্দ্রনাথের কথা। যাঁর প্রতিটি গান, শব্দ হৃদয়ে দাগ কেটে যায়।
এমন সময়কে আরও রাঙাতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবমুক্ত হয়েছে ‘নীল সুখ’ নামের একটি নতুন ওয়েব ফিল্মের টিজার।
‘নীল সুখ’ নামের ফেসবুক পেজ এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘বিঞ্জ’–এর ফেসবুক পেজে একযোগে রিলিজ হওয়ার পর থেকেই টিজারটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। দর্শকদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ব্যাপক কৌতূহল—কে অভিনয় করেছেন? কে পরিচালনা করেছেন? কেমন হতে চলেছে কাহিনি?
টিজারে দেখা যায়, এক নারী বাগানের গহিন পথে ধীরে ধীরে হেঁটে চলেছেন, যেন এক রহস্যময় গন্তব্যের খোঁজে। ব্যাকগ্রাউন্ডে রবীন্দ্রসংগীত ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে’র মায়াবী সুর ঘিরে রেখেছে গোটা পরিবেশ। সুর, দৃশ্য ও আবহের অনবদ্য সংমিশ্রণে তৈরি হয়েছে এক নৈসর্গিক ভালোবাসার গল্পের আভাস।

ওয়েব ফিল্মটির নির্মাতারা এখনো সম্পূর্ণ কাস্ট ও ক্রু–তালিকা প্রকাশ করেননি, যা দর্শকদের কৌতূহল আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। কে হতে পারে সেই রহস্যময় নারী—টিজারটি দেখার পর তা নিয়ে নেটিজেনদের অনেকেই বিভিন্ন মতামত দিচ্ছেন, কমেন্ট করছেন। দর্শকদের কৌতূহলের পারদ বাড়ছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে।
তবে ইতিমধ্যেই অনেকেই বলছেন, ‘নীল সুখ’ হতে যাচ্ছে এই বছরের অন্যতম ভালোবাসার গল্প। অনেক দিন পর চমৎকার একটি কনটেন্ট আসতে যাচ্ছে ওটিটিতে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা। কবে মুক্তি পাবে পুরো ওয়েব ফিল্মটি? কবে দর্শকেরা এক নতুন ভালোবাসার গল্পের সাক্ষী হতে পারবেন? ভালোবাসার মৌসুমে প্রেমের আবহে ‘নীল সুখ’ যে দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী ছাপ ফেলবে, তা টিজারটা দেখে হলফ করে বলা যেতেই পারে।

আসছে ভালোবাসার মৌসুম। নতুন ফুলের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনেও যেন ভালোবাসার সুবাস ছড়াচ্ছে। ভালোবাসা প্রকাশের জন্য মানুষ সব সময় বেছে নিয়েছে গান কিংবা কবিতার। ভালোবাসার গান বললেই মাথায় আসবে রবীন্দ্রনাথের কথা। যাঁর প্রতিটি গান, শব্দ হৃদয়ে দাগ কেটে যায়।
এমন সময়কে আরও রাঙাতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবমুক্ত হয়েছে ‘নীল সুখ’ নামের একটি নতুন ওয়েব ফিল্মের টিজার।
‘নীল সুখ’ নামের ফেসবুক পেজ এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘বিঞ্জ’–এর ফেসবুক পেজে একযোগে রিলিজ হওয়ার পর থেকেই টিজারটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। দর্শকদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ব্যাপক কৌতূহল—কে অভিনয় করেছেন? কে পরিচালনা করেছেন? কেমন হতে চলেছে কাহিনি?
টিজারে দেখা যায়, এক নারী বাগানের গহিন পথে ধীরে ধীরে হেঁটে চলেছেন, যেন এক রহস্যময় গন্তব্যের খোঁজে। ব্যাকগ্রাউন্ডে রবীন্দ্রসংগীত ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে’র মায়াবী সুর ঘিরে রেখেছে গোটা পরিবেশ। সুর, দৃশ্য ও আবহের অনবদ্য সংমিশ্রণে তৈরি হয়েছে এক নৈসর্গিক ভালোবাসার গল্পের আভাস।

ওয়েব ফিল্মটির নির্মাতারা এখনো সম্পূর্ণ কাস্ট ও ক্রু–তালিকা প্রকাশ করেননি, যা দর্শকদের কৌতূহল আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। কে হতে পারে সেই রহস্যময় নারী—টিজারটি দেখার পর তা নিয়ে নেটিজেনদের অনেকেই বিভিন্ন মতামত দিচ্ছেন, কমেন্ট করছেন। দর্শকদের কৌতূহলের পারদ বাড়ছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে।
তবে ইতিমধ্যেই অনেকেই বলছেন, ‘নীল সুখ’ হতে যাচ্ছে এই বছরের অন্যতম ভালোবাসার গল্প। অনেক দিন পর চমৎকার একটি কনটেন্ট আসতে যাচ্ছে ওটিটিতে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা। কবে মুক্তি পাবে পুরো ওয়েব ফিল্মটি? কবে দর্শকেরা এক নতুন ভালোবাসার গল্পের সাক্ষী হতে পারবেন? ভালোবাসার মৌসুমে প্রেমের আবহে ‘নীল সুখ’ যে দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী ছাপ ফেলবে, তা টিজারটা দেখে হলফ করে বলা যেতেই পারে।
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে