বিডিজেন ডেস্ক
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিজয় উৎসব আয়োজন করা হয়।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) মাদ্রিদের স্থানীয় সময় রাতে লাভাপিয়েস প্লাজার রাজপুত রেস্টুরেন্টে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ আয়োজনে সংগঠনের সদস্যরা ছাড়াও বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও বিক্রমপুর–মুন্সিগঞ্জ সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান ঝন্টু।
সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আল মামুন।
শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সহ মহিলা সম্পাদিকা রুমি খালেদা।
বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন বিক্রমপুর–মুন্সিগঞ্জ সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাসেল দেওয়ান, সাংবাদিক এ কে এম জহিরুল ইসলাম, বকুল খান ও মো. সিদ্দিকুর রাহমান।
আরও বক্তব্য দেন কমিউনিটি নেতা শওকত আহমেদ, হুমায়ুন কবির রিগ্যান, আতিকুর রাহমান, শাহ আলম প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে আল মামুন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, আজকের তরুণদের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের ইতিহাস জানা উচিত। যাদের সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা, যারা দেশ মাতৃকার জন্য জীবন দিয়েছেন এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগের কথা জানা উচিত।
অনুষ্ঠান যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল খান ও সহ কোষাধ্যক্ষ পিয়াস পাটোয়ারি।
আয়োজনে সংগঠনের সহ প্রচার ও অফিস সম্পাদক আব্দুল মালিক এমদাদ, সাংস্কৃতিক সহ সম্পাদক শামীম খান বিপ্লব ও সদস্য আহমেদ আসাদুর রহমান সাদসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের সব শহীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।
শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন সংগঠনের ধর্ম সম্পাদক মো. জহির উদ্দিন।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিজয় উৎসব আয়োজন করা হয়।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) মাদ্রিদের স্থানীয় সময় রাতে লাভাপিয়েস প্লাজার রাজপুত রেস্টুরেন্টে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ আয়োজনে সংগঠনের সদস্যরা ছাড়াও বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও বিক্রমপুর–মুন্সিগঞ্জ সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান ঝন্টু।
সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আল মামুন।
শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সহ মহিলা সম্পাদিকা রুমি খালেদা।
বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন বিক্রমপুর–মুন্সিগঞ্জ সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাসেল দেওয়ান, সাংবাদিক এ কে এম জহিরুল ইসলাম, বকুল খান ও মো. সিদ্দিকুর রাহমান।
আরও বক্তব্য দেন কমিউনিটি নেতা শওকত আহমেদ, হুমায়ুন কবির রিগ্যান, আতিকুর রাহমান, শাহ আলম প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে আল মামুন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, আজকের তরুণদের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের ইতিহাস জানা উচিত। যাদের সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা, যারা দেশ মাতৃকার জন্য জীবন দিয়েছেন এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগের কথা জানা উচিত।
অনুষ্ঠান যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল খান ও সহ কোষাধ্যক্ষ পিয়াস পাটোয়ারি।
আয়োজনে সংগঠনের সহ প্রচার ও অফিস সম্পাদক আব্দুল মালিক এমদাদ, সাংস্কৃতিক সহ সম্পাদক শামীম খান বিপ্লব ও সদস্য আহমেদ আসাদুর রহমান সাদসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের সব শহীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।
শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন সংগঠনের ধর্ম সম্পাদক মো. জহির উদ্দিন।
‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]
‘প্রবাসীদের অধিকার আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ আমাদের সবার’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপন করেছে মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিজয় উৎসব আয়োজন করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশন জাতীয় প্রবাসী দিবসে ১২ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশিরা অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিজি ও সামোয়ায় বসবাস করেন।